প্রতিবেদক, বিডিজেন
শপথ নিয়েছেন হাইকোর্ট বিভাগে সদ্য নিয়োগ পাওয়া ২৩ বিচারপতি। বুধবার সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ তাঁদের শপথবাক্য পাঠ করান।
নবনিযুক্ত বিচারপতিদের শপথ অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্টার জেনারেল আজিজ আহমেদ।
হাইকোর্টে বিচারক হিসেবে যাঁরা নিয়োগ পেয়েছেন তাঁরা হলেন মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদার, সৈয়দ এনায়েত হোসেন, মো. মনসুর আলম, সৈয়দ জাহেদ মনসুর, কে এম রাশেদুজ্জামান রাজা, মো. যাবিদ হোসেন, মুবিনা আসাফ, কাজী ওয়ালিউল ইসলাম, আইনুন নাহার সিদ্দিকা, মো. আবদুল মান্নান, তামান্না রহমান, মো. শফিউল আলম মাহমুদ, মো. হামিদুর রহমান, নাসরিন আক্তার, সাথিকা হোসেন, সৈয়দ মোহাম্মদ তাজরুল হোসেন, মো. তৌফিক ইনাম, ইউসুফ আব্দুল্লাহ সুমন, শেখ তাহসিন আলী, ফয়েজ আহমেদ, মো. সগীর হোসেন, শিকদার মাহমুদুর রাজী ও দেবাশীষ রায় চৌধুরী।
মঙ্গলবার রাতে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগ থেকে একটি প্রজ্ঞাপনে নতুন বিচারপতিদের নিয়োগের বিষয়ে জানানো হয়।
আইন মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সংবিধানের ৯৮ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ২৩ জনকে শপথ গ্রহণের তারিখ থেকে ২ বছরের জন্য নিয়োগ দেওয়া হলো। দুই বছর পর তাঁদের স্থায়ী করা হলে তখন আবার শপথ নিতে হবে।
প্রসঙ্গত, গত কয়েক দিন ধরেই আদালতপাড়ায় উত্তেজনা চলছে। আইনজীবীদের একটি অংশ উচ্চ আদালতের ‘দুর্নীতিগ্রস্ত’ বিচারপতিদের পদত্যাগ বা অপসারণ চেয়ে আন্দোলন করছেন। এ বিষয়ে তাঁরা একটি সময়ও বেঁধে দিয়েছেন।
পাশাপাশি বিচার বিভাগ সংস্কারে গঠিত কমিশনও কাজ করছে। সেখানেও বিচারপতি নিয়োগ নীতিমালা নিয়ে আলোচনা চলছে। একদিকে সংস্কার ও তা নিয়ে নানা আলোচনা এবং অন্যদিকে বিচার অঙ্গনে চলা উত্তেজনার মধ্যেই এই নিয়োগ ও শপথগ্রহণ হলো।
প্রসঙ্গত, ৬৭ বছর বয়স পর্যন্ত বিচারপতি থাকার বিধান রয়েছে। সংবিধান অনুযায়ী, রাষ্ট্রপতি প্রধান বিচারপতির সঙ্গে পরামর্শ করে বিচারপতি নিয়োগ করেন।
শপথ নিয়েছেন হাইকোর্ট বিভাগে সদ্য নিয়োগ পাওয়া ২৩ বিচারপতি। বুধবার সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ তাঁদের শপথবাক্য পাঠ করান।
নবনিযুক্ত বিচারপতিদের শপথ অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্টার জেনারেল আজিজ আহমেদ।
হাইকোর্টে বিচারক হিসেবে যাঁরা নিয়োগ পেয়েছেন তাঁরা হলেন মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদার, সৈয়দ এনায়েত হোসেন, মো. মনসুর আলম, সৈয়দ জাহেদ মনসুর, কে এম রাশেদুজ্জামান রাজা, মো. যাবিদ হোসেন, মুবিনা আসাফ, কাজী ওয়ালিউল ইসলাম, আইনুন নাহার সিদ্দিকা, মো. আবদুল মান্নান, তামান্না রহমান, মো. শফিউল আলম মাহমুদ, মো. হামিদুর রহমান, নাসরিন আক্তার, সাথিকা হোসেন, সৈয়দ মোহাম্মদ তাজরুল হোসেন, মো. তৌফিক ইনাম, ইউসুফ আব্দুল্লাহ সুমন, শেখ তাহসিন আলী, ফয়েজ আহমেদ, মো. সগীর হোসেন, শিকদার মাহমুদুর রাজী ও দেবাশীষ রায় চৌধুরী।
মঙ্গলবার রাতে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগ থেকে একটি প্রজ্ঞাপনে নতুন বিচারপতিদের নিয়োগের বিষয়ে জানানো হয়।
আইন মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সংবিধানের ৯৮ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ২৩ জনকে শপথ গ্রহণের তারিখ থেকে ২ বছরের জন্য নিয়োগ দেওয়া হলো। দুই বছর পর তাঁদের স্থায়ী করা হলে তখন আবার শপথ নিতে হবে।
প্রসঙ্গত, গত কয়েক দিন ধরেই আদালতপাড়ায় উত্তেজনা চলছে। আইনজীবীদের একটি অংশ উচ্চ আদালতের ‘দুর্নীতিগ্রস্ত’ বিচারপতিদের পদত্যাগ বা অপসারণ চেয়ে আন্দোলন করছেন। এ বিষয়ে তাঁরা একটি সময়ও বেঁধে দিয়েছেন।
পাশাপাশি বিচার বিভাগ সংস্কারে গঠিত কমিশনও কাজ করছে। সেখানেও বিচারপতি নিয়োগ নীতিমালা নিয়ে আলোচনা চলছে। একদিকে সংস্কার ও তা নিয়ে নানা আলোচনা এবং অন্যদিকে বিচার অঙ্গনে চলা উত্তেজনার মধ্যেই এই নিয়োগ ও শপথগ্রহণ হলো।
প্রসঙ্গত, ৬৭ বছর বয়স পর্যন্ত বিচারপতি থাকার বিধান রয়েছে। সংবিধান অনুযায়ী, রাষ্ট্রপতি প্রধান বিচারপতির সঙ্গে পরামর্শ করে বিচারপতি নিয়োগ করেন।
অ্যাডাপটেশন ফান্ডের অর্থায়নে নিরাপদ পানি প্রকল্পের আওতায় আগামী তিন বছরের মধ্যে প্রকল্প এলাকায় পানীয় জলের প্রাপ্যতার হার ৩০ দশমিক ৩ শতাংশ থেকে ৯৫ শতাংশে উন্নীত করা হবে। এ ছাড়া, প্রকল্পের আওতায় লবণাক্ত পানির মান পরীক্ষা করা হবে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভূমিকার প্রশংসা করে বলেছেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স দেশের অর্থনীতিকে বাঁচিয়ে রেখেছে।
বাংলাদেশ পুনর্গঠনে প্রবাসী বাংলাদেশিদের (এনআরবি) ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘আপনাদের কাছে আমার একটি অনুরোধ, চলুন আমরা আজ এক বিষয়ে ঐক্যবদ্ধ হই, আর তা হলো বাংলাদেশ।’
অনুষ্ঠানে ব্র্যাক ব্যাংকের এমডি ও সিইও তারেক রেফাত উল্লাহ খান বলেন, ‘ব্র্যাক ব্যাংক দেশে রেমিট্যান্স–প্রবাহ বাড়াতে অঙ্গীকারবদ্ধ। বিস্তৃত শাখা ও উপশাখা কার্যক্রম ও এজেন্ট ব্যাংকিং নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ক্যাশ পিকআপ সহজ করছি।