বিডিজেন ডেস্ক
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ‘সমন্বয়ক’ পরিচয়ে বাসায় ঢুকে একটি পোশাক কারখানার কর্মকর্তা ও তার গাড়িচালককে অপহরণের অভিযোগে ৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় অপহৃতদের উদ্ধারের পাশাপাশি মুক্তিপণের জন্য নগদ ৫ লাখ টাকা জব্দ করা হয়।
খবর আজকের পত্রিকার।
বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) রাত থেকে শুক্রবার (৭ মার্চ) দুপুর পর্যন্ত আকবরশাহ থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গ্রেপ্তাররা হলো উত্তর কাট্টলীর জয়নাল আবেদিনের ছেলে নাজমুল আবেদিন, সিটি গেট এলাকার মাইনুল আমিন পারভেজের ছেলে নইমুল আমিন ইমন (২২), সিডিএ ১ নম্বর এলাকার বাসিন্দা আরাফাত হোসেন ফহিম (২২) ও রিসতি বিন ইউসুফ (২৩)।
অপহরণের শিকার ব্যক্তি হলেন চট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চলের (সিইপিজেড) তৈরি পোশাক কারখানা প্যাসিফিক জিনসের সহকারী মহাব্যবস্থাপক আবেদীন আল মামুন ও তার গাড়িচালক জুয়েল।
শুক্রবার (৭ মার্চ) গণমাধ্যমে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে পুলিশ এ কথা জানায়। এতে বলা হয়, গতকাল রাত সাড়ে ৮টার দিকে কর্নেলহাট সিডিএ আবাসিক এলাকার বাসা থেকে আবেদিন আল মামুন নামে একজনকে অপহরণ করা হয়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র প্রতিনিধি পরিচয়ে মুক্তিপণ আদায়ের উদ্দেশ্যে তাকে তার নোহা গাড়িযোগে পতেঙ্গা সাগরপাড় এলাকা, পাহাড়তলীর কর্নেলহাট জোন্স রোড ও আকবরশাহ থানার বিভিন্ন এলাকায় ঘোরায়। এ সময় অপহরণ হওয়া আবেদিন আল মামুনের সঙ্গে জিম্মি অবস্থায় ছিল তার গাড়িচালক জুয়েলও।
গাড়িতে বিভিন্ন জায়গা ঘুরতে ঘুরতে ভিকটিমের স্ত্রী ফাতেমা আক্তার লিলি বেগমের সঙ্গে যোগাযোগ করে মুক্তিপণ হিসেবে ৫ লাখ টাকা ও ১৫ লাখ টাকার একটি ব্যাংক চেক লিখে নেয় অপহরণকারীরা।
পরে টাকা পেয়ে ভিকটিমকে রেখে পালিয়ে যায় তারা। পরে খবর পেয়ে পাহাড়তলী জোন পুলিশ ও গোয়েন্দা বিভাগের যৌথ অভিযান চালিয়ে অ্যাপোলো ইম্পেরিয়াল হসপিটালের সামনে থেকে গাড়িসহ আবেদিন আল মামুন ও তার ড্রাইভার জুয়েলকে উদ্ধার করে।
আকবরশাহ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামরুজ্জামান বলেন, অভিযান চালিয়ে পৃথক পৃথক এলাকা থেকে ৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছি। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তার নইমুল আমিন ইমনের বাসা থেকে মুক্তিপণ হিসেবে নেওয়া ৫ লাখ টাকা উদ্ধার করা হয়েছে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা চলমান আছে। পাশাপাশি এ ঘটনায় আরও যারা জড়িত তাদের গ্রেপ্তারেও অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
সূত্র: আজকের পত্রিকা
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ‘সমন্বয়ক’ পরিচয়ে বাসায় ঢুকে একটি পোশাক কারখানার কর্মকর্তা ও তার গাড়িচালককে অপহরণের অভিযোগে ৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় অপহৃতদের উদ্ধারের পাশাপাশি মুক্তিপণের জন্য নগদ ৫ লাখ টাকা জব্দ করা হয়।
খবর আজকের পত্রিকার।
বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) রাত থেকে শুক্রবার (৭ মার্চ) দুপুর পর্যন্ত আকবরশাহ থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গ্রেপ্তাররা হলো উত্তর কাট্টলীর জয়নাল আবেদিনের ছেলে নাজমুল আবেদিন, সিটি গেট এলাকার মাইনুল আমিন পারভেজের ছেলে নইমুল আমিন ইমন (২২), সিডিএ ১ নম্বর এলাকার বাসিন্দা আরাফাত হোসেন ফহিম (২২) ও রিসতি বিন ইউসুফ (২৩)।
অপহরণের শিকার ব্যক্তি হলেন চট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চলের (সিইপিজেড) তৈরি পোশাক কারখানা প্যাসিফিক জিনসের সহকারী মহাব্যবস্থাপক আবেদীন আল মামুন ও তার গাড়িচালক জুয়েল।
শুক্রবার (৭ মার্চ) গণমাধ্যমে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে পুলিশ এ কথা জানায়। এতে বলা হয়, গতকাল রাত সাড়ে ৮টার দিকে কর্নেলহাট সিডিএ আবাসিক এলাকার বাসা থেকে আবেদিন আল মামুন নামে একজনকে অপহরণ করা হয়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র প্রতিনিধি পরিচয়ে মুক্তিপণ আদায়ের উদ্দেশ্যে তাকে তার নোহা গাড়িযোগে পতেঙ্গা সাগরপাড় এলাকা, পাহাড়তলীর কর্নেলহাট জোন্স রোড ও আকবরশাহ থানার বিভিন্ন এলাকায় ঘোরায়। এ সময় অপহরণ হওয়া আবেদিন আল মামুনের সঙ্গে জিম্মি অবস্থায় ছিল তার গাড়িচালক জুয়েলও।
গাড়িতে বিভিন্ন জায়গা ঘুরতে ঘুরতে ভিকটিমের স্ত্রী ফাতেমা আক্তার লিলি বেগমের সঙ্গে যোগাযোগ করে মুক্তিপণ হিসেবে ৫ লাখ টাকা ও ১৫ লাখ টাকার একটি ব্যাংক চেক লিখে নেয় অপহরণকারীরা।
পরে টাকা পেয়ে ভিকটিমকে রেখে পালিয়ে যায় তারা। পরে খবর পেয়ে পাহাড়তলী জোন পুলিশ ও গোয়েন্দা বিভাগের যৌথ অভিযান চালিয়ে অ্যাপোলো ইম্পেরিয়াল হসপিটালের সামনে থেকে গাড়িসহ আবেদিন আল মামুন ও তার ড্রাইভার জুয়েলকে উদ্ধার করে।
আকবরশাহ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামরুজ্জামান বলেন, অভিযান চালিয়ে পৃথক পৃথক এলাকা থেকে ৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছি। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তার নইমুল আমিন ইমনের বাসা থেকে মুক্তিপণ হিসেবে নেওয়া ৫ লাখ টাকা উদ্ধার করা হয়েছে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা চলমান আছে। পাশাপাশি এ ঘটনায় আরও যারা জড়িত তাদের গ্রেপ্তারেও অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
সূত্র: আজকের পত্রিকা
মালয়েশিয়ায় উগ্রবাদী মতাদর্শ ও সন্ত্রাসী কার্যকলাপে জড়িত থাকার অভিযোগে আটক ৩৬ বাংলাদেশির মধ্যে অধিকাংশ ব্যক্তিকে ফেরত পাঠানো হতে পারে। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) ঢাকায় এ কথা বলেন।
ইতালির নাগরিক সিজার তাবেলা হত্যা মামলায় ৩ অভিযুক্তকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। এ ছাড়া, মামলা থেকে খালাস পেয়েছে ৪ জন।
বিটিআরসির নতুন নীতিমালা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। সবার সঙ্গে আলোচনা করে নীতিমালা প্রণয়নের দাবি জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচি মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
গুমের ঘটনায় সেনাবাহিনীর কোনো সদস্যের সংশ্লিষ্টতা প্রমাণিত হলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে সেনাসদর। সেনাবাহিনীতে থাকা সদস্যদের মধ্যে যারা বিভিন্ন সংস্থায় ডেপুটেশনে কর্মরত, তাদের কয়েকজনের বিরুদ্ধে গুমের অভিযোগ উঠেছে।