বিডিজেন ডেস্ক
পরিবারের সচ্ছলতা ফেরাতে সৌদি আরবে গিয়ে কারাবন্দী হওয়া সিলেটের সেই তিন ভাই দেশে ফিরেছেন। গত শনিবার তিন ভাইয়ের মধ্যে দুই ভাই প্রথমে দেশে ফেরেন। আর মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) দুপুরে আরেক ভাই সৌদি আরব থেকে ছেড়ে আসা বিমানে করে দেশে এসে পৌঁছেছেন।
খবর প্রথম আলোর।
সৌদি আরব থেকে দেশে ফেরা তিন ভাই সিলেট সদর উপজেলার ইসলামগঞ্জ বাজার কালারুকা গ্রামের বাসিন্দা। তাঁরা হলেন আবদুর রহমান, রিয়াজ উল্লাহ ও মোহাম্মদ আলী। তাঁদের মধ্যে রিয়াজ উল্লাহ মঙ্গলবার ঢাকায় পৌঁছান।
প্রথম আলোয় গত ১৯ সেপ্টেম্বর ‘একসঙ্গে তিন ছেলে পাঁচ মাস ধরে সৌদি আরবে বন্দী, সিলেটে নাওয়া-খাওয়া বন্ধ মায়ের’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। সংবাদ প্রকাশের পর তৎপর হয় সৌদি আরবের বাংলাদেশ দূতাবাস।
তিন ভাইয়ের দেশে ফেরার বিষয়টি মঙ্গলবার বিকেলে প্রথম আলোকে নিশ্চিত করেছেন আবদুর রহমান নিজেই। তিনি বলেন, অনকাঙ্ক্ষিত একটি ঘটনায় ৯ মাস কারাবন্দী থাকার পর অবশেষে মুক্ত হয়েছেন তারা। ঋণ করে সৌদি আরবে গিয়েছিলেন তারা। ঋণ শোধ করার আগেই পুলিশ সেখানে তাদের আটক করে। ৯ মাস হাজতে থাকার পর দেশে ফিরেছেন। তিন ভাইয়ের মাথায় এখনো ঋণের বোঝা। কিন্তু দেশে ফিরতে পেরে, মায়ের কাছে আসতে পারাটাকেই বড় পাওয়া হিসেবে দেখছেন তারা।
কী কারণে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছিল, এমন প্রশ্নের জবাবে আবদুর রহমান জানান, চলতি বছরের এপ্রিলে সৌদি আরবের রিয়াদের হারা এলাকায় একটি মিছিল হয়েছিল। ওই দেশে মিছিল করা নিষেধ, কিন্তু তারা বিষয়টি জানতেন না। এ ঘটনায় বেশ কয়েকজন বাংলাদেশিকে আটক করেছিল সৌদি আরবের পুলিশ। পরে তারা ৯ মাস হাজতে ছিলেন। এর মধ্যে অনেকের কাছে ঋণ করে আইনি প্রক্রিয়া চালিয়েছেন। প্রথমে এক দফা এবং পরে আরেক দফা ঋণগ্রস্ত হয়েছেন। তিন ভাই সৌদি আরবে বন্দী থাকায় দেশে মায়ের অবস্থা খারাপ হয়ে গিয়েছিল। এখন তিন ভাই দেশে ফেরায় তিনি স্বস্তি প্রকাশ করেছেন।
ভুক্তভোগী পরিবারের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ঋণ ও জমি বিক্রির টাকা দিয়ে তিন ছেলেকে সৌদি আরবে পাঠিয়েছিলেন তাদের মা মোছা. তেরাবুন বেগম। ছেলেদের সেখানে কারাবন্দী হওয়ার পর তাদের মুক্তির জন্য বিভিন্নজনের কাছে ছুটেছেন। অবশেষে তাদের মুক্তি হওয়ায় স্বস্তি ফিরেছে তেরাবুন বেগমের মনে। তেরাবুন বলেন, ছেলেদের চিন্তায় তিনি দুর্বল হয়ে পড়েছিলেন। ভিন দেশে ছেলেরা বন্দী অবস্থায় কেমন দিন কাটাচ্ছেন, কী খাচ্ছেন, সে চিন্তায় তার খাওয়া-ঘুম ঠিকমতো হতো না। এখন তারা দেশে ফেরায় ভালো লাগছে। যদিও ঋণগ্রস্ত হওয়ায় কিছুটা চিন্তিত। এরপরও ছেলেরা দেশে ফিরেছে—এতেই তার শান্তি।
সূত্র: প্রথম আলো
পরিবারের সচ্ছলতা ফেরাতে সৌদি আরবে গিয়ে কারাবন্দী হওয়া সিলেটের সেই তিন ভাই দেশে ফিরেছেন। গত শনিবার তিন ভাইয়ের মধ্যে দুই ভাই প্রথমে দেশে ফেরেন। আর মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) দুপুরে আরেক ভাই সৌদি আরব থেকে ছেড়ে আসা বিমানে করে দেশে এসে পৌঁছেছেন।
খবর প্রথম আলোর।
সৌদি আরব থেকে দেশে ফেরা তিন ভাই সিলেট সদর উপজেলার ইসলামগঞ্জ বাজার কালারুকা গ্রামের বাসিন্দা। তাঁরা হলেন আবদুর রহমান, রিয়াজ উল্লাহ ও মোহাম্মদ আলী। তাঁদের মধ্যে রিয়াজ উল্লাহ মঙ্গলবার ঢাকায় পৌঁছান।
প্রথম আলোয় গত ১৯ সেপ্টেম্বর ‘একসঙ্গে তিন ছেলে পাঁচ মাস ধরে সৌদি আরবে বন্দী, সিলেটে নাওয়া-খাওয়া বন্ধ মায়ের’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। সংবাদ প্রকাশের পর তৎপর হয় সৌদি আরবের বাংলাদেশ দূতাবাস।
তিন ভাইয়ের দেশে ফেরার বিষয়টি মঙ্গলবার বিকেলে প্রথম আলোকে নিশ্চিত করেছেন আবদুর রহমান নিজেই। তিনি বলেন, অনকাঙ্ক্ষিত একটি ঘটনায় ৯ মাস কারাবন্দী থাকার পর অবশেষে মুক্ত হয়েছেন তারা। ঋণ করে সৌদি আরবে গিয়েছিলেন তারা। ঋণ শোধ করার আগেই পুলিশ সেখানে তাদের আটক করে। ৯ মাস হাজতে থাকার পর দেশে ফিরেছেন। তিন ভাইয়ের মাথায় এখনো ঋণের বোঝা। কিন্তু দেশে ফিরতে পেরে, মায়ের কাছে আসতে পারাটাকেই বড় পাওয়া হিসেবে দেখছেন তারা।
কী কারণে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছিল, এমন প্রশ্নের জবাবে আবদুর রহমান জানান, চলতি বছরের এপ্রিলে সৌদি আরবের রিয়াদের হারা এলাকায় একটি মিছিল হয়েছিল। ওই দেশে মিছিল করা নিষেধ, কিন্তু তারা বিষয়টি জানতেন না। এ ঘটনায় বেশ কয়েকজন বাংলাদেশিকে আটক করেছিল সৌদি আরবের পুলিশ। পরে তারা ৯ মাস হাজতে ছিলেন। এর মধ্যে অনেকের কাছে ঋণ করে আইনি প্রক্রিয়া চালিয়েছেন। প্রথমে এক দফা এবং পরে আরেক দফা ঋণগ্রস্ত হয়েছেন। তিন ভাই সৌদি আরবে বন্দী থাকায় দেশে মায়ের অবস্থা খারাপ হয়ে গিয়েছিল। এখন তিন ভাই দেশে ফেরায় তিনি স্বস্তি প্রকাশ করেছেন।
ভুক্তভোগী পরিবারের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ঋণ ও জমি বিক্রির টাকা দিয়ে তিন ছেলেকে সৌদি আরবে পাঠিয়েছিলেন তাদের মা মোছা. তেরাবুন বেগম। ছেলেদের সেখানে কারাবন্দী হওয়ার পর তাদের মুক্তির জন্য বিভিন্নজনের কাছে ছুটেছেন। অবশেষে তাদের মুক্তি হওয়ায় স্বস্তি ফিরেছে তেরাবুন বেগমের মনে। তেরাবুন বলেন, ছেলেদের চিন্তায় তিনি দুর্বল হয়ে পড়েছিলেন। ভিন দেশে ছেলেরা বন্দী অবস্থায় কেমন দিন কাটাচ্ছেন, কী খাচ্ছেন, সে চিন্তায় তার খাওয়া-ঘুম ঠিকমতো হতো না। এখন তারা দেশে ফেরায় ভালো লাগছে। যদিও ঋণগ্রস্ত হওয়ায় কিছুটা চিন্তিত। এরপরও ছেলেরা দেশে ফিরেছে—এতেই তার শান্তি।
সূত্র: প্রথম আলো
অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছেন, লাখ লাখ প্রবাসীদের উন্নত সেবা নিশ্চিত করার জন্য সরকার বিদেশে বাংলাদেশের মিশনগুলোতে বিশেষ করে কনস্যুলেট জেনারেল অফিসগুলোতে জনবল বৃদ্ধিতে সক্রিয়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মুর্শিদাবাদে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ঘটনায় বাংলাদেশের দেওয়া বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করেছে ভারত। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সোয়াল বলেন, অনভিপ্রেত মন্তব্য না দিয়ে বাংলাদেশ বরং নিজেদের সংখ্যালঘুদের অধিকার রক্ষায় মনোযোগ দিক।
মিজানুর রহমান ১৯৯৩ সাল থেকে সৌদি আরবে কাজ করছেন। ছুটি নিয়ে সবশেষ দেশে এসেছিলেন ২০১৫ সালে। এখন তিনি দেশে ফিরতে চান, কিন্তু ফিরতে পারছেন না। নিজ থেকে ফেরার অবস্থা তাঁর নেই।
হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুরে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে ট্রাক ও পিকআপ ভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে ৪ জন নিহত হয়েছে। নিহতদের মধ্যে দুজন পুরুষ ও দুজন নারী। এ ঘটনায় ৮ জন গুরুতর আহত হয়েছে। তবে হতাহত ব্যক্তিদের পরিচয় জানা যায়নি।