ভারত-পাকিস্তান সংঘাত
প্রতিবেদক, বিডিজেন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ পরিস্থিতিতে ভারতে ব্লক করা হয়েছে বাংলাদেশের চারটি টেলিভিশনের ইউটিউব চ্যানেল। এগুলো হলো—একাত্তর টিভি, বাংলাভিশন, যমুনা টিভি ও মোহনা টিভি। আজ শুক্রবার ভারতীয় কর্তৃপক্ষের আবেদনের ভিত্তিতে ভারতে এই চারটি চ্যানেলের ব্যাপারে পদক্ষেপ নেয় ইউটিউব। খবরটি জানিয়েছে, তথ্য ব্যবস্থায় প্রযুক্তির প্রভাব নিয়ে গবেষণাকারী প্রতিষ্ঠান ডিজিটালি রাইটের তথ্য যাচাইয়ের উদ্যোগ ডিসমিল্যাব।
ডিসমিল্যাবের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যমুনা টিভি, একাত্তর টিভি, বাংলাভিশন ও মোহনা টিভির ইউটিউব চ্যানেল এখন থেকে ভারতে দেখা যাবে না। ভারত থেকে এই চ্যানেলগুলোতে প্রবেশের চেষ্টা করলে একটি বার্তা সামনে আসছে। সেখানে লেখা, ‘এই কন্টেন্টটি এই মুহূর্তে এ দেশে প্রবেশযোগ্য নয়। এটি জাতীয় নিরাপত্তা ও জনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত সরকারী আদেশের আওতায় আছে।’
২২ এপ্রিল পেহেলগাঁওয়ে সন্ত্রাসী হামলায় ২৭ ভারতীয় নাগরিক নিহত হওয়ার পর ভারত সেই ঘটনায় পাকিস্তানকে দোষারোপ করে আসছে। ঘটনার পর থেকে পাকিস্তানি বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের ইউটিউব চ্যানেল ভারতে সরকারী নির্দেশে ব্লক করা হয়েছে। এমনকি পাকিস্তানের সাবেক ক্রিকেট তারকা ও অন্যান্য সেলিব্রিটিদের নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেলও ভারতে ব্লক করা হয়েছে। এর মধ্যে আছে ওয়াসিম আকরাম ও শোয়েব আখতারের মতো ক্রিকেটারদের ইউটিউব চ্যানেল। গত ৬ মে দিবাগত রাতে পেহেলগাঁওয়য়ের ঘটনার ‘জবাব’ হিসেবে পাকিস্তানের আজাদ কাশ্মীরে শুরু করে ‘অপারেশন সিঁদুর’। পাকিস্তানও পাল্টা জবাব দিয়েছে। তারা সেটির নাম দিয়েছে ‘অপারেশন সোহাগ রাত।’
ডিসমিসল্যাবের প্রতিবেদনে বলা হয়, দুই দেশের মধ্যে চলমান উত্তেজনার কারণে ভারত সরকার দেশটির স্বাধীন সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়ার ইন্ডিয়ার ওয়েবসাইট নিজ দেশে ব্লক করেছে। এ নিয়ে দ্য ওয়ার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া এক পোস্টে লিখেছে, এটা ভারতের সংবিধানে প্রদত্ত সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। এর আগে এক্স (সাবেক টুইটার) জানিয়েছে, ভারত সরকার আট হাজারের বেশি ‘অ্যাকাউন্ট’ ব্লক করার নির্দেশ দিয়েছে, যার মধ্যে স্বাধীন সংবাদমাধ্যমের অ্যাকাউন্টও রয়েছে।
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ পরিস্থিতিতে ভারতে ব্লক করা হয়েছে বাংলাদেশের চারটি টেলিভিশনের ইউটিউব চ্যানেল। এগুলো হলো—একাত্তর টিভি, বাংলাভিশন, যমুনা টিভি ও মোহনা টিভি। আজ শুক্রবার ভারতীয় কর্তৃপক্ষের আবেদনের ভিত্তিতে ভারতে এই চারটি চ্যানেলের ব্যাপারে পদক্ষেপ নেয় ইউটিউব। খবরটি জানিয়েছে, তথ্য ব্যবস্থায় প্রযুক্তির প্রভাব নিয়ে গবেষণাকারী প্রতিষ্ঠান ডিজিটালি রাইটের তথ্য যাচাইয়ের উদ্যোগ ডিসমিল্যাব।
ডিসমিল্যাবের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যমুনা টিভি, একাত্তর টিভি, বাংলাভিশন ও মোহনা টিভির ইউটিউব চ্যানেল এখন থেকে ভারতে দেখা যাবে না। ভারত থেকে এই চ্যানেলগুলোতে প্রবেশের চেষ্টা করলে একটি বার্তা সামনে আসছে। সেখানে লেখা, ‘এই কন্টেন্টটি এই মুহূর্তে এ দেশে প্রবেশযোগ্য নয়। এটি জাতীয় নিরাপত্তা ও জনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত সরকারী আদেশের আওতায় আছে।’
২২ এপ্রিল পেহেলগাঁওয়ে সন্ত্রাসী হামলায় ২৭ ভারতীয় নাগরিক নিহত হওয়ার পর ভারত সেই ঘটনায় পাকিস্তানকে দোষারোপ করে আসছে। ঘটনার পর থেকে পাকিস্তানি বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের ইউটিউব চ্যানেল ভারতে সরকারী নির্দেশে ব্লক করা হয়েছে। এমনকি পাকিস্তানের সাবেক ক্রিকেট তারকা ও অন্যান্য সেলিব্রিটিদের নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেলও ভারতে ব্লক করা হয়েছে। এর মধ্যে আছে ওয়াসিম আকরাম ও শোয়েব আখতারের মতো ক্রিকেটারদের ইউটিউব চ্যানেল। গত ৬ মে দিবাগত রাতে পেহেলগাঁওয়য়ের ঘটনার ‘জবাব’ হিসেবে পাকিস্তানের আজাদ কাশ্মীরে শুরু করে ‘অপারেশন সিঁদুর’। পাকিস্তানও পাল্টা জবাব দিয়েছে। তারা সেটির নাম দিয়েছে ‘অপারেশন সোহাগ রাত।’
ডিসমিসল্যাবের প্রতিবেদনে বলা হয়, দুই দেশের মধ্যে চলমান উত্তেজনার কারণে ভারত সরকার দেশটির স্বাধীন সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়ার ইন্ডিয়ার ওয়েবসাইট নিজ দেশে ব্লক করেছে। এ নিয়ে দ্য ওয়ার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া এক পোস্টে লিখেছে, এটা ভারতের সংবিধানে প্রদত্ত সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। এর আগে এক্স (সাবেক টুইটার) জানিয়েছে, ভারত সরকার আট হাজারের বেশি ‘অ্যাকাউন্ট’ ব্লক করার নির্দেশ দিয়েছে, যার মধ্যে স্বাধীন সংবাদমাধ্যমের অ্যাকাউন্টও রয়েছে।
মালয়েশিয়ায় উগ্রবাদী মতাদর্শ ও সন্ত্রাসী কার্যকলাপে জড়িত থাকার অভিযোগে আটক ৩৬ বাংলাদেশির মধ্যে অধিকাংশ ব্যক্তিকে ফেরত পাঠানো হতে পারে। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) ঢাকায় এ কথা বলেন।
ইতালির নাগরিক সিজার তাবেলা হত্যা মামলায় ৩ অভিযুক্তকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। এ ছাড়া, মামলা থেকে খালাস পেয়েছে ৪ জন।
বিটিআরসির নতুন নীতিমালা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। সবার সঙ্গে আলোচনা করে নীতিমালা প্রণয়নের দাবি জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচি মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
গুমের ঘটনায় সেনাবাহিনীর কোনো সদস্যের সংশ্লিষ্টতা প্রমাণিত হলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে সেনাসদর। সেনাবাহিনীতে থাকা সদস্যদের মধ্যে যারা বিভিন্ন সংস্থায় ডেপুটেশনে কর্মরত, তাদের কয়েকজনের বিরুদ্ধে গুমের অভিযোগ উঠেছে।