নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গত জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার নেতৃত্বে গণঅভ্যুত্থানের মুখে ভারতে পালিয়ে গিয়েছেলন ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বর্তমানে কোথায় আছেন তা সরকার নিশ্চিত নয়। এ তথ্য জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
শেখ হাসিনা সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) উদ্দেশ্যে নয়াদিল্লি ত্যাগ করেছেন বলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব ছড়িয়ে পড়ার প্রেক্ষাপটে তৌহিদ হোসেন এ কথা বলেন।
শেখ হাসিনার বর্তমান অবস্থান সম্পর্কে জানতে চাইলে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা তার বর্তমান অবস্থান যাচাই করতে পারিনি। আমরা দিল্লি ও সংযুক্ত আরব আমিরাতেও খোঁজখবর নিয়েছি। কিন্তু কেউই আনুষ্ঠানিক নিশ্চয়তা দিতে পারেনি। তিনি আরও বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অসমর্থিত প্রতিবেদন রয়েছে যে হাসিনা সংযুক্ত আরব আমিরাতের আজমানে গিয়ে থাকতে পারেন।
তিনি বলেন, ‘আপনারা সবাই (সোশ্যাল মিডিয়াতে) যেমন দেখেছেন, আমরাও দেখেছি যে তিনি সম্ভবত আজমানে আছেন। কিন্তু আমরা তা ভালো মতো নিশ্চিত করতে পারিনি।’
শেখ হাসিনাকে অন্য দেশে পাঠানোর জন্য যুক্তরাষ্ট্র ভারতকে চাপ দিয়েছিল কি-না এমন প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, এই প্রশ্নটি যুক্তরাষ্ট্রকে করাই ভালো। উল্লেখ্য ড়ত ৫ আগস্ট বাংলাদেশে গণঅভ্যুত্থানের পর ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যান। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আগেই ইঙ্গিত দিয়েছিল যে, প্রয়োজনে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তাকে দেশে ফিরিয়ে আনা হতে পারে।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সদস্যদের ভ্রমণ পাস নিয়ে অন্য দেশে যাওয়ার উদ্দেশ্যে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার সাম্প্রতিক প্রবণতা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা স্পষ্ট করে বলেন যে পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে বাংলাদেশে ফেরার জন্য বিশেষভাবে ভ্রমণ পাস ইস্যু করা হয়। তিনি বলেন, ভ্রমণ পাস শুধুমাত্র বাংলাদেশে ফিরে আসার জন্য, অন্য দেশে ভ্রমণের জন্য নয়।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আইনি প্রক্রিয়ায় তাদের ফেরত পাঠানোর প্রয়োজন হলে তাদের দেশে ফিরিয়ে আনা হতে পারে।
গত জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার নেতৃত্বে গণঅভ্যুত্থানের মুখে ভারতে পালিয়ে গিয়েছেলন ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বর্তমানে কোথায় আছেন তা সরকার নিশ্চিত নয়। এ তথ্য জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
শেখ হাসিনা সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) উদ্দেশ্যে নয়াদিল্লি ত্যাগ করেছেন বলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব ছড়িয়ে পড়ার প্রেক্ষাপটে তৌহিদ হোসেন এ কথা বলেন।
শেখ হাসিনার বর্তমান অবস্থান সম্পর্কে জানতে চাইলে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা তার বর্তমান অবস্থান যাচাই করতে পারিনি। আমরা দিল্লি ও সংযুক্ত আরব আমিরাতেও খোঁজখবর নিয়েছি। কিন্তু কেউই আনুষ্ঠানিক নিশ্চয়তা দিতে পারেনি। তিনি আরও বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অসমর্থিত প্রতিবেদন রয়েছে যে হাসিনা সংযুক্ত আরব আমিরাতের আজমানে গিয়ে থাকতে পারেন।
তিনি বলেন, ‘আপনারা সবাই (সোশ্যাল মিডিয়াতে) যেমন দেখেছেন, আমরাও দেখেছি যে তিনি সম্ভবত আজমানে আছেন। কিন্তু আমরা তা ভালো মতো নিশ্চিত করতে পারিনি।’
শেখ হাসিনাকে অন্য দেশে পাঠানোর জন্য যুক্তরাষ্ট্র ভারতকে চাপ দিয়েছিল কি-না এমন প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, এই প্রশ্নটি যুক্তরাষ্ট্রকে করাই ভালো। উল্লেখ্য ড়ত ৫ আগস্ট বাংলাদেশে গণঅভ্যুত্থানের পর ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যান। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আগেই ইঙ্গিত দিয়েছিল যে, প্রয়োজনে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তাকে দেশে ফিরিয়ে আনা হতে পারে।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সদস্যদের ভ্রমণ পাস নিয়ে অন্য দেশে যাওয়ার উদ্দেশ্যে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার সাম্প্রতিক প্রবণতা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা স্পষ্ট করে বলেন যে পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে বাংলাদেশে ফেরার জন্য বিশেষভাবে ভ্রমণ পাস ইস্যু করা হয়। তিনি বলেন, ভ্রমণ পাস শুধুমাত্র বাংলাদেশে ফিরে আসার জন্য, অন্য দেশে ভ্রমণের জন্য নয়।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আইনি প্রক্রিয়ায় তাদের ফেরত পাঠানোর প্রয়োজন হলে তাদের দেশে ফিরিয়ে আনা হতে পারে।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।