বিডিজেন ডেস্ক
তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে কক্সবাজারের দ্বীপ উপজেলা মহেশখালীতে শাবলের আঘাতে নুরুন্নবী (২০) নামের এক যুবক খুন হয়েছেন। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) দিবাগত রাত ২টার দিকে উপজেলার ছোট মহেশখালী ইউনিয়নের দক্ষিণ মাইজপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
খবর প্রথম আলোর।
নুরুন্নবী ওই এলাকার মোহাম্মদ ফরিদ মিয়ার ছেলে। এ ঘটনায় বুধবার ভোরে পুলিশ এলাকায় অভিযান চালিয়ে ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে ৩ জনকে আটক করেছে।
মহেশখালী থানা-পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলার ছোট মহেশখালী ইউনিয়নের দক্ষিণ মাইজপাড়া এলাকায় মোহাম্মদ সাগর নামের এক যুবকের সঙ্গে স্থানীয় এক তরুণীর প্রেমের সম্পর্ক রয়েছে। সাগর ওই তরুণীর বাড়ি থেকে ফেরার পথে নুরুন্নবীসহ স্থানীয় লোকজন তাকে জেরা করেন। এ সময় তাদের সঙ্গে সাগরের কথা–কাটাকাটি হয়।
খবর পেয়ে সাগরের আত্মীয়স্বজন স্থানীয় বাসিন্দাদের ওপর হামলা চালায়। একপর্যায়ে হামলাকারীদের একজন শাবল দিয়ে নুরুন্নবীর বুকে আঘাত করে। গুরুতর আহত অবস্থায় নুরন্নবীকে মহেশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে।
এ ঘটনার পর বুধবার ভোরে পুলিশ এলাকায় অভিযান চালিয়ে জড়িত সন্দেহে ওই তরুণীর বাবাসহ ৩ জনকে আটক করে। এ ঘটনায় বুধবার বেলা ১১টা পর্যন্ত থানায় কোনো মামলা হয়নি বলে পুলিশ জানিয়েছে।
জানতে চাইলে মহেশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ কাইছার হামিদ প্রথম আলোকে বলেন, তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সাগরের লোকজনের শাবলের আঘাতে নুরুন্নবী নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। পরে এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ওই তরুণীর বাবাসহ ৩ জনকে আটক করা হয়েছে।
ওসি মোহাম্মদ কাইছার হামিদ বলেন, নিহত নুরুন্নবীর বুকে শাবলের আঘাতের চিহ্ন দেখা গেছে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সূত্র: প্রথম আলো
তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে কক্সবাজারের দ্বীপ উপজেলা মহেশখালীতে শাবলের আঘাতে নুরুন্নবী (২০) নামের এক যুবক খুন হয়েছেন। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) দিবাগত রাত ২টার দিকে উপজেলার ছোট মহেশখালী ইউনিয়নের দক্ষিণ মাইজপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
খবর প্রথম আলোর।
নুরুন্নবী ওই এলাকার মোহাম্মদ ফরিদ মিয়ার ছেলে। এ ঘটনায় বুধবার ভোরে পুলিশ এলাকায় অভিযান চালিয়ে ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে ৩ জনকে আটক করেছে।
মহেশখালী থানা-পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলার ছোট মহেশখালী ইউনিয়নের দক্ষিণ মাইজপাড়া এলাকায় মোহাম্মদ সাগর নামের এক যুবকের সঙ্গে স্থানীয় এক তরুণীর প্রেমের সম্পর্ক রয়েছে। সাগর ওই তরুণীর বাড়ি থেকে ফেরার পথে নুরুন্নবীসহ স্থানীয় লোকজন তাকে জেরা করেন। এ সময় তাদের সঙ্গে সাগরের কথা–কাটাকাটি হয়।
খবর পেয়ে সাগরের আত্মীয়স্বজন স্থানীয় বাসিন্দাদের ওপর হামলা চালায়। একপর্যায়ে হামলাকারীদের একজন শাবল দিয়ে নুরুন্নবীর বুকে আঘাত করে। গুরুতর আহত অবস্থায় নুরন্নবীকে মহেশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে।
এ ঘটনার পর বুধবার ভোরে পুলিশ এলাকায় অভিযান চালিয়ে জড়িত সন্দেহে ওই তরুণীর বাবাসহ ৩ জনকে আটক করে। এ ঘটনায় বুধবার বেলা ১১টা পর্যন্ত থানায় কোনো মামলা হয়নি বলে পুলিশ জানিয়েছে।
জানতে চাইলে মহেশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ কাইছার হামিদ প্রথম আলোকে বলেন, তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সাগরের লোকজনের শাবলের আঘাতে নুরুন্নবী নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। পরে এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ওই তরুণীর বাবাসহ ৩ জনকে আটক করা হয়েছে।
ওসি মোহাম্মদ কাইছার হামিদ বলেন, নিহত নুরুন্নবীর বুকে শাবলের আঘাতের চিহ্ন দেখা গেছে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সূত্র: প্রথম আলো
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।