বিডিজেন ডেস্ক
নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের লক্ষ্মীপুর সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ শাখার সাবেক সভাপতি আমজাদ হোসেন আজিমকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এর আগে শহরে অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
আজ শনিবার (৪ জানুয়ারি) তাকে হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।
আমজাদ হোসেন পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের দেলোয়ার হোসেন দেলুর ছেলে।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল মোন্নাফ এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় সরাসরি জড়িত ছিলেন আজিম।’
উল্লেখ্য, ২০২৪ সালের ৪ আগস্ট লক্ষ্মীপুর শহরের তমিজ মার্কেটের সামনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলা চালান আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। এ সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে ৪ শিক্ষার্থী নিহত হন। আহত হন প্রায় ৩০০ জন।
এসব ঘটনায় হত্যাসহ একাধিক মামলা হয়। এতে অভিযুক্ত করা হয়েছে আওয়ামী লীগ, যুবলীগসহ সহযোগী-সংগঠনের কয়েক হাজার নেতা-কর্মীকে।
নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের লক্ষ্মীপুর সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ শাখার সাবেক সভাপতি আমজাদ হোসেন আজিমকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এর আগে শহরে অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
আজ শনিবার (৪ জানুয়ারি) তাকে হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।
আমজাদ হোসেন পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের দেলোয়ার হোসেন দেলুর ছেলে।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল মোন্নাফ এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় সরাসরি জড়িত ছিলেন আজিম।’
উল্লেখ্য, ২০২৪ সালের ৪ আগস্ট লক্ষ্মীপুর শহরের তমিজ মার্কেটের সামনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলা চালান আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। এ সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে ৪ শিক্ষার্থী নিহত হন। আহত হন প্রায় ৩০০ জন।
এসব ঘটনায় হত্যাসহ একাধিক মামলা হয়। এতে অভিযুক্ত করা হয়েছে আওয়ামী লীগ, যুবলীগসহ সহযোগী-সংগঠনের কয়েক হাজার নেতা-কর্মীকে।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।