
প্রতিবেদক, বিডিজেন

গতকাল মধ্যরাতে হঠাৎ ঢালিউড সিনেমার নায়িকা পরীমনির মৃত্যুর গুজব ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। এ ঘটনার পরে ফেসবুক লাইভে এসে পরীমনি এ ধরনের গুজব নিয়ে নিজের বিরক্তি প্রকাশ করেছেন।
ফেসবুক লাইভে পরীমনি বলেন, ‘সারা দিন শুটিং করে ফোন যখন হাতে নিলাম, আমি শকড। ফোনকলের চেয়ে বেশি মেসেজ। ধরেন, আপনার কোনো আত্মীয় মৃত্যুর খবর শুনলেন, আপনি সেই আত্মীয়কেই ফোন করে জিজ্ঞেস করলেন, আপনি কি বেঁচে আছেন? যেকোনোভাবে গুজবটা ছড়িয়েছে, আমার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। কতটা শকিং আমার জন্য!’
লাইভে পরীমনি আরও বলেন, ‘মৃত্যু তো আসলে আমার হাতে নেই। আপনি তো জানেন না, কখন চলে যাবেন। আল্লাহর কাছে স্বাভাবিক মৃত্যু চাই সব সময়।’
পরীমনি তাঁর ভক্তদের উদ্দেশে বলেন, তাঁর যদি অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়, তবে ধরে নিতে হবে কেউ তাঁকে খুন করেছে।
তিনি বলেন, ‘এই যে ঝুলন্ত মরদেহটা উদ্ধার করল আমার, তারপরও লাইভে এসে কথা বলছি আপনাদের সঙ্গে। কোনো একটা ফোকাস সরানোর জন্য মানুষ পরীমনিকেই বেছে নেয়। আলুর দাম কমাতে পারছে না বলে পরীমনির বিয়ের খবর করে দাও। এখন বিয়ে দিতে পারছে না বলে একদম মেরে ফেলল।’
লাইভের শেষের দিকে গ্রেপ্তার হওয়া চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া প্রসঙ্গেও কথা বলেন পরীমনি। ইঙ্গিত দেন, নুসরাত ফারিয়াকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া মানুষের প্রতিক্রিয়া থামাতেই তাঁর মৃত্যুর গুজব চাউর করা হতে পারে।
তিনি বলেন, ‘এই মুহূর্তে দেশে যা হচ্ছে...আপনারা সবাই অবগত। আমাদের ইন্ডাস্ট্রির একজন স্বনামধন্য শিল্পীকে নিয়ে যা হচ্ছে, সেটা তো কাম্য নয়। সেটা নিয়ে যখন এত কথা হচ্ছে, সেটা থামাতেই কি না...আমি জানি না।’
ভিডিও বার্তার শেষে পরীমনি বলেন, ‘আমি সুইসাইড করার মতো মেয়ে না। আমার জীবনে এখন সুইসাইড করার মতো কোনো ইস্যুই নাই। আমার দুইটা বাচ্চা নিয়ে, কাজ নিয়ে অনেক খুশি। এই খুশির মধ্যে আপনাদের জীবনযাপন ঢুকিয়ে দেবেন না। কিছু হইলে খালি পরীমনিকে নিয়ে টানাটানি কেন? আর কিছু খুঁজে পান না।’

গতকাল মধ্যরাতে হঠাৎ ঢালিউড সিনেমার নায়িকা পরীমনির মৃত্যুর গুজব ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। এ ঘটনার পরে ফেসবুক লাইভে এসে পরীমনি এ ধরনের গুজব নিয়ে নিজের বিরক্তি প্রকাশ করেছেন।
ফেসবুক লাইভে পরীমনি বলেন, ‘সারা দিন শুটিং করে ফোন যখন হাতে নিলাম, আমি শকড। ফোনকলের চেয়ে বেশি মেসেজ। ধরেন, আপনার কোনো আত্মীয় মৃত্যুর খবর শুনলেন, আপনি সেই আত্মীয়কেই ফোন করে জিজ্ঞেস করলেন, আপনি কি বেঁচে আছেন? যেকোনোভাবে গুজবটা ছড়িয়েছে, আমার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। কতটা শকিং আমার জন্য!’
লাইভে পরীমনি আরও বলেন, ‘মৃত্যু তো আসলে আমার হাতে নেই। আপনি তো জানেন না, কখন চলে যাবেন। আল্লাহর কাছে স্বাভাবিক মৃত্যু চাই সব সময়।’
পরীমনি তাঁর ভক্তদের উদ্দেশে বলেন, তাঁর যদি অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়, তবে ধরে নিতে হবে কেউ তাঁকে খুন করেছে।
তিনি বলেন, ‘এই যে ঝুলন্ত মরদেহটা উদ্ধার করল আমার, তারপরও লাইভে এসে কথা বলছি আপনাদের সঙ্গে। কোনো একটা ফোকাস সরানোর জন্য মানুষ পরীমনিকেই বেছে নেয়। আলুর দাম কমাতে পারছে না বলে পরীমনির বিয়ের খবর করে দাও। এখন বিয়ে দিতে পারছে না বলে একদম মেরে ফেলল।’
লাইভের শেষের দিকে গ্রেপ্তার হওয়া চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া প্রসঙ্গেও কথা বলেন পরীমনি। ইঙ্গিত দেন, নুসরাত ফারিয়াকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া মানুষের প্রতিক্রিয়া থামাতেই তাঁর মৃত্যুর গুজব চাউর করা হতে পারে।
তিনি বলেন, ‘এই মুহূর্তে দেশে যা হচ্ছে...আপনারা সবাই অবগত। আমাদের ইন্ডাস্ট্রির একজন স্বনামধন্য শিল্পীকে নিয়ে যা হচ্ছে, সেটা তো কাম্য নয়। সেটা নিয়ে যখন এত কথা হচ্ছে, সেটা থামাতেই কি না...আমি জানি না।’
ভিডিও বার্তার শেষে পরীমনি বলেন, ‘আমি সুইসাইড করার মতো মেয়ে না। আমার জীবনে এখন সুইসাইড করার মতো কোনো ইস্যুই নাই। আমার দুইটা বাচ্চা নিয়ে, কাজ নিয়ে অনেক খুশি। এই খুশির মধ্যে আপনাদের জীবনযাপন ঢুকিয়ে দেবেন না। কিছু হইলে খালি পরীমনিকে নিয়ে টানাটানি কেন? আর কিছু খুঁজে পান না।’
বক্তারা জানান, নিরাপদ অভিবাসন পথ তৈরি এবং শক্তিশালী অভিবাসন ব্যবস্থাপনা গঠনে তরুণদের অভিজ্ঞতা অপরিহার্য। বৈশ্বিক ফোরামগুলোও এখন অভিবাসন শাসনব্যবস্থায় যুব অংশগ্রহণকে গুরুত্ব দিচ্ছে। সারা বিশ্বে প্রায় ১ দশমিক ৮ বিলিয়ন তরুণের দৃষ্টিভঙ্গি অভিবাসন নীতি ও আখ্যানকে আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক করে তুলতে পারে।
সৌদি আরবের সঙ্গে হওয়া হজ চুক্তি অনুযায়ী আগামী বছর হজে মদিনা দিয়ে ২০ শতাংশ বাংলাদেশি হজযাত্রী গমন এবং ৩০ শতাংশ হজযাত্রীকে ফিরতে হবে।
বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের সিসমিক অবজারভেটরির তথ্যমতে, রিখটার স্কেলে প্রথম ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৩ দশমিক ৫ এবং উৎপত্তিস্থল সিলেট জেলার বিয়ানীবাজার উপজেলায়। পরের ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৩ দশমিক ৩ এবং এর উৎপত্তিস্থল ছিল বিয়ানীবাজারের পার্শ্ববর্তী মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলায়।
জান্নাতুন বলেন, ‘‘এক কাপড়ে ছিলাম সেটা পরেই আসতে হয়েছে। কোম্পানি থেকে শেষ মাসের বেতন পাব, সেটাও পাইনি। আমাদের জামা–কাপড়সহ প্রয়োজনীয় আরও কিছু জিনিসপত্র ছিল, কিন্তু কিছুই নিয়ে আসতে পারিনি।

বক্তারা জানান, নিরাপদ অভিবাসন পথ তৈরি এবং শক্তিশালী অভিবাসন ব্যবস্থাপনা গঠনে তরুণদের অভিজ্ঞতা অপরিহার্য। বৈশ্বিক ফোরামগুলোও এখন অভিবাসন শাসনব্যবস্থায় যুব অংশগ্রহণকে গুরুত্ব দিচ্ছে। সারা বিশ্বে প্রায় ১ দশমিক ৮ বিলিয়ন তরুণের দৃষ্টিভঙ্গি অভিবাসন নীতি ও আখ্যানকে আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক করে তুলতে পারে।
১০ ঘণ্টা আগে