বিডিজেন ডেস্ক
বাংলাদেশ প্রথমে ব্যাট করে আফগানিস্তানকে লক্ষ্য দিয়েছিল ২২৯ রানের। আফগানিস্তান সেই লক্ষ্যে ২ উইকেটে ১১৬ রান তুলে ফেলেছিল। উইকেটে ছিলেন দুই সেট ব্যাটসম্যান নাসির খান ও ফয়সাল খান। তখন পর্যন্ত ম্যাচ আফগানদের নিয়ন্ত্রণেই ছিল। এখান থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশকে জয় এনে দিয়েছেন বোলাররা।
অনূর্ধ্ব–১৯ এশিয়া কাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ৬৭ রানের মধ্যে শেষ ৮ উইকেট তুলে নিয়ে আফগানদের হাতের মুঠো থেকে ম্যাচ ছিনিয়ে নিয়েছেন আল ফাহাদ ও ইকবাল হোসেনরা। বাংলাদেশ ম্যাচটা জিতেছে ৪৫ রানে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আজ টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমেছিল বর্তমান চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ। শুরুটা ভালো হয়নি। দলীয় ৩ রানে ওপেনার জাওয়াদ আবরার (০) আউট হন। তবে এরপর অধিনায়ক আজিজুল হাকিম ও কালাম সিদ্দিকী ১৪২ রানের জুটি গড়েন। ১৩৩ বলে ১০৩ রানের ইনিংস খেলেন অধিনায়ক আজিজুল। ওপেনার কালাম করেন ৬৬ রান।
এ দুজন ছাড়া বাংলাদেশের আর কোনো ব্যাটসম্যান ভালো করতে পারেননি। তৃতীয় সর্বোচ্চ ১১ রান এসেছে রাফি উজ্জামানের কাছ থেকে। ১ উইকেটে ১৪৫ রান করা বাংলাদেশ শেষ ৯ উইকেট হারায় ৮৩ রানে।
বাংলাদেশের মতো আফগানিস্তানেরও শেষ দিকে ব্যাটিং ধস নেমেছে। মূলত পার্থক্য গড়ে দিয়েছে আজিজুলের সেঞ্চুরি। আফগানিস্তানের হয়ে সর্বোচ্চ রান করেছেন ফয়সাল খান। তিনে নামা এই ব্যাটসম্যান করেছেন ৫৮ রান।
বাংলাদেশের হয়ে ৩টি করে উইকেট নিয়েছেন দুই পেসার আল ফাহাদ এবং ইকবাল হোসেন।
টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ আছে ‘বি’ গ্রুপে। এই গ্রুপে বাংলাদেশ, আফগানিস্তানের সঙ্গী নেপাল ও শ্রীলঙ্কা। শারজা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দিনের আরেক ম্যাচে নেপালিদের ৫৫ রানে হারিয়েছে
শ্রীলঙ্কানরা। বাংলাদেশের দ্বিতীয় ম্যাচ রোববার নেপালের বিপক্ষে, মঙ্গলবার তৃতীয় ম্যাচে প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা। এই দুটি ম্যাচও দুবাইয়ে হবে।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব–১৯ দল: ২২৮/৯ (আজিজুল ১০৩, কালাম ৬৬; আজিজ ২/২৯, ওমরজাই ২/৪৯)।
আফগানিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দল: ৪৭.৫ ওভারে ১৮৩ ( ফয়সাল ৫৮, নাসির ৩৪; ফাহাদ ৩/৩৬, ইকবাল ৩/৪০)।
ফল: বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল ৪৫ রানে জয়ী।
বাংলাদেশ প্রথমে ব্যাট করে আফগানিস্তানকে লক্ষ্য দিয়েছিল ২২৯ রানের। আফগানিস্তান সেই লক্ষ্যে ২ উইকেটে ১১৬ রান তুলে ফেলেছিল। উইকেটে ছিলেন দুই সেট ব্যাটসম্যান নাসির খান ও ফয়সাল খান। তখন পর্যন্ত ম্যাচ আফগানদের নিয়ন্ত্রণেই ছিল। এখান থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশকে জয় এনে দিয়েছেন বোলাররা।
অনূর্ধ্ব–১৯ এশিয়া কাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ৬৭ রানের মধ্যে শেষ ৮ উইকেট তুলে নিয়ে আফগানদের হাতের মুঠো থেকে ম্যাচ ছিনিয়ে নিয়েছেন আল ফাহাদ ও ইকবাল হোসেনরা। বাংলাদেশ ম্যাচটা জিতেছে ৪৫ রানে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আজ টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমেছিল বর্তমান চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ। শুরুটা ভালো হয়নি। দলীয় ৩ রানে ওপেনার জাওয়াদ আবরার (০) আউট হন। তবে এরপর অধিনায়ক আজিজুল হাকিম ও কালাম সিদ্দিকী ১৪২ রানের জুটি গড়েন। ১৩৩ বলে ১০৩ রানের ইনিংস খেলেন অধিনায়ক আজিজুল। ওপেনার কালাম করেন ৬৬ রান।
এ দুজন ছাড়া বাংলাদেশের আর কোনো ব্যাটসম্যান ভালো করতে পারেননি। তৃতীয় সর্বোচ্চ ১১ রান এসেছে রাফি উজ্জামানের কাছ থেকে। ১ উইকেটে ১৪৫ রান করা বাংলাদেশ শেষ ৯ উইকেট হারায় ৮৩ রানে।
বাংলাদেশের মতো আফগানিস্তানেরও শেষ দিকে ব্যাটিং ধস নেমেছে। মূলত পার্থক্য গড়ে দিয়েছে আজিজুলের সেঞ্চুরি। আফগানিস্তানের হয়ে সর্বোচ্চ রান করেছেন ফয়সাল খান। তিনে নামা এই ব্যাটসম্যান করেছেন ৫৮ রান।
বাংলাদেশের হয়ে ৩টি করে উইকেট নিয়েছেন দুই পেসার আল ফাহাদ এবং ইকবাল হোসেন।
টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ আছে ‘বি’ গ্রুপে। এই গ্রুপে বাংলাদেশ, আফগানিস্তানের সঙ্গী নেপাল ও শ্রীলঙ্কা। শারজা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দিনের আরেক ম্যাচে নেপালিদের ৫৫ রানে হারিয়েছে
শ্রীলঙ্কানরা। বাংলাদেশের দ্বিতীয় ম্যাচ রোববার নেপালের বিপক্ষে, মঙ্গলবার তৃতীয় ম্যাচে প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা। এই দুটি ম্যাচও দুবাইয়ে হবে।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব–১৯ দল: ২২৮/৯ (আজিজুল ১০৩, কালাম ৬৬; আজিজ ২/২৯, ওমরজাই ২/৪৯)।
আফগানিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দল: ৪৭.৫ ওভারে ১৮৩ ( ফয়সাল ৫৮, নাসির ৩৪; ফাহাদ ৩/৩৬, ইকবাল ৩/৪০)।
ফল: বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল ৪৫ রানে জয়ী।
মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠাতে ভারতের কাছে চিঠি পাঠিয়েছে বাংলাদেশ।
দাবি মেনে নেওয়ায় গাজীপুর নগরের কোনাবাড়ী এলাকায় ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক থেকে বিক্ষোভ ও অবরোধ কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নিয়েছে শ্রমিকেরা। এর ফলে প্রায় ৪ ঘণ্টা পর সোমবার বেলা দেড়টার দিকে সড়কটিতে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়।
বন্ধ ঘোষণা করা ২টি কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে গাজীপুর মহানগরের কোনাবাড়ী এলাকায় বিক্ষোভ এবং ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ করেছেন শ্রমিকেরা।
যোগ্যতার চাইতে প্রাপ্তি বেশি হয়ে গেলে তখন সে লাগামহীন হয়ে ওঠে। এ অনেকটা মাটি ও খুঁটির মতো অবস্থা। খুঁটি শক্ত না হলে ঘর নড়বড়ে হবে আবার মাটি উর্বর না হলে খাওয়াপড়া জুটবে না। মানুষের চিন্তার সমৃদ্ধির জন্য পড়াশোনা কিংবা জ্ঞানের কোনো বিকল্প নেই।