বিডিজেন ডেস্ক
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেপ্তার বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেছেন আদালত।
আজ বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ মো. সাইফুল ইসলাম শুনানি শেষে এ আদেশ দেন।
শুনানিতে চিন্ময়ের পক্ষে ১১ আইনজীবী অংশ নেন। তারা আদালতকে বলেন, ষড়যন্ত্রমূলকভাবে চিন্ময় দাসকে মামলায় জড়ানো হয়েছে। তিনি সম্পূর্ণ নির্দোষ। চিন্ময়ের আইনজীবী অপূর্ব কুমার ভট্টাচার্য্য শুনানি শেষে সাংবাদিকদের বলেন, নিম্ন আদালতে জামিন আবেদন নামঞ্জুর হওয়ায় উচ্চ আদালতে আবেদন করা হবে।
এদিকে চিন্ময়ের জামিন শুনানিকে কেন্দ্র করে সকাল থেকে আদালত প্রাঙ্গণে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়। আইনজীবী আদালতের কর্মকর্তা-কর্মচারী ছাড়া কাউকে আদালত ভবনে প্রবেশ করতে দেয়নি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেপ্তার সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন নামঞ্জুর হওয়া নিয়ে গত বছর ২৬ নভেম্বর চট্টগ্রাম আদালত প্রাঙ্গণে সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে আইনজীবী সাইফুল মারা যান। রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় জামিন নামঞ্জুর হওয়ার পর চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে ওই দিনই কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়। পরদিন জামিন শুনানির দিন ধার্য থাকলেও আইনজীবী হত্যার প্রতিবাদে কর্মবিরতির ডাক দিলে আদালতের কার্যক্রম বন্ধ থাকে। পরে আদালত ৩ ডিসেম্বর শুনানির দিন ধার্য রাখেন। সেদিন চিন্ময়ের কোনো আইনজীবী উপস্থিত না থাকায় আদালত ২ জানুয়ারি পরবর্তী দিন ধার্য রাখেন। এরপর সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ও বাংলাদেশ মাইনরিটি ওয়াচের সভাপতি রবীন্দ্র ঘোষ গত ১১ ডিসেম্বর জামিন আবেদনের শুনানি করতে আবেদন করেন । কিন্তু তার কাছে ওকালতনামা না থাকায় সেদিনও শুনানি হয়নি।
গত ৩১ অক্টোবর বিএনপির চট্টগ্রাম নগরের চান্দগাঁও মোহরা ওয়ার্ড সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ খান বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে মামলা করেন। পরে ফিরোজ খানকে বিএনপি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। এ মামলায় চিন্ময় কৃষ্ণসহ ৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেপ্তার বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেছেন আদালত।
আজ বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ মো. সাইফুল ইসলাম শুনানি শেষে এ আদেশ দেন।
শুনানিতে চিন্ময়ের পক্ষে ১১ আইনজীবী অংশ নেন। তারা আদালতকে বলেন, ষড়যন্ত্রমূলকভাবে চিন্ময় দাসকে মামলায় জড়ানো হয়েছে। তিনি সম্পূর্ণ নির্দোষ। চিন্ময়ের আইনজীবী অপূর্ব কুমার ভট্টাচার্য্য শুনানি শেষে সাংবাদিকদের বলেন, নিম্ন আদালতে জামিন আবেদন নামঞ্জুর হওয়ায় উচ্চ আদালতে আবেদন করা হবে।
এদিকে চিন্ময়ের জামিন শুনানিকে কেন্দ্র করে সকাল থেকে আদালত প্রাঙ্গণে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়। আইনজীবী আদালতের কর্মকর্তা-কর্মচারী ছাড়া কাউকে আদালত ভবনে প্রবেশ করতে দেয়নি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেপ্তার সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন নামঞ্জুর হওয়া নিয়ে গত বছর ২৬ নভেম্বর চট্টগ্রাম আদালত প্রাঙ্গণে সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে আইনজীবী সাইফুল মারা যান। রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় জামিন নামঞ্জুর হওয়ার পর চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে ওই দিনই কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়। পরদিন জামিন শুনানির দিন ধার্য থাকলেও আইনজীবী হত্যার প্রতিবাদে কর্মবিরতির ডাক দিলে আদালতের কার্যক্রম বন্ধ থাকে। পরে আদালত ৩ ডিসেম্বর শুনানির দিন ধার্য রাখেন। সেদিন চিন্ময়ের কোনো আইনজীবী উপস্থিত না থাকায় আদালত ২ জানুয়ারি পরবর্তী দিন ধার্য রাখেন। এরপর সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ও বাংলাদেশ মাইনরিটি ওয়াচের সভাপতি রবীন্দ্র ঘোষ গত ১১ ডিসেম্বর জামিন আবেদনের শুনানি করতে আবেদন করেন । কিন্তু তার কাছে ওকালতনামা না থাকায় সেদিনও শুনানি হয়নি।
গত ৩১ অক্টোবর বিএনপির চট্টগ্রাম নগরের চান্দগাঁও মোহরা ওয়ার্ড সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ খান বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে মামলা করেন। পরে ফিরোজ খানকে বিএনপি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। এ মামলায় চিন্ময় কৃষ্ণসহ ৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
ইরানে ইসরায়েলি হামলার মধ্যে নিরাপত্তা শঙ্কায় দেশটির রাজধানী তেহরান থেকে বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং নাগরিকদের সরিয়ে নিচ্ছে বাংলাদেশ সরকার।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক দল ও সংগঠন নিষিদ্ধ করার সুযোগ তৈরি করে আইন সংশোধনের ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্ক।
‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫’ বাতিলের দাবিতে আজ মঙ্গলবারও (১৭ জুন) সচিবালয়ে বিক্ষোভ করছেন সরকারি কর্মচারীরা।
যশোরের শার্শা উপজেলায় এক প্রবাসী তরুণকে অপহরণ করে শারীরিক নির্যাতন ও মুক্তিপণ দাবির অভিযোগ উঠেছে। পুলিশ জানিয়েছে, স্থানীয় কিছু দুর্বৃত্ত এই ঘটনায় জড়িত। মুক্তিপণ হিসেবে ১০ লাখ টাকা দাবি করা হয়েছিল ভুক্তভোগীর পরিবারের কাছে।