বিডিজেন ডেস্ক
সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১২৪ জনের নামে কিশোরগঞ্জে মামলা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানায় মামলা করেন সদর উপজেলার উত্তর লতিবাবাদ এলাকার আবু তাহের ভূঁইয়ার ছেলে তহমুল ইসলাম।
মামলায় আবদুল হামিদ, শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, সজীব ওয়াজেদ জয় ও সায়মা ওয়াজেদ পুতুলসহ ১২৪ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ছাত্র আন্দোলনে হামলা ও গুলি করার ঘটনার পর ২০২৪ সালের ৫ অগাস্ট থেকে এখন পর্যন্ত কিশোরগঞ্জ সদর থানায় ১১টি মামলাসহ প্রায় ৫০টি মামলা হয়েছে। মঙ্গলবার এ মামলায় প্রথমবারের মতো অভিযুক্ত হয়েছেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ।
এ মামলায় আবদুল হামিদ ৩ নম্বর অভিযুক্ত। ১ নম্বর ও ২ নম্বর অভিযুক্ত করা হয়েছে শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানাকে। মামলায় আরও ২০০ থেকে ২৫০ জনকে অজ্ঞাতপরিচয় অভিযুক্ত করা হয়েছে।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, “স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার পতনে সংগঠিত ছাত্র-জনতার গড়ে ওঠা ঐক্য-আন্দোলনকে দমন করতে দেশ-বিদেশে অবস্থান করা এক থেকে ২০ নম্বর অভিযুক্ত সারা দেশে গণহত্যার পরিকল্পনা করেন। সেই মোতাবেক তারা কিশোরগঞ্জে যেন কোনো আন্দোলন হতে না পারে, সেজন্য ২১ থেকে ৪০ নম্বর অভিযুক্তদের নির্দেশ দেন।”
“ওই নির্দেশ বাস্তবায়নের জন্য ৪১ থেকে ১২৪ নম্বর অভিযুক্তরা শটগান, বন্দুক, পিস্তল, ককটেল, বোমা ও দেশি অস্ত্র ও অর্থ সরবরাহ করে আন্দোলন দমাতে এবং গণহত্যার নির্দেশ দেন। গত বছরের ৪ অগাস্ট দুপুর ১২টার দিকে জেলা শহরের স্টেশন রোড গৌরাঙ্গবাজার এলাকায় ছাত্র–জনতার মিছিলে অভিযুক্তরা হামলা চালান। তারা আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে গুলি চালিয়ে মামলার বাদীসহ সাক্ষীদের আহত করেন। এ ছাড়া অভিযুক্তরা গ্রেনেড, ককটেল ও বোমা নিক্ষেপ করে এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করেন।”
বাদী তহমুল ইসলাম বলেন, “আন্দোলনের সময় পুলিশের হামলায় আমি আহত হয়েছিলাম। আমি আহত অবস্থায় দীর্ঘদিন চিকিৎসা নেওয়ার পর এখন কিছুটা সুস্থ হওয়ায় থানায় এসে মামলা করেছি।”
কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল্লাহ আল মামুন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, “মামলাটি তদন্ত করে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১২৪ জনের নামে কিশোরগঞ্জে মামলা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানায় মামলা করেন সদর উপজেলার উত্তর লতিবাবাদ এলাকার আবু তাহের ভূঁইয়ার ছেলে তহমুল ইসলাম।
মামলায় আবদুল হামিদ, শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, সজীব ওয়াজেদ জয় ও সায়মা ওয়াজেদ পুতুলসহ ১২৪ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ছাত্র আন্দোলনে হামলা ও গুলি করার ঘটনার পর ২০২৪ সালের ৫ অগাস্ট থেকে এখন পর্যন্ত কিশোরগঞ্জ সদর থানায় ১১টি মামলাসহ প্রায় ৫০টি মামলা হয়েছে। মঙ্গলবার এ মামলায় প্রথমবারের মতো অভিযুক্ত হয়েছেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ।
এ মামলায় আবদুল হামিদ ৩ নম্বর অভিযুক্ত। ১ নম্বর ও ২ নম্বর অভিযুক্ত করা হয়েছে শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানাকে। মামলায় আরও ২০০ থেকে ২৫০ জনকে অজ্ঞাতপরিচয় অভিযুক্ত করা হয়েছে।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, “স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার পতনে সংগঠিত ছাত্র-জনতার গড়ে ওঠা ঐক্য-আন্দোলনকে দমন করতে দেশ-বিদেশে অবস্থান করা এক থেকে ২০ নম্বর অভিযুক্ত সারা দেশে গণহত্যার পরিকল্পনা করেন। সেই মোতাবেক তারা কিশোরগঞ্জে যেন কোনো আন্দোলন হতে না পারে, সেজন্য ২১ থেকে ৪০ নম্বর অভিযুক্তদের নির্দেশ দেন।”
“ওই নির্দেশ বাস্তবায়নের জন্য ৪১ থেকে ১২৪ নম্বর অভিযুক্তরা শটগান, বন্দুক, পিস্তল, ককটেল, বোমা ও দেশি অস্ত্র ও অর্থ সরবরাহ করে আন্দোলন দমাতে এবং গণহত্যার নির্দেশ দেন। গত বছরের ৪ অগাস্ট দুপুর ১২টার দিকে জেলা শহরের স্টেশন রোড গৌরাঙ্গবাজার এলাকায় ছাত্র–জনতার মিছিলে অভিযুক্তরা হামলা চালান। তারা আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে গুলি চালিয়ে মামলার বাদীসহ সাক্ষীদের আহত করেন। এ ছাড়া অভিযুক্তরা গ্রেনেড, ককটেল ও বোমা নিক্ষেপ করে এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করেন।”
বাদী তহমুল ইসলাম বলেন, “আন্দোলনের সময় পুলিশের হামলায় আমি আহত হয়েছিলাম। আমি আহত অবস্থায় দীর্ঘদিন চিকিৎসা নেওয়ার পর এখন কিছুটা সুস্থ হওয়ায় থানায় এসে মামলা করেছি।”
কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল্লাহ আল মামুন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, “মামলাটি তদন্ত করে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের দেশ ছেড়ে যাওয়ার ঘটনায় তাঁর নিজের জেলা কিশোরগঞ্জের পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ হাছান চৌধুরীকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।
জুলাই আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ নিষিদ্ধ হতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া। তিনি জানান, সপ্তাহখানেক আগে এ প্রক্রিয়া শুরু হয়। সব আনুষ্ঠানিকতা শেষ করে বিষয়টি এখন চূড়ান্ত পর্যায়ে আছে।
আওয়ামী লীগের বিচার ও দলটির রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিষয়ে সুস্পষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণার দাবিতে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান নিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। তাঁর সঙ্গে সেখানে আরও অনেকে যোগ দিয়েছেন।
সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা আরও ৬০ দিন বাড়িয়েছে সরকার।