
প্রতিবেদক, বিডিজেন

চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল আগামী ১৫ অক্টোবর বেলা ১১টায় প্রকাশ করা হবে। সোমবার ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ও শিক্ষা বোর্ডগুলোর চেয়ারম্যানদের সমন্বয়ে গঠিত আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি তপন কুমার সরকার এ তথ্য জানিয়েছেন।
এর আগে নেওয়া সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষার নম্বরের ভিত্তিতে (বিষয় ম্যাপিং) হবে মাঝপথে বাতিল করা এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষার ফলাফল। এ প্রক্রিয়ায় একজন পরীক্ষার্থী এসএসসিতে একটি বিষয়ে যত নম্বর পেয়েছিল, এইচএসসিতে সেই বিষয় থাকলে তাতে এসএসসিতে প্রাপ্ত পুরো নম্বর বিবেচনায় নেওয়া হবে। আর এসএসসি ও এইচএসসি এবং সমমানের পরীক্ষায় বিষয়ে ভিন্নতা থাকলে বিষয় ম্যাপিংয়ের নীতিমালা অনুযায়ী নম্বর বিবেচনা করে ফলাফল প্রকাশ করা হবে।
এবার পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে মোট ১৪ লাখ ৫০ হাজার ৭৯০ জন শিক্ষার্থী। প্রথম দফায় প্রকাশিত রুটিন অনুযায়ী আট দিন পরীক্ষা হওয়ার পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কারণে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে ১৮ই জুলাইয়ের সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়।
এরপর তিন দফায় পরীক্ষা স্থগিত করে সরকার। তখনো বাকি বিষয়গুলোর লিখিত এবং ব্যাবহারিক পরীক্ষা বাকি ছিল। কয়েক দফা স্থগিত হওয়ার পর ১১ই সেপ্টেম্বর থেকে পরীক্ষাগুলো শুরুর কথা ছিল। কিন্তু ২০শে আগস্ট শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে বাকি পরীক্ষা বাতিল করে সরকার।

চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল আগামী ১৫ অক্টোবর বেলা ১১টায় প্রকাশ করা হবে। সোমবার ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান ও শিক্ষা বোর্ডগুলোর চেয়ারম্যানদের সমন্বয়ে গঠিত আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি তপন কুমার সরকার এ তথ্য জানিয়েছেন।
এর আগে নেওয়া সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষার নম্বরের ভিত্তিতে (বিষয় ম্যাপিং) হবে মাঝপথে বাতিল করা এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষার ফলাফল। এ প্রক্রিয়ায় একজন পরীক্ষার্থী এসএসসিতে একটি বিষয়ে যত নম্বর পেয়েছিল, এইচএসসিতে সেই বিষয় থাকলে তাতে এসএসসিতে প্রাপ্ত পুরো নম্বর বিবেচনায় নেওয়া হবে। আর এসএসসি ও এইচএসসি এবং সমমানের পরীক্ষায় বিষয়ে ভিন্নতা থাকলে বিষয় ম্যাপিংয়ের নীতিমালা অনুযায়ী নম্বর বিবেচনা করে ফলাফল প্রকাশ করা হবে।
এবার পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে মোট ১৪ লাখ ৫০ হাজার ৭৯০ জন শিক্ষার্থী। প্রথম দফায় প্রকাশিত রুটিন অনুযায়ী আট দিন পরীক্ষা হওয়ার পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কারণে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে ১৮ই জুলাইয়ের সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়।
এরপর তিন দফায় পরীক্ষা স্থগিত করে সরকার। তখনো বাকি বিষয়গুলোর লিখিত এবং ব্যাবহারিক পরীক্ষা বাকি ছিল। কয়েক দফা স্থগিত হওয়ার পর ১১ই সেপ্টেম্বর থেকে পরীক্ষাগুলো শুরুর কথা ছিল। কিন্তু ২০শে আগস্ট শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে বাকি পরীক্ষা বাতিল করে সরকার।
সেমিনারের অন্যতম আকর্ষণ ছিল ‘মিইমাই’ অপরাধ প্রতিরোধ অ্যাপ উপস্থাপন। এ অ্যাপের মাধ্যমে নাগরিকেরা নিরাপদ ও ঝুঁকিপূর্ণ স্থান চিহ্নিত করতে, তাৎক্ষণিকভাবে তথ্য দিতে এবং ঝুঁকিপূর্ণ পথ এড়িয়ে চলার পথ নির্বাচন করতে পারেন। এটি সাধারণ হাঁটার মধ্যেই পর্যবেক্ষণ ও সতর্কতার একটি সংস্কৃতি তৈরি করে।
কর্মশালায় জানানো হয়, ২০২৪ সালে বৈশ্বিক হস্তশিল্পের যে বিশাল বাজার ছিল সেখানে বাংলাদেশের অংশীদারত্ব এক শতাংশেরও কম। ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশ ২৯ দশমিক ৭৫ মিলিয়ন আমেরিকান ডলার মূল্যের হস্তশিল্প রপ্তানি করেছে।
ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেন, " আউট-অব-কান্ট্রি ভোটিংয়ের (ভোটার নিবন্ধন) সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে। পূর্ববর্তী শেষ তারিখ ছিল ১৮ ডিসেম্বর, কিন্তু সেটি ২৫ ডিসেম্বর মধ্যরাত (বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড টাইম অনুযায়ী) পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।"
আজ রোববার (৩০ নভেম্বর) নির্বাচন কমিশনের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে বিকেল ৩ টা ১৫ মিনিট থেকে প্রবাসী ভোটারদের নিবন্ধন আবার চালু করা হয়েছে।