বিডিজেন ডেস্ক
কক্সবাজারে ছুরিকাঘাতে উম্মে হাফছা নামের এক নারী নিহত হয়েছেন। একই সময়ে ছুরিকাঘাতে আহত হয়েছেন তাঁর মা পারভীন আক্তারও। দুজনকে বসতঘরে ঢুকে ছুরিকাঘাত করা হয়।
খবর প্রথম আলোর।
শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) বেলা দেড়টার দিকে জেলার চকরিয়া পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মজিদিয়া মাদ্রাসাপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত উম্মে হাফছা মজিদিয়া মাদ্রাসাপাড়া এলাকার আবদুল হামিদের মেয়ে। তাঁর স্বামী উপজেলার ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নের আজমউল্লাহ পাড়ার আবুল হাসেমের ছেলে শওকত হাসান।
স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ৮ মাস আগে পরিবারের সম্মতি ছাড়া উম্মে হাফছার সঙ্গে শওকত হাসানের বিয়ে হয়। উম্মে হাফছাকে অপহরণ করার অভিযোগে তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় অভিযোগ করা হয়েছিল। থানায় অভিযোগের বিষয়টি নিয়ে শওকত ও তাঁর পরিবারের লোকজন উম্মে হাফছাকে নির্যাতন শুরু করেন। একপর্যায়ে নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে গত ৫ ডিসেম্বর উম্মে হাফছা বাবার বাড়িতে চলে আসেন।
উম্মে হাফছার বাবা আবদুল হামিদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘গতকাল বৃহস্পতিবার শওকত হাসান আমার বাড়িতে আসেন। আজ শুক্রবার সকালে মেয়েকে নিয়ে যেতে চাইলে আমরা বাধা দিই। আত্মীয়স্বজন নিয়ে এলে মেয়েকে যেতে দেব, এ কথা বলার পর শওকত হাসান চলে যান। পরে বাড়ির পুরুষ সদস্যরা জুমার নামাজ আদায় করতে মসজিদে গেলে বেলা দেড়টার দিকে বাড়িতে ঢুকে হাফছা ও তাঁর মাকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যান শওকত। জুমার নামাজ শেষে বাড়ি এলে মা-মেয়েকে রক্তাক্ত অবস্থায় মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখি।’
আবদুল হামিদ বলেন, দুজনকে উদ্ধার করে চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে হাফছাকে মৃত ঘোষণা করে চিকিৎসক। গুরুতর আহত অবস্থায় পারভীন আক্তারকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনজুর কাদের ভূঁইয়া বলেন, হাসপাতাল থেকে উম্মে হাফছার লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। আহত পারভীন আকতারকে চমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। শওকত হাসানকে ধরতে পুলিশের অভিযান চলছে।
সূত্র: প্রথম আলোর
কক্সবাজারে ছুরিকাঘাতে উম্মে হাফছা নামের এক নারী নিহত হয়েছেন। একই সময়ে ছুরিকাঘাতে আহত হয়েছেন তাঁর মা পারভীন আক্তারও। দুজনকে বসতঘরে ঢুকে ছুরিকাঘাত করা হয়।
খবর প্রথম আলোর।
শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) বেলা দেড়টার দিকে জেলার চকরিয়া পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মজিদিয়া মাদ্রাসাপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত উম্মে হাফছা মজিদিয়া মাদ্রাসাপাড়া এলাকার আবদুল হামিদের মেয়ে। তাঁর স্বামী উপজেলার ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নের আজমউল্লাহ পাড়ার আবুল হাসেমের ছেলে শওকত হাসান।
স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ৮ মাস আগে পরিবারের সম্মতি ছাড়া উম্মে হাফছার সঙ্গে শওকত হাসানের বিয়ে হয়। উম্মে হাফছাকে অপহরণ করার অভিযোগে তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় অভিযোগ করা হয়েছিল। থানায় অভিযোগের বিষয়টি নিয়ে শওকত ও তাঁর পরিবারের লোকজন উম্মে হাফছাকে নির্যাতন শুরু করেন। একপর্যায়ে নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে গত ৫ ডিসেম্বর উম্মে হাফছা বাবার বাড়িতে চলে আসেন।
উম্মে হাফছার বাবা আবদুল হামিদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘গতকাল বৃহস্পতিবার শওকত হাসান আমার বাড়িতে আসেন। আজ শুক্রবার সকালে মেয়েকে নিয়ে যেতে চাইলে আমরা বাধা দিই। আত্মীয়স্বজন নিয়ে এলে মেয়েকে যেতে দেব, এ কথা বলার পর শওকত হাসান চলে যান। পরে বাড়ির পুরুষ সদস্যরা জুমার নামাজ আদায় করতে মসজিদে গেলে বেলা দেড়টার দিকে বাড়িতে ঢুকে হাফছা ও তাঁর মাকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যান শওকত। জুমার নামাজ শেষে বাড়ি এলে মা-মেয়েকে রক্তাক্ত অবস্থায় মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখি।’
আবদুল হামিদ বলেন, দুজনকে উদ্ধার করে চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে হাফছাকে মৃত ঘোষণা করে চিকিৎসক। গুরুতর আহত অবস্থায় পারভীন আক্তারকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনজুর কাদের ভূঁইয়া বলেন, হাসপাতাল থেকে উম্মে হাফছার লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। আহত পারভীন আকতারকে চমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। শওকত হাসানকে ধরতে পুলিশের অভিযান চলছে।
সূত্র: প্রথম আলোর
মোবাইল ফোন নিয়ে বিতণ্ডার ঘটনায় নিখোঁজের দুই দিন পর ডোবা থেকে সামছুল হক (৩৬) নামের এক প্রবাসীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার স্বল্পেরচক এলাকার একটি পুকুর থেকে রোববার (১৩ অক্টোবর) লাশটি উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।