বিডিজেন ডেস্ক
বিশিষ্ট সাংবাদিক ও ইংরেজি দৈনিক নিউ এজ পত্রিকার সম্পাদক নূরুল কবির ঢাকায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে হয়রানির শিকার হয়েছেন। শনিবার (২২ নভেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ অভিযোগ করেন।
নূরুল কবির ফেসবুকে লিখেছেন, চলতি সপ্তাহে একটি সম্মেলনে যোগ দিতে বিদেশে যাওয়ার সময় বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ তাঁকে হয়রানি করে। ফেরার পথেও একই ধরনের পরিস্থিতির শিকার হন তিনি।
তিনি লিখেছেন, ‘দুই দশকের বেশি সময় ধরে যতবার বিদেশে গিয়েছি, প্রতিবারই ঢাকার বিমানবন্দরে ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ আমাকে হয়রানি করেছে। নানাভাবে হয়রানি করা হয়েছে। কখনো গোয়েন্দা কর্মকর্তারা পাসপোর্ট নিয়ে গেছেন, নথিপত্রে সব তথ্য থাকার পরও কেন বিদেশে যাচ্ছি, তা নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি হতে হয়েছে। প্রায় এক ঘণ্টা অপেক্ষায় রাখা হয়েছে, আমার পাসপোর্টের পৃষ্ঠার ছবি তোলা হয়েছে, যা আমার ব্যক্তিগত গোপনীয়তার লঙ্ঘন। অনেক সময় নথিপত্র নিয়ে ফ্লাইট ছাড়ার কয়েক মিনিট আগে তা ফেরত দেওয়া হয়েছে। তবে কখনোই দেশে ফেরার সময়ে এসব ঘটনার মুখোমুখি হতে হয়নি।’
এবারের হয়রানির শিকারের বিষয়টি উল্লেখ করে নূরুল কবির লিখেছেন, ‘একটি মিডিয়া কনফারেন্সে যোগ দিতে ১৮ নভেম্বর বিদেশে যাচ্ছিলাম। আশা করেছিলাম, বিমানবন্দরে আমাকে হয়রানির দিন শেষ হয়ে গেছে অন্তত কিছু সময়ের জন্য। কিন্তু আমি ভুল ভেবেছিলাম। বরং এবার আমাকে দ্বিগুণ হেনস্তার শিকার হতে হয়েছে। যাওয়ার দিন এক ঘণ্টা অপেক্ষা করিয়ে রাখা হয়। ২২ নভেম্বর ফেরার সময় আবারও এক ঘণ্টা অপেক্ষা করিয়ে রাখা হয়। দেশপ্রেমিক হওয়াটা দেশের গোয়েন্দা সংস্থার সন্দেহে থাকার বিষয়। সংশ্লিষ্ট গোয়েন্দা সংস্থা ও সরকারে যারা তাদের তত্ত্বাবধান করেন, তাদের দেশপ্রেম নিয়ে আমি প্রশ্ন তুলতে বাধ্য হচ্ছি।’
তদন্তের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
এদিকে বিমানবন্দরে সাংবাদিক নূরুল কবিরকে হয়রানির ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে দেওয়া এক বার্তায় জানানো হয়েছে, এ ঘটনা তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস। অন্তর্বর্তী সরকার দেশে কোনো সাংবাদিক হয়রানির ঘটনা বরদাশত করবে না।
উল্লেখ্য, সাংবাদিক নূরুল কবির শ্রীলঙ্কার রাজধানী কলম্বোতে অনুষ্ঠিত এশিয়া মিডিয়া ফোরাম অংশ নিতে ১৮ নভেম্বর সেখানে গিয়েছিলেন। ২২ নভেম্বর দেশে ফেরেন তিনি।
বিশিষ্ট সাংবাদিক ও ইংরেজি দৈনিক নিউ এজ পত্রিকার সম্পাদক নূরুল কবির ঢাকায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে হয়রানির শিকার হয়েছেন। শনিবার (২২ নভেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ অভিযোগ করেন।
নূরুল কবির ফেসবুকে লিখেছেন, চলতি সপ্তাহে একটি সম্মেলনে যোগ দিতে বিদেশে যাওয়ার সময় বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ তাঁকে হয়রানি করে। ফেরার পথেও একই ধরনের পরিস্থিতির শিকার হন তিনি।
তিনি লিখেছেন, ‘দুই দশকের বেশি সময় ধরে যতবার বিদেশে গিয়েছি, প্রতিবারই ঢাকার বিমানবন্দরে ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ আমাকে হয়রানি করেছে। নানাভাবে হয়রানি করা হয়েছে। কখনো গোয়েন্দা কর্মকর্তারা পাসপোর্ট নিয়ে গেছেন, নথিপত্রে সব তথ্য থাকার পরও কেন বিদেশে যাচ্ছি, তা নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি হতে হয়েছে। প্রায় এক ঘণ্টা অপেক্ষায় রাখা হয়েছে, আমার পাসপোর্টের পৃষ্ঠার ছবি তোলা হয়েছে, যা আমার ব্যক্তিগত গোপনীয়তার লঙ্ঘন। অনেক সময় নথিপত্র নিয়ে ফ্লাইট ছাড়ার কয়েক মিনিট আগে তা ফেরত দেওয়া হয়েছে। তবে কখনোই দেশে ফেরার সময়ে এসব ঘটনার মুখোমুখি হতে হয়নি।’
এবারের হয়রানির শিকারের বিষয়টি উল্লেখ করে নূরুল কবির লিখেছেন, ‘একটি মিডিয়া কনফারেন্সে যোগ দিতে ১৮ নভেম্বর বিদেশে যাচ্ছিলাম। আশা করেছিলাম, বিমানবন্দরে আমাকে হয়রানির দিন শেষ হয়ে গেছে অন্তত কিছু সময়ের জন্য। কিন্তু আমি ভুল ভেবেছিলাম। বরং এবার আমাকে দ্বিগুণ হেনস্তার শিকার হতে হয়েছে। যাওয়ার দিন এক ঘণ্টা অপেক্ষা করিয়ে রাখা হয়। ২২ নভেম্বর ফেরার সময় আবারও এক ঘণ্টা অপেক্ষা করিয়ে রাখা হয়। দেশপ্রেমিক হওয়াটা দেশের গোয়েন্দা সংস্থার সন্দেহে থাকার বিষয়। সংশ্লিষ্ট গোয়েন্দা সংস্থা ও সরকারে যারা তাদের তত্ত্বাবধান করেন, তাদের দেশপ্রেম নিয়ে আমি প্রশ্ন তুলতে বাধ্য হচ্ছি।’
তদন্তের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
এদিকে বিমানবন্দরে সাংবাদিক নূরুল কবিরকে হয়রানির ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে দেওয়া এক বার্তায় জানানো হয়েছে, এ ঘটনা তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস। অন্তর্বর্তী সরকার দেশে কোনো সাংবাদিক হয়রানির ঘটনা বরদাশত করবে না।
উল্লেখ্য, সাংবাদিক নূরুল কবির শ্রীলঙ্কার রাজধানী কলম্বোতে অনুষ্ঠিত এশিয়া মিডিয়া ফোরাম অংশ নিতে ১৮ নভেম্বর সেখানে গিয়েছিলেন। ২২ নভেম্বর দেশে ফেরেন তিনি।
মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠাতে ভারতের কাছে চিঠি পাঠিয়েছে বাংলাদেশ।
দাবি মেনে নেওয়ায় গাজীপুর নগরের কোনাবাড়ী এলাকায় ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক থেকে বিক্ষোভ ও অবরোধ কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নিয়েছে শ্রমিকেরা। এর ফলে প্রায় ৪ ঘণ্টা পর সোমবার বেলা দেড়টার দিকে সড়কটিতে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়।
বন্ধ ঘোষণা করা ২টি কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে গাজীপুর মহানগরের কোনাবাড়ী এলাকায় বিক্ষোভ এবং ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ করেছেন শ্রমিকেরা।
যোগ্যতার চাইতে প্রাপ্তি বেশি হয়ে গেলে তখন সে লাগামহীন হয়ে ওঠে। এ অনেকটা মাটি ও খুঁটির মতো অবস্থা। খুঁটি শক্ত না হলে ঘর নড়বড়ে হবে আবার মাটি উর্বর না হলে খাওয়াপড়া জুটবে না। মানুষের চিন্তার সমৃদ্ধির জন্য পড়াশোনা কিংবা জ্ঞানের কোনো বিকল্প নেই।