প্রতিবেদক, বিডিজেন
কোনো মহল যাতে অযাচিত রাজনৈতিক ফায়দা হাসিল করতে না পারে সেজন্য সর্বোচ্চ পর্যায়ের নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য রক্ষার কোনো বিকল্প নেই।
শনিবার (২২ মার্চ) গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই আহ্বান জানান।
মির্জা ফখরুল বলেন, নির্বাচনে সেনাবাহিনীর সহযোগিতা করা স্বাভাবিক, যেমনটি তারা অতীতে করেছে।
তিনি বলেন, ‘বিদ্যমান ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্যই দেশ ও জনগণের মূল চালিকাশক্তি। এই ঐক্য অটুট রেখেই এই জাতিকে এগিয়ে নিতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই।’
মির্জা ফখরুল বলেন, এই ঐক্যের চর্চাকে অবশ্যই দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে পরিণত করতে হবে। ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য ও গণঐক্যকে ধ্বংস বা ফাটল ধরায়—এমন কোনো পদক্ষেপ নেওয়া যাবে না।
তিনি বলেন, ‘তাই অন্তর্বর্তী সরকারকে সর্বোচ্চ মাত্রার নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে হবে। রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য কোনো মহলের এজেন্ডা যাতে সরকারের কর্মপরিকল্পনার অংশ না হয়ে যায়—সেদিকে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, বর্তমানে আমাদের মূল অগ্রাধিকার হলো—ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে জাতীয় ঐক্য সমুন্নত রেখে প্রায় ১৬ বছর ধরে চলা ফ্যাসিবাদবিরোধী গণতান্ত্রিক আন্দোলন ও জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের আশা-আকাঙ্ক্ষার আলোকে বৈষম্যহীন রাষ্ট্র ও সমাজ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা।
তিনি বলেন, 'আমাদের সকল সংস্কার প্রচেষ্টা বৃহত্তর জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক সরকার প্রতিষ্ঠার উপর কেন্দ্রীভূত—এটাই জাতির প্রত্যাশা।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, 'গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে এদেশের জনগণ বৈষম্যহীন সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচারের ভিত্তিতে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের স্বপ্ন বাস্তবায়নে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে।’
সেনাবাহিনীর ভূমিকা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, 'সেনাবাহিনী এর আগেও নির্বাচনে সহযোগিতা করেছে এবং এবারও তা করবে এটাই স্বাভাবিক। সেনাবাহিনীর ওপর আমাদের অবশ্যই আস্থা আছে।’
কোনো মহল যাতে অযাচিত রাজনৈতিক ফায়দা হাসিল করতে না পারে সেজন্য সর্বোচ্চ পর্যায়ের নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য রক্ষার কোনো বিকল্প নেই।
শনিবার (২২ মার্চ) গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই আহ্বান জানান।
মির্জা ফখরুল বলেন, নির্বাচনে সেনাবাহিনীর সহযোগিতা করা স্বাভাবিক, যেমনটি তারা অতীতে করেছে।
তিনি বলেন, ‘বিদ্যমান ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্যই দেশ ও জনগণের মূল চালিকাশক্তি। এই ঐক্য অটুট রেখেই এই জাতিকে এগিয়ে নিতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই।’
মির্জা ফখরুল বলেন, এই ঐক্যের চর্চাকে অবশ্যই দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে পরিণত করতে হবে। ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য ও গণঐক্যকে ধ্বংস বা ফাটল ধরায়—এমন কোনো পদক্ষেপ নেওয়া যাবে না।
তিনি বলেন, ‘তাই অন্তর্বর্তী সরকারকে সর্বোচ্চ মাত্রার নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে হবে। রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য কোনো মহলের এজেন্ডা যাতে সরকারের কর্মপরিকল্পনার অংশ না হয়ে যায়—সেদিকে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, বর্তমানে আমাদের মূল অগ্রাধিকার হলো—ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে জাতীয় ঐক্য সমুন্নত রেখে প্রায় ১৬ বছর ধরে চলা ফ্যাসিবাদবিরোধী গণতান্ত্রিক আন্দোলন ও জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের আশা-আকাঙ্ক্ষার আলোকে বৈষম্যহীন রাষ্ট্র ও সমাজ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা।
তিনি বলেন, 'আমাদের সকল সংস্কার প্রচেষ্টা বৃহত্তর জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক সরকার প্রতিষ্ঠার উপর কেন্দ্রীভূত—এটাই জাতির প্রত্যাশা।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, 'গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে এদেশের জনগণ বৈষম্যহীন সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচারের ভিত্তিতে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের স্বপ্ন বাস্তবায়নে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে।’
সেনাবাহিনীর ভূমিকা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, 'সেনাবাহিনী এর আগেও নির্বাচনে সহযোগিতা করেছে এবং এবারও তা করবে এটাই স্বাভাবিক। সেনাবাহিনীর ওপর আমাদের অবশ্যই আস্থা আছে।’
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে বলেছেন, 'কখন আপনার সংস্কার শেষ হবে, কখন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, সেটা জনগণ জানতে চায়।'
আওয়ামী লীগের দোসর নয়, হয়তো সমর্থন করে, এমন ব্যক্তিকে দলের সদস্য করতে বাধা নেই বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
মুন্সিগঞ্জ জেলার শ্রীনগরের ফেরিঘাট এলাকা থেকে র্যাব পরিচয়ে দুই সৌদি আরব প্রবাসীকে অপহরণের পর ৩৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা লুটের অভিযোগ উঠেছে। অপহরণের শিকার প্রবাসীরা হলেন—জমিস শেখ ও সুজন খান।
ক্ষুদ্রঋণের সাফল্যের কথা তুলে ধরে তরুণ ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক’ স্থাপনের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এ জন্য তিনি ‘মাইক্রো ক্রেডিট রেগুলেটরি’ আইন প্রণয়নেরও প্রস্তাব দিয়েছেন।