
বিডিজেন ডেস্ক

নেপালের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে দেশটিতে অবস্থানরত সকল বাংলাদেশি নাগরিককে নিজ নিজ স্থান বা হোটেলে অবস্থান করার পরামর্শ দিয়ে জরুরি সতর্কবার্তা জারি করেছে কাঠমান্ডুর বাংলাদেশের দূতাবাস।
এক বিবৃতিতে বাংলাদেশ দূতাবাস জানিয়েছে, নেপালে বর্তমানে বসবাসকারী বা আটকে পড়া সব বাংলাদেশি নাগরিককে বাইরে না যাওয়ার ও নিজ নিজ স্থান বা হোটেলে অবস্থান করার জন্য কঠোরভাবে পরামর্শ দেওয়া হলো।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, সে সঙ্গে উদ্ভূত নিরাপত্তা পরিস্থিতির কারণে ভ্রমণে-ইচ্ছুক সব বাংলাদেশি নাগরিককে আপাতত নেপাল ভ্রমণ না করার নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে।

দূতাবাসের পক্ষ থেকে জরুরি সহায়তার জন্য সাদেক (+৯৭৭ ৯৮০৩৮৭২৭৫৯) ও সারদা (+৯৭৭ ৯৮৫১১২৮৩৮১) এই দুটি নম্বরে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুসারে, গত সপ্তাহে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, লিংকডইন, ইউটিউব, হোয়াটসঅ্যাপ, এক্সসহ ২৬টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্ল্যাটফর্ম ও বার্তা আদান-প্রদানের অ্যাপের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা অলির নেতৃত্বাধীন সরকার। প্রতিবাদে তরুণদের নেতৃত্বে রাস্তায় হাজার হাজার নেপালি মানুষ রাস্তায় নেমে আসেন। এর মধ্যে জেন–জি প্রজন্মের তরুণেরাই বেশি।
রাজধানী কাঠমান্ডুসহ নেপালের অন্তত ৭টি শহরে ব্যাপক বিক্ষোভ হয়। নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ১৯ জন নিহত হয়। বিক্ষোভ দমনে সরকারের বিরুদ্ধে অতিরিক্ত বল প্রয়োগের অভিযোগ উঠেছে। পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনী বিক্ষোভকারীদের লক্ষ্য করে গুলি চালিয়েছে।
বিক্ষোভের মুখে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ওপর জারি করা নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে নেপাল সরকার। এ ছাড়া, আজ পদত্যাগ করেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা অলি।

নেপালের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে দেশটিতে অবস্থানরত সকল বাংলাদেশি নাগরিককে নিজ নিজ স্থান বা হোটেলে অবস্থান করার পরামর্শ দিয়ে জরুরি সতর্কবার্তা জারি করেছে কাঠমান্ডুর বাংলাদেশের দূতাবাস।
এক বিবৃতিতে বাংলাদেশ দূতাবাস জানিয়েছে, নেপালে বর্তমানে বসবাসকারী বা আটকে পড়া সব বাংলাদেশি নাগরিককে বাইরে না যাওয়ার ও নিজ নিজ স্থান বা হোটেলে অবস্থান করার জন্য কঠোরভাবে পরামর্শ দেওয়া হলো।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, সে সঙ্গে উদ্ভূত নিরাপত্তা পরিস্থিতির কারণে ভ্রমণে-ইচ্ছুক সব বাংলাদেশি নাগরিককে আপাতত নেপাল ভ্রমণ না করার নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে।

দূতাবাসের পক্ষ থেকে জরুরি সহায়তার জন্য সাদেক (+৯৭৭ ৯৮০৩৮৭২৭৫৯) ও সারদা (+৯৭৭ ৯৮৫১১২৮৩৮১) এই দুটি নম্বরে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুসারে, গত সপ্তাহে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, লিংকডইন, ইউটিউব, হোয়াটসঅ্যাপ, এক্সসহ ২৬টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্ল্যাটফর্ম ও বার্তা আদান-প্রদানের অ্যাপের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা অলির নেতৃত্বাধীন সরকার। প্রতিবাদে তরুণদের নেতৃত্বে রাস্তায় হাজার হাজার নেপালি মানুষ রাস্তায় নেমে আসেন। এর মধ্যে জেন–জি প্রজন্মের তরুণেরাই বেশি।
রাজধানী কাঠমান্ডুসহ নেপালের অন্তত ৭টি শহরে ব্যাপক বিক্ষোভ হয়। নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ১৯ জন নিহত হয়। বিক্ষোভ দমনে সরকারের বিরুদ্ধে অতিরিক্ত বল প্রয়োগের অভিযোগ উঠেছে। পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনী বিক্ষোভকারীদের লক্ষ্য করে গুলি চালিয়েছে।
বিক্ষোভের মুখে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ওপর জারি করা নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে নেপাল সরকার। এ ছাড়া, আজ পদত্যাগ করেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা অলি।
ভুক্তভোগীদের অনেক ক্ষেত্রে গ্যারান্টিযুক্ত ভিসা, যোগ্যতা ছাড়াই চাকরি বা অতিরিক্ত ফির বিনিময়ে দ্রুত প্রক্রিয়াকরণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। বাস্তবে তারা পায় আর্থিক ক্ষতি, ভিসা প্রত্যাখ্যান, ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা এবং সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পাচার ও শোষণের শিকার হয়।
অ্যাপ চালুর পর গতকাল রোববার রাত ৮টা পর্যন্ত এসব অঞ্চলের বিভিন্ন দেশে বসবাস করা ১৭ হাজার ৯০৭ জন প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন করেছেন। তাদের মধ্যে পুরুষ ১৬ হাজার ৩৫৫ জন। নারী ১ হাজার ৫৫২ জন।
আমেরিকা, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়াসহ ১৬টি দেশে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিকদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আজ সোমবার (২৪ নভেম্বর) রাত ১২টা থেকে ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হচ্ছে।