বিডিজেন ডেস্ক
বাংলাদেশে গ্রামাঞ্চলে বিদ্যুৎ সেবা প্রদানকারী সংস্থা পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (আরইবি) ও এর অধীনস্থ সংস্থা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ভূমিকা ও কাঠামো পুনর্মূল্যায়নের জন্য সরকার একটি জাতীয় কমিটি গঠন করেছে।
বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে।
ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সৈয়দ ফারহাত আনোয়ারকে কমিটির প্রধান করা হয়েছে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- এশিয়ান সেন্টার ফর ডেভেলপমেন্টের অধ্যাপক এ কে এনামুল হক, বুয়েটের ইইই বিভাগের অধ্যাপক জিয়াউর রহমান খান, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মোহাম্মদ মাহবুব রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ বিভাগের অধ্যাপক খালেদ মাহমুদ।
উল্লেখ্য, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মীদের একটি অংশ আরইবির সঙ্গে তাদের চাকরি ও সম্পর্কের ক্ষেত্রে অসঙ্গতি দূর করতে আন্দোলন করে আসছে।
সাম্প্রতিক সময়ে গ্রামীণ এলাকাসহ সারা দেশে প্রায় শতভাগ বিদ্যুৎ নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ করা হয়েছে।
আরইবি ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি এক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে।
এ প্রেক্ষাপটে আরইবি ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ভূমিকা ও কাঠামো পুনর্মূল্যায়নের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করে জাতীয় কমিটি গঠন করা হয়েছে।
কমিটির শর্তাবলির মধ্যে রয়েছে আরইবি ও পিবিএসের ফাউন্ডেশন ডকুমেন্ট পর্যালোচনা, আরইবি ও পিবিএসের সাংগঠনিক কাঠামো পর্যালোচনা, সকল পর্যায়ের আরইবি ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির প্রতিনিধি এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা সংগঠনের প্রতিনিধিদের সাক্ষাৎকার নেওয়া এবং আরইবি ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সংশ্লিষ্ট দলিল ও ফাইল পর্যালোচনা করা।
কমিটির অনুরোধে আরইবি ও পিবিএস তাদের সব কাগজপত্র সরবরাহ করবে।
পর্যালোচনা ও সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে কমিটি দক্ষ সেবা প্রদানে সক্ষম একটি প্রতিযোগিতামূলক, কারিগরি দক্ষ, আর্থিকভাবে টেকসই এবং দক্ষ গ্রামীণ বিদ্যুতায়ন খাতের জন্য উপযুক্ত কাঠামো সুপারিশ করবে।
কমিটি প্রয়োজনে যেকোনো সদস্যকে সংযোজন করতে পারবে বলে মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।
বাংলাদেশে গ্রামাঞ্চলে বিদ্যুৎ সেবা প্রদানকারী সংস্থা পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (আরইবি) ও এর অধীনস্থ সংস্থা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ভূমিকা ও কাঠামো পুনর্মূল্যায়নের জন্য সরকার একটি জাতীয় কমিটি গঠন করেছে।
বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে।
ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সৈয়দ ফারহাত আনোয়ারকে কমিটির প্রধান করা হয়েছে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- এশিয়ান সেন্টার ফর ডেভেলপমেন্টের অধ্যাপক এ কে এনামুল হক, বুয়েটের ইইই বিভাগের অধ্যাপক জিয়াউর রহমান খান, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মোহাম্মদ মাহবুব রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ বিভাগের অধ্যাপক খালেদ মাহমুদ।
উল্লেখ্য, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মীদের একটি অংশ আরইবির সঙ্গে তাদের চাকরি ও সম্পর্কের ক্ষেত্রে অসঙ্গতি দূর করতে আন্দোলন করে আসছে।
সাম্প্রতিক সময়ে গ্রামীণ এলাকাসহ সারা দেশে প্রায় শতভাগ বিদ্যুৎ নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ করা হয়েছে।
আরইবি ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি এক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে।
এ প্রেক্ষাপটে আরইবি ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ভূমিকা ও কাঠামো পুনর্মূল্যায়নের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করে জাতীয় কমিটি গঠন করা হয়েছে।
কমিটির শর্তাবলির মধ্যে রয়েছে আরইবি ও পিবিএসের ফাউন্ডেশন ডকুমেন্ট পর্যালোচনা, আরইবি ও পিবিএসের সাংগঠনিক কাঠামো পর্যালোচনা, সকল পর্যায়ের আরইবি ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির প্রতিনিধি এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা সংগঠনের প্রতিনিধিদের সাক্ষাৎকার নেওয়া এবং আরইবি ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সংশ্লিষ্ট দলিল ও ফাইল পর্যালোচনা করা।
কমিটির অনুরোধে আরইবি ও পিবিএস তাদের সব কাগজপত্র সরবরাহ করবে।
পর্যালোচনা ও সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে কমিটি দক্ষ সেবা প্রদানে সক্ষম একটি প্রতিযোগিতামূলক, কারিগরি দক্ষ, আর্থিকভাবে টেকসই এবং দক্ষ গ্রামীণ বিদ্যুতায়ন খাতের জন্য উপযুক্ত কাঠামো সুপারিশ করবে।
কমিটি প্রয়োজনে যেকোনো সদস্যকে সংযোজন করতে পারবে বলে মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।
অ্যাডাপটেশন ফান্ডের অর্থায়নে নিরাপদ পানি প্রকল্পের আওতায় আগামী তিন বছরের মধ্যে প্রকল্প এলাকায় পানীয় জলের প্রাপ্যতার হার ৩০ দশমিক ৩ শতাংশ থেকে ৯৫ শতাংশে উন্নীত করা হবে। এ ছাড়া, প্রকল্পের আওতায় লবণাক্ত পানির মান পরীক্ষা করা হবে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভূমিকার প্রশংসা করে বলেছেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স দেশের অর্থনীতিকে বাঁচিয়ে রেখেছে।
বাংলাদেশ পুনর্গঠনে প্রবাসী বাংলাদেশিদের (এনআরবি) ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘আপনাদের কাছে আমার একটি অনুরোধ, চলুন আমরা আজ এক বিষয়ে ঐক্যবদ্ধ হই, আর তা হলো বাংলাদেশ।’
অনুষ্ঠানে ব্র্যাক ব্যাংকের এমডি ও সিইও তারেক রেফাত উল্লাহ খান বলেন, ‘ব্র্যাক ব্যাংক দেশে রেমিট্যান্স–প্রবাহ বাড়াতে অঙ্গীকারবদ্ধ। বিস্তৃত শাখা ও উপশাখা কার্যক্রম ও এজেন্ট ব্যাংকিং নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ক্যাশ পিকআপ সহজ করছি।