বিডিজেন ডেস্ক
বাংলাদেশে মতপ্রকাশের কারণে গ্রেপ্তার, সহিংসতা, হেনস্তার মতো ঘটনা ঘটছে উল্লেখ করে এ নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছে মানবাধিকার নিয়ে কাজ করা ৯টি আন্তর্জাতিক সংগঠন। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা রক্ষায় বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনগুলো।
গতকাল শুক্রবার (২১ মার্চ) লন্ডনভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক যৌথ বিবৃতিতে সংগঠনগুলো এ আহ্বান জানায়। বিবৃতিদাতা মানবাধিকার সংগঠনগুলো হলো অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, হিউম্যান রাইটস ওয়াচ, আর্টিকেল নাইনটিন, এশিয়ান ফোরাম ফর হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট, সিভিকাস: ওয়ার্ল্ড অ্যালায়েন্স ফর সিটিজেন পার্টিসিপেশন, ফর্টিফাই রাইটস, ফ্রন্ট লাইন ডিফেন্ডার্স, পেন আমেরিকা ও দ্য কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্ট (সিপিজে)।
বিবৃতিতে সাম্প্রতিক সময়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকারকর্মীসহ সাধারণ নাগরিকদের ওপর হামলার বেশ কিছু ঘটনা তুলে ধরে বলা হয়েছে, এ ধরনের হামলা বন্ধ এবং এসব ঘটনা তদন্তে বাংলাদেশকে অবিলম্বে পদক্ষেপ নিতে হবে। দায়ীদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।
বিবৃতিতে সংগঠনগুলো বলেছে, বাংলাদেশে গত মাসে স্বাধীনভাবে মতপ্রকাশের কারণে মানবাধিকারকর্মী ও সাধারণ নাগরিকেরা গ্রেপ্তার, হেনস্তা ও সহিংসতার শিকার হয়েছেন। বাংলাদেশে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ব্যাপকভাবে লঙ্ঘনের ইতিহাস রয়েছে। মতপ্রকাশের অধিকারের প্রতি সম্মান জানানো হবে—এমন একটি ভবিষ্যৎ গঠনে অতীতের এ ধারা থেকে বাংলাদেশের বেরিয়ে আসা উচিত।
মানবাধিকার সংগঠনগুলো বলেছে, সাম্প্রতিক হামলার সব ঘটনায় রাষ্ট্রের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট পক্ষ জড়িত না থাকলেও বাংলাদেশে স্বাধীনভাবে মতপ্রকাশের অধিকার সুরক্ষার নিশ্চয়তা দেওয়ার বাধ্যবাধকতা রয়েছে সরকারের। এর মধ্যে স্বাধীনভাবে মতপ্রকাশের কারণে রাষ্ট্রবহির্ভূত কোনো পক্ষের হামলা থেকেও জনগণকে সুরক্ষা দেওয়ার বিষয়টি রয়েছে।
বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মতপ্রকাশের কারণে বিভিন্ন ব্যক্তি ও মানবাধিকারকর্মীদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা করার চর্চা অবিলম্বে ও নিঃশর্তে বন্ধ করতে হবে।
সংগঠনগুলো বলেছে, ক্ষমতায় আসার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার বিতর্কিত সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিলে অনেকবার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। কিন্তু এর মধ্যে যে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে, তা–ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকারবিষয়ক মানদণ্ডের সঙ্গে সংগতি রাখতে ব্যর্থ হয়েছে। খসড়া এই আইনেও আগের আইনের বিতর্কিত বিষয় রয়ে গেছে।
বাংলাদেশে মতপ্রকাশের কারণে গ্রেপ্তার, সহিংসতা, হেনস্তার মতো ঘটনা ঘটছে উল্লেখ করে এ নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছে মানবাধিকার নিয়ে কাজ করা ৯টি আন্তর্জাতিক সংগঠন। মতপ্রকাশের স্বাধীনতা রক্ষায় বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনগুলো।
গতকাল শুক্রবার (২১ মার্চ) লন্ডনভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক যৌথ বিবৃতিতে সংগঠনগুলো এ আহ্বান জানায়। বিবৃতিদাতা মানবাধিকার সংগঠনগুলো হলো অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, হিউম্যান রাইটস ওয়াচ, আর্টিকেল নাইনটিন, এশিয়ান ফোরাম ফর হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট, সিভিকাস: ওয়ার্ল্ড অ্যালায়েন্স ফর সিটিজেন পার্টিসিপেশন, ফর্টিফাই রাইটস, ফ্রন্ট লাইন ডিফেন্ডার্স, পেন আমেরিকা ও দ্য কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্ট (সিপিজে)।
বিবৃতিতে সাম্প্রতিক সময়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকারকর্মীসহ সাধারণ নাগরিকদের ওপর হামলার বেশ কিছু ঘটনা তুলে ধরে বলা হয়েছে, এ ধরনের হামলা বন্ধ এবং এসব ঘটনা তদন্তে বাংলাদেশকে অবিলম্বে পদক্ষেপ নিতে হবে। দায়ীদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।
বিবৃতিতে সংগঠনগুলো বলেছে, বাংলাদেশে গত মাসে স্বাধীনভাবে মতপ্রকাশের কারণে মানবাধিকারকর্মী ও সাধারণ নাগরিকেরা গ্রেপ্তার, হেনস্তা ও সহিংসতার শিকার হয়েছেন। বাংলাদেশে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ব্যাপকভাবে লঙ্ঘনের ইতিহাস রয়েছে। মতপ্রকাশের অধিকারের প্রতি সম্মান জানানো হবে—এমন একটি ভবিষ্যৎ গঠনে অতীতের এ ধারা থেকে বাংলাদেশের বেরিয়ে আসা উচিত।
মানবাধিকার সংগঠনগুলো বলেছে, সাম্প্রতিক হামলার সব ঘটনায় রাষ্ট্রের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট পক্ষ জড়িত না থাকলেও বাংলাদেশে স্বাধীনভাবে মতপ্রকাশের অধিকার সুরক্ষার নিশ্চয়তা দেওয়ার বাধ্যবাধকতা রয়েছে সরকারের। এর মধ্যে স্বাধীনভাবে মতপ্রকাশের কারণে রাষ্ট্রবহির্ভূত কোনো পক্ষের হামলা থেকেও জনগণকে সুরক্ষা দেওয়ার বিষয়টি রয়েছে।
বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মতপ্রকাশের কারণে বিভিন্ন ব্যক্তি ও মানবাধিকারকর্মীদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা করার চর্চা অবিলম্বে ও নিঃশর্তে বন্ধ করতে হবে।
সংগঠনগুলো বলেছে, ক্ষমতায় আসার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার বিতর্কিত সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিলে অনেকবার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। কিন্তু এর মধ্যে যে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে, তা–ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকারবিষয়ক মানদণ্ডের সঙ্গে সংগতি রাখতে ব্যর্থ হয়েছে। খসড়া এই আইনেও আগের আইনের বিতর্কিত বিষয় রয়ে গেছে।
গ্রেপ্তার অভিনেত্রী নুসরাত ফারিয়াকে ভাটারা থানায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টা মামলায় কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ সোমবার (১৯ মে) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট সারাহ ফারজানা হক তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ডিসেম্বর পর্যন্ত যেতে হবে কেন? আমি তো দেখছি ডিসেম্বর পর্যন্ত যাওয়ার কোনো কারণ নেই। নির্বাচনের জন্য ৩ মাস সময় নিয়ে যাওয়া দরকার। আগস্ট, সেপ্টেম্বর বা অক্টোবরে নির্বাচন হতে পারে। ডিসেম্বরে কেন যেতে হবে?
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের চিন্তা ও কর্মপরিকল্পনা সম্পর্কে জনগণ অন্ধকারে থাকায় দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে অস্থিরতা বাড়ছে। আমরা প্রায়ই দেখছি, বিভিন্ন দাবি-দাওয়া নিয়ে নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ রাজপথে জড়ো হচ্ছেন।
চলচ্চিত্র অভিনেত্রী নুসরাত ফারিয়াকে রাজধানী ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আটক করেছে পুলিশ। ভাটারা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সুজন হক সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।