বিডিজেন ডেস্ক
সাংবাদিকের অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল করায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে সংবাদপত্রের মালিকদের সংগঠন নিউজপেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব)।
মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) সংগঠনটির এক সভায় এ উদ্বেগ জানানো হয়।
নোয়াবের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সাংবাদিকদের অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিলের পদক্ষেপ অন্তর্বর্তী সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেছে। সংবাদপত্র ও মত প্রকাশের স্বাধীনতার প্রতি সরকারের অঙ্গীকারকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। বিগত বেশ কিছু বছরের কালো দিনগুলোয় জাতি ফিরতে চায় না।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিলের এই সিদ্ধান্ত মুক্ত সংবাদপত্রের প্রতি হুমকি। ক্ষতিগ্রস্ত সাংবাদিকদের মধ্যে একজন আছেন দেশের সবচেয়ে পুরোনো দৈনিকের প্রকাশক-সম্পাদক। নোয়াব আন্তরিকভাবে অনুরোধ করছে যে সাংবাদিকদের অ্যাক্রিডিটেশন কার্ডগুলো অবিলম্বে পুনর্বহাল করুক সরকার। যাতে করে অন্তর্বর্তী সরকার স্বাধীনতার যে পরিবেশ তৈরির জন্য প্রচেষ্টা চালাচ্ছে, তা আরও ফলপ্রসূ হয়। অন্তর্বর্তী সরকার দ্রুত এ বিষয়ে সুবিবেচনামূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করবে বলে আশা করে নোয়াব।
গত ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে ৩ দফায় ১৬৭ সাংবাদিকের অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল করে তথ্য অধিদপ্তর (পিআইডি)। এ তালিকায় অনেক পেশাদার সাংবাদিকের নাম রয়েছে। ঢালাওভাবে সাংবাদিকদের অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল করায় এর আগে উদ্বেগ জানিয়েছে কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্টস (সিপিজে), ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি), ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে)।
সাংবাদিকের অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল করায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে সংবাদপত্রের মালিকদের সংগঠন নিউজপেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব)।
মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) সংগঠনটির এক সভায় এ উদ্বেগ জানানো হয়।
নোয়াবের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সাংবাদিকদের অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিলের পদক্ষেপ অন্তর্বর্তী সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেছে। সংবাদপত্র ও মত প্রকাশের স্বাধীনতার প্রতি সরকারের অঙ্গীকারকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। বিগত বেশ কিছু বছরের কালো দিনগুলোয় জাতি ফিরতে চায় না।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিলের এই সিদ্ধান্ত মুক্ত সংবাদপত্রের প্রতি হুমকি। ক্ষতিগ্রস্ত সাংবাদিকদের মধ্যে একজন আছেন দেশের সবচেয়ে পুরোনো দৈনিকের প্রকাশক-সম্পাদক। নোয়াব আন্তরিকভাবে অনুরোধ করছে যে সাংবাদিকদের অ্যাক্রিডিটেশন কার্ডগুলো অবিলম্বে পুনর্বহাল করুক সরকার। যাতে করে অন্তর্বর্তী সরকার স্বাধীনতার যে পরিবেশ তৈরির জন্য প্রচেষ্টা চালাচ্ছে, তা আরও ফলপ্রসূ হয়। অন্তর্বর্তী সরকার দ্রুত এ বিষয়ে সুবিবেচনামূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করবে বলে আশা করে নোয়াব।
গত ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে ৩ দফায় ১৬৭ সাংবাদিকের অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল করে তথ্য অধিদপ্তর (পিআইডি)। এ তালিকায় অনেক পেশাদার সাংবাদিকের নাম রয়েছে। ঢালাওভাবে সাংবাদিকদের অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল করায় এর আগে উদ্বেগ জানিয়েছে কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্টস (সিপিজে), ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি), ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে)।
জুলাই সনদ একটি রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল। এই রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল কখনোই সংবিধানের ওপরে প্রাধান্য পেতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, ‘এটাই আমাদের সবচেয়ে বড় আপত্তির একটি জায়গা।’
নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার বলেন, তারা কমিশনের পক্ষ থেকে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদের প্রস্তাব করেছেন। এর মধ্যে নিম্নকক্ষ হবে বর্তমান আসনভিত্তিক। আর উচ্চকক্ষ হবে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের (পিআর)। সংবিধান সংস্কার কমিশনও একই রকম প্রস্তাব করেছে।
গুম-খুন ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের জন্য ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচার দাবি করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার নিয়ে গণমাধ্যমকে সতর্ক করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ শুক্রবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রেস উইং এক বিবৃতিতে এই সতর্কবার্তা জানিয়েছে। ওই বিবৃতিতে বলা হয়, শেখ হাসিনার বক্তব্য কেউ ভবিষ্যতে প্রকাশ করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।