বিডিজেন ডেস্ক
বাংলাদেশকে দেওয়া ৪৭০ কোটি ডলার বাজেট সহায়তা ঋণের চতুর্থ কিস্তির ছাড় মার্চ পর্যন্ত পিছিয়ে দিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। যুক্তরাষ্ট্রের প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে সময়সূচির পরিবর্তনের ফলে সমন্বয় করতে এটি স্থগিত করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, বিষয়টি প্রাথমিকভাবে ৫ ফেব্রুয়ারি আইএমএফের নির্বাহী বোর্ডের সভায় আলোচনার জন্য নির্ধারিত ছিল। কিন্তু বৈঠকটি স্থগিত করে নতুন তারিখ ১২ মার্চ নির্ধারণ করা হয়েছে।
আইএমএফের সদর দপ্তর যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে অবস্থিত। প্রায় প্রতিবছর ওয়াশিংটনসহ প্রতিবেশী রাজ্যগুলোতে বড় ধরনের তুষারপাত হয়। অতিমাত্রার বরফের কারণে অচল হয়ে যায় জনজীবন। তুষারপাতের কারণে আইএমএফের কার্যক্রম এক মাস বন্ধ ছিল। সময়সূচি পরিবর্তনের মূল কারণ হিসেবে এটি উল্লেখ করা হয়েছে।
অর্থ বিভাগের সূত্রগুলোও বলছে, পরের কিস্তি পাওয়ার আগে যেসব শর্ত পূরণের বাধ্যবাধকতা রয়েছে, সেগুলো পূরণ করছে বাংলাদেশ। রাজস্ব আয় বৃদ্ধির জন্য বহুমাত্রিক কৌশল অবলম্বন করছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
২০২৩ সালের ৩০ জানুয়ারি থেকে ৭ কিস্তিতে আইএমএফের সঙ্গে বাংলাদেশের ৪৭০ কোটি ইউএস ডলারের একটি ঋণ কর্মসূচি চলমান রয়েছে। ঋণের প্রথম কিস্তিতে ৪৭ কোটি ৬৩ লাখ ডলার পায় বাংলাদেশ। একই বছরের ডিসেম্বরে আসে দ্বিতীয় কিস্তির ৬৮ কোটি ১০ লাখ ডলার। ২০২৪ সালের জুনে তৃতীয় কিস্তিতে ছাড় হয় ১১৫ কোটি ডলার।
তিন কিস্তিতে আইএমএফের কাছ থেকে প্রায় ২৩১ কোটি ডলার পেয়েছে বাংলাদেশ। প্রতিশ্রুত ঋণের মধ্য আর বাকি আছে ২৩৯ কোটি ডলার। এ দফায়, অর্থাৎ চতুর্থ কিস্তিতে ৬৪ কোটি ৫০ লাখ ডলার পাওয়ার কথা বাংলাদেশের। বাকিগুলো পাওয়া যাবে ২০২৬ সাল নাগাদ আরও ৩ কিস্তিতে।
বাংলাদেশ অবশ্য ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ কর্মসূচির সঙ্গে একটি আলাদা প্যাকেজে সংস্থাটি থেকে আরও ৭৫ কোটি ডলার বাড়তি চেয়েছে। এর বিপরীতে আইএমএফ যেসব শর্ত দিয়েছে, বাংলাদেশ সেগুলোও পূরণের পথে রয়েছে বলে জানা গেছে।
বাংলাদেশকে দেওয়া ৪৭০ কোটি ডলার বাজেট সহায়তা ঋণের চতুর্থ কিস্তির ছাড় মার্চ পর্যন্ত পিছিয়ে দিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। যুক্তরাষ্ট্রের প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে সময়সূচির পরিবর্তনের ফলে সমন্বয় করতে এটি স্থগিত করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, বিষয়টি প্রাথমিকভাবে ৫ ফেব্রুয়ারি আইএমএফের নির্বাহী বোর্ডের সভায় আলোচনার জন্য নির্ধারিত ছিল। কিন্তু বৈঠকটি স্থগিত করে নতুন তারিখ ১২ মার্চ নির্ধারণ করা হয়েছে।
আইএমএফের সদর দপ্তর যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে অবস্থিত। প্রায় প্রতিবছর ওয়াশিংটনসহ প্রতিবেশী রাজ্যগুলোতে বড় ধরনের তুষারপাত হয়। অতিমাত্রার বরফের কারণে অচল হয়ে যায় জনজীবন। তুষারপাতের কারণে আইএমএফের কার্যক্রম এক মাস বন্ধ ছিল। সময়সূচি পরিবর্তনের মূল কারণ হিসেবে এটি উল্লেখ করা হয়েছে।
অর্থ বিভাগের সূত্রগুলোও বলছে, পরের কিস্তি পাওয়ার আগে যেসব শর্ত পূরণের বাধ্যবাধকতা রয়েছে, সেগুলো পূরণ করছে বাংলাদেশ। রাজস্ব আয় বৃদ্ধির জন্য বহুমাত্রিক কৌশল অবলম্বন করছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
২০২৩ সালের ৩০ জানুয়ারি থেকে ৭ কিস্তিতে আইএমএফের সঙ্গে বাংলাদেশের ৪৭০ কোটি ইউএস ডলারের একটি ঋণ কর্মসূচি চলমান রয়েছে। ঋণের প্রথম কিস্তিতে ৪৭ কোটি ৬৩ লাখ ডলার পায় বাংলাদেশ। একই বছরের ডিসেম্বরে আসে দ্বিতীয় কিস্তির ৬৮ কোটি ১০ লাখ ডলার। ২০২৪ সালের জুনে তৃতীয় কিস্তিতে ছাড় হয় ১১৫ কোটি ডলার।
তিন কিস্তিতে আইএমএফের কাছ থেকে প্রায় ২৩১ কোটি ডলার পেয়েছে বাংলাদেশ। প্রতিশ্রুত ঋণের মধ্য আর বাকি আছে ২৩৯ কোটি ডলার। এ দফায়, অর্থাৎ চতুর্থ কিস্তিতে ৬৪ কোটি ৫০ লাখ ডলার পাওয়ার কথা বাংলাদেশের। বাকিগুলো পাওয়া যাবে ২০২৬ সাল নাগাদ আরও ৩ কিস্তিতে।
বাংলাদেশ অবশ্য ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ কর্মসূচির সঙ্গে একটি আলাদা প্যাকেজে সংস্থাটি থেকে আরও ৭৫ কোটি ডলার বাড়তি চেয়েছে। এর বিপরীতে আইএমএফ যেসব শর্ত দিয়েছে, বাংলাদেশ সেগুলোও পূরণের পথে রয়েছে বলে জানা গেছে।
আজ (১ মে) মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ।
বাংলাদেশের উন্নয়নে রেমিট্যান্সযোদ্ধাদের অবদান অনস্বীকার্য। পরিবার-পরিজন থেকে শুরু করে নিজের দেশের মাটি-মায়াকে পেছনে ফেলে তারা জীবনের সব কঠিন বাস্তবতাকে সঙ্গী করে ভিনদেশের মাটিতে কাজ করেন। আর তাদের এই কঠোর পরিশ্রম ও ত্যাগের বিনিময়ে উপার্জিত অর্থই দেশের অর্থনীতিকে সচল রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
একটি সিন্ডিকেট বিমানের টিকিটের অস্বাভাবিক উচ্চমূল্য ও কৃত্রিম আসনসংকট তৈরি করছে। তবে অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্ট অব বাংলাদেশের (আটাব) সিলেট শাখা তাদের বিরুদ্ধে কাজ করছে। বিমানের টিকিটের বাজারকে সিন্ডিকেটমুক্ত করতে তারা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
জাতিসংঘ জানিয়েছে, বাংলাদেশ থেকে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে মানবিক সহায়তা পাঠানোর আগে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার—দুই দেশের সরকারের সম্মতি প্রয়োজন। বাংলাদেশে জাতিসংঘের এক মুখপাত্র বুধবার সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
বাংলাদেশের উন্নয়নে রেমিট্যান্সযোদ্ধাদের অবদান অনস্বীকার্য। পরিবার-পরিজন থেকে শুরু করে নিজের দেশের মাটি-মায়াকে পেছনে ফেলে তারা জীবনের সব কঠিন বাস্তবতাকে সঙ্গী করে ভিনদেশের মাটিতে কাজ করেন। আর তাদের এই কঠোর পরিশ্রম ও ত্যাগের বিনিময়ে উপার্জিত অর্থই দেশের অর্থনীতিকে সচল রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
১৩ ঘণ্টা আগে