বিডিজেন ডেস্ক
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য এবং সাবেক গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনকে চট্টগ্রামে আরও ৯ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
বুধবার (১৫ জানুয়ারি) তাঁকে চট্টগ্রামের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হয়।
খবর দৈনিক পূর্বকোণের।
ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের আইনজীবী মুজিবুর রহমান চৌধুরী বলেন, তাঁকে জোরারগঞ্জ থানার ৫টি মামলা ও মিরসরাই থানার ৪টি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করে পুলিশ। এরমধ্যে মিরসরাই থানার ১টি মামলা দ্রুত বিচার আইনে। আমরা জামিনের আবেদন করি। শুনানি শেষে আদালত ৯ মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখায় এবং জামিন আবেদন নাকচ করে।
তিনি বলেন, এর বাইরে আমরা তাঁর সুচিকিৎসা নিশ্চিত করা ও কারাগারে ডিভিশনের জন্যও আবেদন করেছিলাম। আদালত ২টি বিষয়ে কারাবিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে জেল সুপারকে আদেশ দিয়েছেন।
জোরারগঞ্জ থানায় দায়ের করা ৫টি মামলার শুনানি হয় সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদুল হক সানির আদালতে। মিরসরাই থানার ৩টি মামলার শুনানি হয়েছে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ফারদিন মুস্তাকিম তাসিনের আদালতে এবং দ্রুত বিচার আইনের ১টি মামলার শুনানি করেছেন সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মুমিনুন্নিসা খানম।
২০২৪ সালের ২৭ অক্টোবর রাজধানী ঢাকার নিজ বাসা থেকে মোশাররফ হোসেনকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। পরে তাঁকে পল্টন থানার একটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
চট্টগ্রাম-১ (মিরসরাই) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে ১৯৭৩, ১৯৮৬, ১৯৯৬, ২০০৮, ২০১৪ এবং ২০১৮ সালে জয়ী হন। ১৯৭২ সালের সংবিধান প্রণেতাদের মধ্যে তিনি একজন। আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর এই সদস্য বিভিন্ন সময়ে সরকারের গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে সংসদ সদস্য (এমপি) হন ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফের ছেলে মাহবুব রহমান রুহেল।
সূত্র: দৈনিক পূর্বকোণ
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য এবং সাবেক গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনকে চট্টগ্রামে আরও ৯ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
বুধবার (১৫ জানুয়ারি) তাঁকে চট্টগ্রামের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হয়।
খবর দৈনিক পূর্বকোণের।
ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের আইনজীবী মুজিবুর রহমান চৌধুরী বলেন, তাঁকে জোরারগঞ্জ থানার ৫টি মামলা ও মিরসরাই থানার ৪টি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করে পুলিশ। এরমধ্যে মিরসরাই থানার ১টি মামলা দ্রুত বিচার আইনে। আমরা জামিনের আবেদন করি। শুনানি শেষে আদালত ৯ মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখায় এবং জামিন আবেদন নাকচ করে।
তিনি বলেন, এর বাইরে আমরা তাঁর সুচিকিৎসা নিশ্চিত করা ও কারাগারে ডিভিশনের জন্যও আবেদন করেছিলাম। আদালত ২টি বিষয়ে কারাবিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে জেল সুপারকে আদেশ দিয়েছেন।
জোরারগঞ্জ থানায় দায়ের করা ৫টি মামলার শুনানি হয় সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদুল হক সানির আদালতে। মিরসরাই থানার ৩টি মামলার শুনানি হয়েছে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ফারদিন মুস্তাকিম তাসিনের আদালতে এবং দ্রুত বিচার আইনের ১টি মামলার শুনানি করেছেন সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মুমিনুন্নিসা খানম।
২০২৪ সালের ২৭ অক্টোবর রাজধানী ঢাকার নিজ বাসা থেকে মোশাররফ হোসেনকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। পরে তাঁকে পল্টন থানার একটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
চট্টগ্রাম-১ (মিরসরাই) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে ১৯৭৩, ১৯৮৬, ১৯৯৬, ২০০৮, ২০১৪ এবং ২০১৮ সালে জয়ী হন। ১৯৭২ সালের সংবিধান প্রণেতাদের মধ্যে তিনি একজন। আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর এই সদস্য বিভিন্ন সময়ে সরকারের গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে সংসদ সদস্য (এমপি) হন ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফের ছেলে মাহবুব রহমান রুহেল।
সূত্র: দৈনিক পূর্বকোণ
ঢাকা সফররত পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দারের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) শীর্ষ নেতারা।
জুলাই সনদ একটি রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল। এই রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল কখনোই সংবিধানের ওপরে প্রাধান্য পেতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, ‘এটাই আমাদের সবচেয়ে বড় আপত্তির একটি জায়গা।’
নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার বলেন, তারা কমিশনের পক্ষ থেকে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদের প্রস্তাব করেছেন। এর মধ্যে নিম্নকক্ষ হবে বর্তমান আসনভিত্তিক। আর উচ্চকক্ষ হবে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের (পিআর)। সংবিধান সংস্কার কমিশনও একই রকম প্রস্তাব করেছে।
গুম-খুন ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের জন্য ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচার দাবি করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।