বিডিজেন ডেস্ক
চট্টগ্রামের রাউজানে ওমানপ্রবাসী ইয়াসিন চৌধুরীর বাড়ি পোড়ানোর মামলায় প্রধান অভিযুক্ত আজিজুল হক নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)–৭।
রোববার (২৪ নভেম্বর) সকালে চট্টগ্রাম নগরী থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাঁকে রাউজান থানায় হস্তান্তর করা হয়।
খবর ঢাকাপোস্টের।
র্যাব জানিয়েছে, গ্রেপ্তার আজিজুল হক রাউজান থানার তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী এবং ডাবুয়া ইউনিয়নের উত্তর হিংগলা গ্রামের বাসিন্দা। তাঁর বিরুদ্ধে রাউজান থানায় হত্যা, অস্ত্র, অপহরণ ও ডাকাতি–সংশ্লিষ্ট ১২টি মামলা রয়েছে।
রাউজান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মুহাম্মদ আলমগীর জানান, আজিজুল হকের বিরুদ্ধে বাড়ি পোড়ানোসহ আরও দুটি অস্ত্র মামলায় পরোয়ানা ছিল। তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর ৫০-৬০ জন অস্ত্রধারী এনআরবি–সিআইপি অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ও চট্টগ্রাম সমিতি ওমানের সভাপতি ইয়াসিন চৌধুরীর রাউজানের গ্রামের বাড়িতে আগুন দেয়। এতে ঘরের জিনিসপত্র পুড়ে যায় এবং ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। আজিজুল হক এ ঘটনায় করা মামলার প্রধান অভিযুক্ত।
এ ঘটনার পর ওমানসহ বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা প্রতিবাদ জানান। ওমানপ্রবাসীরা এ ঘটনার নিন্দা জানিয়ে ওমান বাংলাদেশ দূতাবাসে রাষ্ট্রদূত বরাবর স্মারকলিপি দেন।
এদিকে, আজিজুল হকের গ্রেপ্তারের খবরে ওমানে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে স্বস্তি ফিরে এসেছে।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী ইয়াসিন চৌধুরী বলেন, গত ৩০ সেপ্টেম্বর সন্ত্রাসী আজিজুল হকের নেতৃত্বে ৫০-৬০ জনের একটি দল আমার বাড়ি, আমার ভাইদের বাড়ি, আমার চাচাদের বাড়ি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আজিজুল হককে গ্রেপ্তার করেছে। আমি এজন্য সরকারের প্রতি এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।
সূত্র: ঢাকাপোস্ট
চট্টগ্রামের রাউজানে ওমানপ্রবাসী ইয়াসিন চৌধুরীর বাড়ি পোড়ানোর মামলায় প্রধান অভিযুক্ত আজিজুল হক নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)–৭।
রোববার (২৪ নভেম্বর) সকালে চট্টগ্রাম নগরী থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাঁকে রাউজান থানায় হস্তান্তর করা হয়।
খবর ঢাকাপোস্টের।
র্যাব জানিয়েছে, গ্রেপ্তার আজিজুল হক রাউজান থানার তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী এবং ডাবুয়া ইউনিয়নের উত্তর হিংগলা গ্রামের বাসিন্দা। তাঁর বিরুদ্ধে রাউজান থানায় হত্যা, অস্ত্র, অপহরণ ও ডাকাতি–সংশ্লিষ্ট ১২টি মামলা রয়েছে।
রাউজান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মুহাম্মদ আলমগীর জানান, আজিজুল হকের বিরুদ্ধে বাড়ি পোড়ানোসহ আরও দুটি অস্ত্র মামলায় পরোয়ানা ছিল। তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর ৫০-৬০ জন অস্ত্রধারী এনআরবি–সিআইপি অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ও চট্টগ্রাম সমিতি ওমানের সভাপতি ইয়াসিন চৌধুরীর রাউজানের গ্রামের বাড়িতে আগুন দেয়। এতে ঘরের জিনিসপত্র পুড়ে যায় এবং ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। আজিজুল হক এ ঘটনায় করা মামলার প্রধান অভিযুক্ত।
এ ঘটনার পর ওমানসহ বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা প্রতিবাদ জানান। ওমানপ্রবাসীরা এ ঘটনার নিন্দা জানিয়ে ওমান বাংলাদেশ দূতাবাসে রাষ্ট্রদূত বরাবর স্মারকলিপি দেন।
এদিকে, আজিজুল হকের গ্রেপ্তারের খবরে ওমানে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে স্বস্তি ফিরে এসেছে।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী ইয়াসিন চৌধুরী বলেন, গত ৩০ সেপ্টেম্বর সন্ত্রাসী আজিজুল হকের নেতৃত্বে ৫০-৬০ জনের একটি দল আমার বাড়ি, আমার ভাইদের বাড়ি, আমার চাচাদের বাড়ি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আজিজুল হককে গ্রেপ্তার করেছে। আমি এজন্য সরকারের প্রতি এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।
সূত্র: ঢাকাপোস্ট
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।