প্রতিবেদক, বিডিজেন
যাত্রাবাড়ী থানায় করা পৃথক পৃথক হত্যা মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি বিনিয়োগ ও শিল্পবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, সাবেক মন্ত্রী আনিসুল হক এবং প্রতিমন্ত্রী পলকসহ ৯ জনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
অন্য যাদের গ্রেপ্তার দেথানো হয় তাঁরা হলেন—সাবেক মন্ত্রী দীপু মনি, সাবেক মন্ত্রী আমির হোসেন আমু, সাবেক সংসদ সদস্য কাজী মনিরুল হক, সাবেক স্বরাষ্ট্রসচিব জাহাঙ্গীর আলম, সাবেক আইজিপি শহীদুল হক ও যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান।
পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত আজ বুধবার (৯ জুলাই) সকালে এই আদেশ দেয়।
আজ সকাল ৮টার পর ঢাকার কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগার ও কাশিমপুর কারাগার থেকে আনিসুল হক, সালমান এফ রহমান, দীপু মনি, আমির হোসেন আমু, জুনাইদ আহমেদ পলক, কাজী মনিরুল হক, জাহাঙ্গীর আলম, শহীদুল হক ও আবুল হাসানকে ঢাকার সিএমএম আদালতের হাজতখানায় আনা হয়।
সকাল ১০টার পর বৃষ্টির মাত্রা কিছুটা কমে এলে হাজতখানা থেকে আনিসুল হক, সালমান এফ রহমান, আমির হোসেন আমু, দীপু মনিসহ অন্যদের আদালত কক্ষে তোলা হয়। এ সময় রাষ্ট্রপক্ষ থেকে যাত্রাবাড়ী থানায় করা পৃথক পৃথক হত্যা মামলায় আনিসুল হক, সালমান এফ রহমানসহ অন্যদের গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করে পুলিশ। আদালত শুনানি নিয়ে এসব হত্যা মামলায় তাঁদের গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন।
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর গ্রেপ্তার হন আনিসুল হক, সালমান এফ রহমান, দীপু মনিসহ অন্যরা। পরে তাঁদের রাজধানীসহ সারা দেশের বিভিন্ন থানায় দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। প্রত্যেকের একাধিকবার বিভিন্ন মেয়াদে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার অনুমতি দিয়েছে আদালত।
যাত্রাবাড়ী থানায় করা পৃথক পৃথক হত্যা মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি বিনিয়োগ ও শিল্পবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, সাবেক মন্ত্রী আনিসুল হক এবং প্রতিমন্ত্রী পলকসহ ৯ জনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
অন্য যাদের গ্রেপ্তার দেথানো হয় তাঁরা হলেন—সাবেক মন্ত্রী দীপু মনি, সাবেক মন্ত্রী আমির হোসেন আমু, সাবেক সংসদ সদস্য কাজী মনিরুল হক, সাবেক স্বরাষ্ট্রসচিব জাহাঙ্গীর আলম, সাবেক আইজিপি শহীদুল হক ও যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান।
পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত আজ বুধবার (৯ জুলাই) সকালে এই আদেশ দেয়।
আজ সকাল ৮টার পর ঢাকার কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগার ও কাশিমপুর কারাগার থেকে আনিসুল হক, সালমান এফ রহমান, দীপু মনি, আমির হোসেন আমু, জুনাইদ আহমেদ পলক, কাজী মনিরুল হক, জাহাঙ্গীর আলম, শহীদুল হক ও আবুল হাসানকে ঢাকার সিএমএম আদালতের হাজতখানায় আনা হয়।
সকাল ১০টার পর বৃষ্টির মাত্রা কিছুটা কমে এলে হাজতখানা থেকে আনিসুল হক, সালমান এফ রহমান, আমির হোসেন আমু, দীপু মনিসহ অন্যদের আদালত কক্ষে তোলা হয়। এ সময় রাষ্ট্রপক্ষ থেকে যাত্রাবাড়ী থানায় করা পৃথক পৃথক হত্যা মামলায় আনিসুল হক, সালমান এফ রহমানসহ অন্যদের গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করে পুলিশ। আদালত শুনানি নিয়ে এসব হত্যা মামলায় তাঁদের গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন।
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর গ্রেপ্তার হন আনিসুল হক, সালমান এফ রহমান, দীপু মনিসহ অন্যরা। পরে তাঁদের রাজধানীসহ সারা দেশের বিভিন্ন থানায় দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। প্রত্যেকের একাধিকবার বিভিন্ন মেয়াদে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার অনুমতি দিয়েছে আদালত।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।