বিডিজেন ডেস্ক
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, হাতে সময় কম। কিছু বিষয়ে ঐকমত্য না হলে এগোনো যাবে না। দীর্ঘ আলোচনা করার সুযোগ নেই। জুলাই সনদ তৈরিতে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
খবর প্রথম আলোর।
আজ সোমবার (২১ জুলাই) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের আলোচনার ১৬তম দিনের সূচনা বক্তব্যে এ কথা বলেন আলী রীয়াজ। আজকের আলোচ্যসূচিতে রয়েছে—প্রধানমন্ত্রীর একাধিক পদে থাকার বিধান ও রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি।
১০ দিনের মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে রাজনৈতিক দলগুলোকে দ্রুত সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর আহ্বান জানান আলী রীয়াজ। তিনি বলেন, আর ১০ দিন বাকি আছে। এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোতে সিদ্ধান্তে আসতে হবে। কারও কোনো দ্বিমত থাকলে সেই বিষয়ে জানাতে হবে। সনদে সেটিও উল্লেখ করা হবে।
রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশে আলী রীয়াজ বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ, ৫৩ বছরের সংগ্রাম এবং গত বছরের অভাবনীয় গণ-অভ্যুত্থানে রক্তপাত ও প্রাণনাশ—সেগুলোকে আপনারা মনে রাখুন। সেগুলোকে সামনে রেখে আমাদের অগ্রসর হতে হবে। সেখান থেকে পেছানোর কোনো উপায় নেই। সেগুলোকে পাশ কাটিয়ে যাওয়ার কোনো উপায় নেই।’
রাজনৈতিক দলগুলোকে জোর করে কোনো কিছু চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে না বলে মন্তব্য করেন আলী রীয়াজ। তিনি বলেন, ‘আমরা জোর করে কোনো কিছু চাপিয়ে দিতে চাইনি, কখনো চাইবও না। কিন্তু রাষ্ট্রকাঠামো সংস্কারের জন্য যে বিষয়গুলো গুরুত্বপূর্ণ মনে করেছি, আমরা সেগুলো উপস্থাপন করেছি। সেগুলো বিবেচনায় রেখে আশা করি আগামী ১০ দিনের মধ্যে এক জায়গায় উপনীত হব এবং জাতীয় সনদ তৈরি করব।’
আজকের আলোচনায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি), জামায়াতে ইসলামী, বাংলাদেশ নাগরিক পার্টি (এনসিপি), ইসলামী আন্দোলন, বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), গণসংহতি আন্দোলনসহ ৩০টি রাজনৈতিক দল।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারের সঞ্চালনায় বৈঠকে উপস্থিত আছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি এমদাদুল হক, বদিউল আলম মজুমদার, ইফতেখারুজ্জামান, আইয়ুব মিয়া।
সূত্র: প্রথম আলো
আরও পড়ুন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, হাতে সময় কম। কিছু বিষয়ে ঐকমত্য না হলে এগোনো যাবে না। দীর্ঘ আলোচনা করার সুযোগ নেই। জুলাই সনদ তৈরিতে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
খবর প্রথম আলোর।
আজ সোমবার (২১ জুলাই) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের আলোচনার ১৬তম দিনের সূচনা বক্তব্যে এ কথা বলেন আলী রীয়াজ। আজকের আলোচ্যসূচিতে রয়েছে—প্রধানমন্ত্রীর একাধিক পদে থাকার বিধান ও রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি।
১০ দিনের মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে রাজনৈতিক দলগুলোকে দ্রুত সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর আহ্বান জানান আলী রীয়াজ। তিনি বলেন, আর ১০ দিন বাকি আছে। এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোতে সিদ্ধান্তে আসতে হবে। কারও কোনো দ্বিমত থাকলে সেই বিষয়ে জানাতে হবে। সনদে সেটিও উল্লেখ করা হবে।
রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশে আলী রীয়াজ বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ, ৫৩ বছরের সংগ্রাম এবং গত বছরের অভাবনীয় গণ-অভ্যুত্থানে রক্তপাত ও প্রাণনাশ—সেগুলোকে আপনারা মনে রাখুন। সেগুলোকে সামনে রেখে আমাদের অগ্রসর হতে হবে। সেখান থেকে পেছানোর কোনো উপায় নেই। সেগুলোকে পাশ কাটিয়ে যাওয়ার কোনো উপায় নেই।’
রাজনৈতিক দলগুলোকে জোর করে কোনো কিছু চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে না বলে মন্তব্য করেন আলী রীয়াজ। তিনি বলেন, ‘আমরা জোর করে কোনো কিছু চাপিয়ে দিতে চাইনি, কখনো চাইবও না। কিন্তু রাষ্ট্রকাঠামো সংস্কারের জন্য যে বিষয়গুলো গুরুত্বপূর্ণ মনে করেছি, আমরা সেগুলো উপস্থাপন করেছি। সেগুলো বিবেচনায় রেখে আশা করি আগামী ১০ দিনের মধ্যে এক জায়গায় উপনীত হব এবং জাতীয় সনদ তৈরি করব।’
আজকের আলোচনায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি), জামায়াতে ইসলামী, বাংলাদেশ নাগরিক পার্টি (এনসিপি), ইসলামী আন্দোলন, বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), গণসংহতি আন্দোলনসহ ৩০টি রাজনৈতিক দল।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারের সঞ্চালনায় বৈঠকে উপস্থিত আছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি এমদাদুল হক, বদিউল আলম মজুমদার, ইফতেখারুজ্জামান, আইয়ুব মিয়া।
সূত্র: প্রথম আলো
আরও পড়ুন
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।