বিডিজেন ডেস্ক
ডিসেম্বর মাসে ঢাকায় পররাষ্ট্রসচিবদের বৈঠকের প্রস্তুতি নিচ্ছে বাংলাদেশ ও ভারত। বৈঠকে ভারতে অবস্থানরত বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সম্ভাব্য প্রত্যর্পণসহ বেশ কয়েকটি দ্বিপক্ষীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা হতে পারে।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন জনকূটনীতি বিভাগের মহাপরিচালক তৌফিক হাসান।
খবর বার্তা সংস্থা ইউএনবির।
তিনি জানান, আসন্ন সংলাপের প্রস্তুতি বিষয়ে এরই মধ্যে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ডিসেম্বরের প্রথম দিকে ঢাকায় ফরেন অফিস কনসালটেশন (এফওসি) অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
তৌফিক হাসান বলেন, “বিষয়টি (শেখ হাসিনাকে প্রত্যর্পণ) নিয়ে আলোচনার সুযোগ রয়েছে।”
জুলাই-অগাস্ট গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগে ভারতে থাকা শেখ হাসিনার বিচার চলছে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে।
সরকার তাঁকে ফিরিয়ে আনার ইচ্ছা প্রকাশ করলেও তৌফিক হাসান বলেন, এ প্রক্রিয়া শুরু করার বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক নির্দেশনা পায়নি।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “আমরা দিল্লির সঙ্গে কথা বলব এবং প্রয়োজনীয় নির্দেশ পেলেই বিদ্যমান প্রত্যর্পণ চুক্তি অনুযায়ী আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়া শুরু করব।”
ফরেন অফিস কনসালটেশনের নেতৃত্ব দেবেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রসচিব মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন এবং ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিসরি।
দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান চুক্তি ও সমঝোতা স্মারকের (এমওইউ) পর্যালোচনা প্রসঙ্গে তৌফিক হাসান বলেন, এগুলো বাংলাদেশের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন।
তিনি বলেন, “সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে পরামর্শ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যেকোনো পদক্ষেপ বাস্তবায়নে সময় লাগবে। যদিও ১০০ দিনে সীমিত অগ্রগতি হয়েছে। আগামী মাসগুলোতে ‘উল্লেখযোগ্য অগ্রগতির’ আশা রয়েছে।”
ভারতীয় ভিসার বিষয়ে তিনি বলেন, ভারতীয় ভিসা সেন্টার চালু থাকলেও বর্তমানে মেডিকেল ও স্টুডেন্ট ভিসা আবেদনকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে।
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভারতের কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে নেতিবাচক প্রচারের বিষয়টিও তুলে ধরেন তিনি।
ঢাকা ও করাচির মধ্যে সরাসরি বিমান ভ্রমণের বিষয়ে তৌফিক হাসান জানান, পাকিস্তান যোগাযোগ পুনরায় চালু করার অনুরোধ জানিয়েছে।
তিনি বলেন, “বিষয়টি পর্যালোচনাধীন এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। যথাসময়ে আপডেট জানানো হবে।”
ডিসেম্বর মাসে ঢাকায় পররাষ্ট্রসচিবদের বৈঠকের প্রস্তুতি নিচ্ছে বাংলাদেশ ও ভারত। বৈঠকে ভারতে অবস্থানরত বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সম্ভাব্য প্রত্যর্পণসহ বেশ কয়েকটি দ্বিপক্ষীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা হতে পারে।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন জনকূটনীতি বিভাগের মহাপরিচালক তৌফিক হাসান।
খবর বার্তা সংস্থা ইউএনবির।
তিনি জানান, আসন্ন সংলাপের প্রস্তুতি বিষয়ে এরই মধ্যে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ডিসেম্বরের প্রথম দিকে ঢাকায় ফরেন অফিস কনসালটেশন (এফওসি) অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
তৌফিক হাসান বলেন, “বিষয়টি (শেখ হাসিনাকে প্রত্যর্পণ) নিয়ে আলোচনার সুযোগ রয়েছে।”
জুলাই-অগাস্ট গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগে ভারতে থাকা শেখ হাসিনার বিচার চলছে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে।
সরকার তাঁকে ফিরিয়ে আনার ইচ্ছা প্রকাশ করলেও তৌফিক হাসান বলেন, এ প্রক্রিয়া শুরু করার বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক নির্দেশনা পায়নি।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “আমরা দিল্লির সঙ্গে কথা বলব এবং প্রয়োজনীয় নির্দেশ পেলেই বিদ্যমান প্রত্যর্পণ চুক্তি অনুযায়ী আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়া শুরু করব।”
ফরেন অফিস কনসালটেশনের নেতৃত্ব দেবেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রসচিব মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন এবং ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিসরি।
দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান চুক্তি ও সমঝোতা স্মারকের (এমওইউ) পর্যালোচনা প্রসঙ্গে তৌফিক হাসান বলেন, এগুলো বাংলাদেশের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন।
তিনি বলেন, “সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে পরামর্শ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যেকোনো পদক্ষেপ বাস্তবায়নে সময় লাগবে। যদিও ১০০ দিনে সীমিত অগ্রগতি হয়েছে। আগামী মাসগুলোতে ‘উল্লেখযোগ্য অগ্রগতির’ আশা রয়েছে।”
ভারতীয় ভিসার বিষয়ে তিনি বলেন, ভারতীয় ভিসা সেন্টার চালু থাকলেও বর্তমানে মেডিকেল ও স্টুডেন্ট ভিসা আবেদনকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে।
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভারতের কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে নেতিবাচক প্রচারের বিষয়টিও তুলে ধরেন তিনি।
ঢাকা ও করাচির মধ্যে সরাসরি বিমান ভ্রমণের বিষয়ে তৌফিক হাসান জানান, পাকিস্তান যোগাযোগ পুনরায় চালু করার অনুরোধ জানিয়েছে।
তিনি বলেন, “বিষয়টি পর্যালোচনাধীন এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। যথাসময়ে আপডেট জানানো হবে।”
মালয়েশিয়ায় উগ্রবাদী মতাদর্শ ও সন্ত্রাসী কার্যকলাপে জড়িত থাকার অভিযোগে আটক ৩৬ বাংলাদেশির মধ্যে অধিকাংশ ব্যক্তিকে ফেরত পাঠানো হতে পারে। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) ঢাকায় এ কথা বলেন।
ইতালির নাগরিক সিজার তাবেলা হত্যা মামলায় ৩ অভিযুক্তকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। এ ছাড়া, মামলা থেকে খালাস পেয়েছে ৪ জন।
বিটিআরসির নতুন নীতিমালা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। সবার সঙ্গে আলোচনা করে নীতিমালা প্রণয়নের দাবি জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচি মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
গুমের ঘটনায় সেনাবাহিনীর কোনো সদস্যের সংশ্লিষ্টতা প্রমাণিত হলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে সেনাসদর। সেনাবাহিনীতে থাকা সদস্যদের মধ্যে যারা বিভিন্ন সংস্থায় ডেপুটেশনে কর্মরত, তাদের কয়েকজনের বিরুদ্ধে গুমের অভিযোগ উঠেছে।