প্রতিবেদক, বিডিজেন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সরকারি ৭ কলেজের অধিভুক্তি বাতিলের সিদ্ধান্তে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন ওই সব কলেজের শিক্ষার্থীরা। তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্যের পদত্যাগসহ অপর ৫টি দাবি পূরণে নতুন করে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছেন তারা।
সোমবার (২৭ জানুয়ারি) সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী মইনুল ইসলাম ৭ কলেজের শিক্ষার্থীদের পক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন।
মইনুল ইসলাম বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ৭ কলেজের শিক্ষার্থীদের মুখোমুখি অবস্থানে নিয়ে আসার দায় প্রো-ভিসির। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এই প্রো-ভিসিকে পদত্যাগ করতে হবে। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এসব দাবি মেনে নেওয়া না হলে আমরা নিউমার্কেট থানা ঘেরাও করব। পাশাপাশি ঢাকা কলেজসহ ৭ কলেজের সামনে দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো বাস যেতে দেব না।’
মইনুল ইসলাম আরও বলেন, ‘রোববার ৭ কলেজের শিক্ষার্থীরা শান্তিপূর্ণভাবে তাদের দাবি নিয়ে মুক্তি ও গণতন্ত্র তোরণের কাছে যায়। কিন্তু তারা তোরণ অতিক্রম করেনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা পরিকল্পিতভাবে আমাদের ওপর অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হামলা করে। আমরা এই হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। আমরা শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য ৬ দফা দাবি পেশ করেছি। তার মধ্যে একটি দাবি ছিল, অধিভুক্তি বাতিল করে স্বতন্ত্র কাঠামোর জন্য কমিশন গঠন করতে হবে। সেটা কর্তৃপক্ষ আমলে নিয়েছে, এখনো ৫টি দাবি বাকি আছে। এ ৫টি দাবিও মানতে হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে ৭ কলেজ আন্দোলনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে এদিন দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান এবং ৭ কলেজের অধ্যক্ষদের মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে অধিভুক্ত সরকারি ৭ কলেজ পৃথক্করণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বৈঠক শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ অফিস থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ৭ কলেজের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে নতুন শিক্ষার্থীরা আর ঢাবির অধীনে ভর্তি হবেন না। তবে বর্তমানে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা তাদের শিক্ষা কার্যক্রম ঢাবির অধীনে চালিয়ে যাবেন।
আরও পড়ুন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সরকারি ৭ কলেজের অধিভুক্তি বাতিলের সিদ্ধান্তে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন ওই সব কলেজের শিক্ষার্থীরা। তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্যের পদত্যাগসহ অপর ৫টি দাবি পূরণে নতুন করে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছেন তারা।
সোমবার (২৭ জানুয়ারি) সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী মইনুল ইসলাম ৭ কলেজের শিক্ষার্থীদের পক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন।
মইনুল ইসলাম বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ৭ কলেজের শিক্ষার্থীদের মুখোমুখি অবস্থানে নিয়ে আসার দায় প্রো-ভিসির। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এই প্রো-ভিসিকে পদত্যাগ করতে হবে। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এসব দাবি মেনে নেওয়া না হলে আমরা নিউমার্কেট থানা ঘেরাও করব। পাশাপাশি ঢাকা কলেজসহ ৭ কলেজের সামনে দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো বাস যেতে দেব না।’
মইনুল ইসলাম আরও বলেন, ‘রোববার ৭ কলেজের শিক্ষার্থীরা শান্তিপূর্ণভাবে তাদের দাবি নিয়ে মুক্তি ও গণতন্ত্র তোরণের কাছে যায়। কিন্তু তারা তোরণ অতিক্রম করেনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা পরিকল্পিতভাবে আমাদের ওপর অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হামলা করে। আমরা এই হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। আমরা শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য ৬ দফা দাবি পেশ করেছি। তার মধ্যে একটি দাবি ছিল, অধিভুক্তি বাতিল করে স্বতন্ত্র কাঠামোর জন্য কমিশন গঠন করতে হবে। সেটা কর্তৃপক্ষ আমলে নিয়েছে, এখনো ৫টি দাবি বাকি আছে। এ ৫টি দাবিও মানতে হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে ৭ কলেজ আন্দোলনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে এদিন দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান এবং ৭ কলেজের অধ্যক্ষদের মধ্যে অনুষ্ঠিত বৈঠকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে অধিভুক্ত সরকারি ৭ কলেজ পৃথক্করণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বৈঠক শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ অফিস থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ৭ কলেজের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে নতুন শিক্ষার্থীরা আর ঢাবির অধীনে ভর্তি হবেন না। তবে বর্তমানে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা তাদের শিক্ষা কার্যক্রম ঢাবির অধীনে চালিয়ে যাবেন।
আরও পড়ুন
চলমান নাগরিক অস্থিরতা, অপরাধ ও সন্ত্রাসবাদের ঝুঁকির কারণে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের বাংলাদেশে ভ্রমণের পরিকল্পনা পুনর্বিবেচনার পরামর্শ দিয়েছে দেশটির পররাষ্ট্র দপ্তর। নিজ দেশের নাগরিকদের বাংলাদেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে লেভেল-৩ বা ত্রিস্তরীয় সতর্কবার্তা জারি করেছে যুক্তরাষ্ট্র।
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের জাতিগত সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মিকে সম্পৃক্ত করা ছাড়া রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান সম্ভব নয় বলে মনে করেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। তবে তিনি এ-ও মনে করেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে অগ্রগতির ক্ষেত্রে আরাকান আর্মি সবচেয়ে বড় বাধা।
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য বর্তমানে যুদ্ধবিধ্বস্ত অবস্থায় রয়েছে। সেখানে এখনই রোহিঙ্গাদের নিরাপদ প্রত্যাবাসন সম্ভব হবে না বলে জানিয়েছেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা এবং অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গাবিষয়ক হাই রিপ্রেজেনটেটিভ খলিলুর রহমান।
অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছেন, লাখ লাখ প্রবাসীদের উন্নত সেবা নিশ্চিত করার জন্য সরকার বিদেশে বাংলাদেশের মিশনগুলোতে বিশেষ করে কনস্যুলেট জেনারেল অফিসগুলোতে জনবল বৃদ্ধিতে সক্রিয়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে।