প্রতিবেদক, বিডিজেন
সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যান মো. সোহরাব হোসাইন পদত্যাগ করেছেন। মঙ্গলবার বিকেলে তিনি পিএসসির সচিবের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন। একই দিনে কমিশনের ১২ সদস্যও পদত্যাগপত্র জমা দেন।
পিএসসি চেয়ারম্যান ও কমিশনের ১২ সদস্য পিএসসি সচিবের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন। পদত্যাগপত্রগুলো রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠানো হচ্ছে বলে জানিয়েছেন পিএসসি সচিব।
পদত্যাগ করা পিএসসি সদস্যরা হলেন—সাবেক জ্যেষ্ঠ সচিব ফয়েজ আহম্মদ, সাবেক অধ্যাপক উত্তম কুমার সাহা, সাবেক নির্বাহী পরিচালক জাহিদুর রশিদ, অধ্যাপক মুবিনা খন্দকার, অধ্যাপক দেলোয়ার হোসেন, সাবেক জ্যেষ্ঠ সচিব কে এম আলী আজম, সাবেক সচিব খলিলুর রহমান, মাউশির সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক সৈয়দ মো. গোলাম ফারুক, সাবেক জ্যেষ্ঠ সচিব মাকছুদুর রহমান, সাবেক সচিব নাজমানারা খাতুন, এন সিদ্দিকা খানম ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক প্রদীপ কুমার পাণ্ডে।
তবে কমিশনের ২ জন সদস্য এখনো পদত্যাগপত্র জমা দেননি। তাঁরা হলেন—সাবেক জ্যেষ্ঠ সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ এবং সাবেক সচিব ও সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শফিকুল ইসলাম।
পিএসসি সচিব আবদুল্লাহ আল মাসুদ চৌধুরী জানান, ‘পিএসসি চেয়ারম্যানসহ কমিশনের ১২ জন সদস্য পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন। আমরা এসব পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি বরাবর পাঠিয়ে দিয়েছি। বাকি দুজন এখনো পদত্যাগপত্র জমা দেননি। তাঁরা আগামীকালের (বুধবার) মধ্যে জমা দেবেন।’
প্রসঙ্গত, সোহরাব হোসাইন ২০২০ সালে পিএসসির চেয়ারম্যান পদে যোগ দেন। ২০২৫ সালের ২১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তাঁর মেয়াদ ছিল। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর পিএসসি চেয়ারম্যানসহ পুরো কমিশনের পদত্যাগের দাবি ওঠে। কয়েক দিন ধরে পিএসসি সংস্কারের দাবি জানিয়ে আসছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কেরা।
সর্বশেষ গত শনিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম এ সপ্তাহের মধ্যেই পিএসসির সংস্কার দাবি করে চাকরির পরীক্ষাগুলো শুরুর দাবি জানান। ওই পোস্টে সারজিস বলেন, ‘এ সপ্তাহের মধ্যে পিএসসি সংস্কার করে চাকরিপ্রত্যাশীদের চাকরির পরীক্ষাগুলো শুরু করতে হবে। যে তরুণ প্রজন্ম এই অভ্যুত্থানের অগ্রনায়ক, তাদের প্রায়োরিটির কথা ভুলে গেলে চলবে না।’
সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যান মো. সোহরাব হোসাইন পদত্যাগ করেছেন। মঙ্গলবার বিকেলে তিনি পিএসসির সচিবের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন। একই দিনে কমিশনের ১২ সদস্যও পদত্যাগপত্র জমা দেন।
পিএসসি চেয়ারম্যান ও কমিশনের ১২ সদস্য পিএসসি সচিবের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন। পদত্যাগপত্রগুলো রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠানো হচ্ছে বলে জানিয়েছেন পিএসসি সচিব।
পদত্যাগ করা পিএসসি সদস্যরা হলেন—সাবেক জ্যেষ্ঠ সচিব ফয়েজ আহম্মদ, সাবেক অধ্যাপক উত্তম কুমার সাহা, সাবেক নির্বাহী পরিচালক জাহিদুর রশিদ, অধ্যাপক মুবিনা খন্দকার, অধ্যাপক দেলোয়ার হোসেন, সাবেক জ্যেষ্ঠ সচিব কে এম আলী আজম, সাবেক সচিব খলিলুর রহমান, মাউশির সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক সৈয়দ মো. গোলাম ফারুক, সাবেক জ্যেষ্ঠ সচিব মাকছুদুর রহমান, সাবেক সচিব নাজমানারা খাতুন, এন সিদ্দিকা খানম ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক প্রদীপ কুমার পাণ্ডে।
তবে কমিশনের ২ জন সদস্য এখনো পদত্যাগপত্র জমা দেননি। তাঁরা হলেন—সাবেক জ্যেষ্ঠ সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ এবং সাবেক সচিব ও সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শফিকুল ইসলাম।
পিএসসি সচিব আবদুল্লাহ আল মাসুদ চৌধুরী জানান, ‘পিএসসি চেয়ারম্যানসহ কমিশনের ১২ জন সদস্য পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন। আমরা এসব পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি বরাবর পাঠিয়ে দিয়েছি। বাকি দুজন এখনো পদত্যাগপত্র জমা দেননি। তাঁরা আগামীকালের (বুধবার) মধ্যে জমা দেবেন।’
প্রসঙ্গত, সোহরাব হোসাইন ২০২০ সালে পিএসসির চেয়ারম্যান পদে যোগ দেন। ২০২৫ সালের ২১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তাঁর মেয়াদ ছিল। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর পিএসসি চেয়ারম্যানসহ পুরো কমিশনের পদত্যাগের দাবি ওঠে। কয়েক দিন ধরে পিএসসি সংস্কারের দাবি জানিয়ে আসছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কেরা।
সর্বশেষ গত শনিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম এ সপ্তাহের মধ্যেই পিএসসির সংস্কার দাবি করে চাকরির পরীক্ষাগুলো শুরুর দাবি জানান। ওই পোস্টে সারজিস বলেন, ‘এ সপ্তাহের মধ্যে পিএসসি সংস্কার করে চাকরিপ্রত্যাশীদের চাকরির পরীক্ষাগুলো শুরু করতে হবে। যে তরুণ প্রজন্ম এই অভ্যুত্থানের অগ্রনায়ক, তাদের প্রায়োরিটির কথা ভুলে গেলে চলবে না।’
যোগ্যতার চাইতে প্রাপ্তি বেশি হয়ে গেলে তখন সে লাগামহীন হয়ে ওঠে। এ অনেকটা মাটি ও খুঁটির মতো অবস্থা। খুঁটি শক্ত না হলে ঘর নড়বড়ে হবে আবার মাটি উর্বর না হলে খাওয়াপড়া জুটবে না। মানুষের চিন্তার সমৃদ্ধির জন্য পড়াশোনা কিংবা জ্ঞানের কোনো বিকল্প নেই।
পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগরে থাকা সুস্পষ্ট লঘুচাপ নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নিম্নচাপটি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৩৩০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছিল।
কথাসাহিত্যিক ও গবেষক সিরাজুল ইসলাম মুনির সমকালীন বাংলা সাহিত্যাঙ্গনে সুপরিচিত নাম। তাঁর সাহিত্য সৃষ্টির সমৃদ্ধ বহুমাত্রিকতা সৃষ্টি করেছে শক্তিশালী স্বতন্ত্র অবস্থান। সাবলীল শব্দ ব্যঞ্জনার প্রকাশে তিনি ফুটিয়ে তুলেছেন জীবন, দেশাত্মবোধ বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন মাত্রাকে।