
বিডিজেন ডেস্ক

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলা থেকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে খালাস দিয়েছেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ।
খালেদা জিয়ার আইনজীবীদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বুধবার (২৭ নভেম্বর) বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
একই মামলায় খালেদা জিয়াসহ তিনজনকে দেওয়া নিম্ন আদালতের রায় বাতিল করেছেন হাইকোর্ট।
আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে শুনানিতে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন ও কায়সার কামাল। দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আসিফ হাসান এবং রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. জসিম সরকার।
দুদকের আইনজীবী আসিফ হাসান জানান, খালেদা জিয়া ও অপর দুজনের করা পৃথক দুটি আপিল মঞ্জুর করে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। তাদের খালাস দিয়েছেন আদালত।
অপর দুজন হলেন, হারিস চৌধুরীর তৎকালীন একান্ত সচিব জিয়াউল ইসলাম ও সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খান।
অজ্ঞাত উৎস থেকে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে তহবিল সংগ্রহের অভিযোগ এনে খালেদা জিয়াসহ চারজনের বিরুদ্ধে ২০১১ সালের ৮ অগাস্ট তেজগাঁও থানায় এ মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় ২০১৮ সালের ২৯ অক্টোবর রায় দেয় বিচারিক আদালত। রায়ে খালেদা জিয়াকে ৭ বছরের কারাদণ্ড ও ১০ লাখ টাকা অর্থদণ্ড আরোপ করা হয়। এই রায়ের বিরুদ্ধে একই বছরের ১৮ নভেম্বর হাইকোর্টে আপিল করেন খালেদা জিয়া। শুনানি নিয়ে ২০১৮ সালের ৩০ এপ্রিল হাইকোর্টের একটি দ্বৈত বেঞ্চ আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করে খালেদা জিয়ার ক্ষেত্রে বিচারিক আদালতের দেওয়া অর্থদণ্ডের আদেশ স্থগিত করে।
এদিকে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ অগাস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ৬ অগাস্ট জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট ও জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় দণ্ড মওকুফ করে খালেদা জিয়াকে মুক্তি দেওয়া হয়। এরপর জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় বিচারিক আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে করা আপিল শুনানির পূর্বপ্রস্তুতি হিসেবে পেপারবুক তৈরির জন্য অনুমতি চেয়ে খালেদা জিয়া আবেদন করেন।
এর পরিপ্রেক্ষিতে আপিলটি বুধবার আদালতের কার্যতালিকায় ওঠে। খালেদা জিয়া ২০১৮ সালে হাইকোর্টে আপিলটি করেন।
আরও পড়ুন

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলা থেকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে খালাস দিয়েছেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ।
খালেদা জিয়ার আইনজীবীদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বুধবার (২৭ নভেম্বর) বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
একই মামলায় খালেদা জিয়াসহ তিনজনকে দেওয়া নিম্ন আদালতের রায় বাতিল করেছেন হাইকোর্ট।
আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে শুনানিতে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন ও কায়সার কামাল। দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আসিফ হাসান এবং রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. জসিম সরকার।
দুদকের আইনজীবী আসিফ হাসান জানান, খালেদা জিয়া ও অপর দুজনের করা পৃথক দুটি আপিল মঞ্জুর করে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। তাদের খালাস দিয়েছেন আদালত।
অপর দুজন হলেন, হারিস চৌধুরীর তৎকালীন একান্ত সচিব জিয়াউল ইসলাম ও সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খান।
অজ্ঞাত উৎস থেকে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে তহবিল সংগ্রহের অভিযোগ এনে খালেদা জিয়াসহ চারজনের বিরুদ্ধে ২০১১ সালের ৮ অগাস্ট তেজগাঁও থানায় এ মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় ২০১৮ সালের ২৯ অক্টোবর রায় দেয় বিচারিক আদালত। রায়ে খালেদা জিয়াকে ৭ বছরের কারাদণ্ড ও ১০ লাখ টাকা অর্থদণ্ড আরোপ করা হয়। এই রায়ের বিরুদ্ধে একই বছরের ১৮ নভেম্বর হাইকোর্টে আপিল করেন খালেদা জিয়া। শুনানি নিয়ে ২০১৮ সালের ৩০ এপ্রিল হাইকোর্টের একটি দ্বৈত বেঞ্চ আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করে খালেদা জিয়ার ক্ষেত্রে বিচারিক আদালতের দেওয়া অর্থদণ্ডের আদেশ স্থগিত করে।
এদিকে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ অগাস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ৬ অগাস্ট জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট ও জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় দণ্ড মওকুফ করে খালেদা জিয়াকে মুক্তি দেওয়া হয়। এরপর জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় বিচারিক আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে করা আপিল শুনানির পূর্বপ্রস্তুতি হিসেবে পেপারবুক তৈরির জন্য অনুমতি চেয়ে খালেদা জিয়া আবেদন করেন।
এর পরিপ্রেক্ষিতে আপিলটি বুধবার আদালতের কার্যতালিকায় ওঠে। খালেদা জিয়া ২০১৮ সালে হাইকোর্টে আপিলটি করেন।
আরও পড়ুন
ভুক্তভোগীদের অনেক ক্ষেত্রে গ্যারান্টিযুক্ত ভিসা, যোগ্যতা ছাড়াই চাকরি বা অতিরিক্ত ফির বিনিময়ে দ্রুত প্রক্রিয়াকরণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। বাস্তবে তারা পায় আর্থিক ক্ষতি, ভিসা প্রত্যাখ্যান, ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা এবং সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পাচার ও শোষণের শিকার হয়।
অ্যাপ চালুর পর গতকাল রোববার রাত ৮টা পর্যন্ত এসব অঞ্চলের বিভিন্ন দেশে বসবাস করা ১৭ হাজার ৯০৭ জন প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন করেছেন। তাদের মধ্যে পুরুষ ১৬ হাজার ৩৫৫ জন। নারী ১ হাজার ৫৫২ জন।
আমেরিকা, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়াসহ ১৬টি দেশে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিকদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আজ সোমবার (২৪ নভেম্বর) রাত ১২টা থেকে ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হচ্ছে।