বিডিজেন ডেস্ক
কথা ছিল, সাড়ে তিন লাখ টাকায় ওমানে নিয়ে চাকরি দেওয়া হবে। কিন্তু ভিসার ব্যবস্থা করলেও বিদেশে নেওয়ার পর সটকে পড়েন দালাল। অনেক কষ্ট, ভোগান্তির পর দেশে ফেরেন ওই প্রবাসী। দালালের কাছে ভিসার টাকা ফেরত চাইলে এবার প্রাণই কেড়ে নিল দালাল।
শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) বেলা ১১টার দিকে চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার ছনুয়া ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের আজিজুর রহমান পাড়া এলাকায় এই খুনের ঘটনা ঘটে। খুন হওয়া মনজুর আলম ওরফে বাবুল (৪৪) একসময় ওমানে থাকতেন।
এ ঘটনায় অভিযুক্ত দালাল মো. সোহেলকে আটক করে বাঁশখালী থানা-পুলিশে সোপর্দ করেছেন সেনাবাহিনীর টহল সদস্যরা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাঁশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম।
নিহত মনজুর আলম ওরফে বাবুল উপজেলার ছনুয়া ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের মৃত দলিলুর রহমানের ছেলে। তাঁর স্বজনেরা জানান, স্থানীয় দালাল মো. সোহেলের কাছ থেকে তিন বছর আগে সাড়ে তিন লাখ টাকায় একটি ভিসা নিয়ে ওমানে যান মনজুর আলম। সেখানে চাকরি দেওয়ার কথা থাকলেও তা দেওয়া হয়নি; এ ছাড়া, ঠিকমতো খেতেও দেওয়া হতো না। এমনকি পরিবারের সঙ্গে যাতে যোগাযোগ করতে না পারেন, সে জন্য বাসার ওয়াই-ফাই সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়। অবশেষে চট্টগ্রাম জেলার রাউজান এলাকার কিছু প্রবাসীর সহযোগিতায় দেশে চলে আসেন মনজুর।
নিহতের ছোট ভাই হাফেজ মাওলানা মোহাম্মদ মনছুর আলম বলেন, ‘আমার ভাই দেশে এসে ভিসার টাকার জন্য আদালতে মামলা করেন। মামলা চলাকালে স্থানীয় চেয়ারম্যান বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা করলেও সোহেলের পরিবার এতে রাজি হয়নি। আজ (শুক্রবার) সকালে ভিসার টাকা ফেরত দেওয়ার কথা বলে তাঁদের এলাকায় ডেকে নেওয়া হয়। এরপর কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে আমার ভাইকে ছুরিকাঘাত করেন সোহেল। এ সময় আমার ভাইয়ের চিৎকারে এলাকার লোকজন গিয়ে তাঁকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। এরপর চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।’
এ বিষয়ে বাঁশখালী থানার ওসি সাইফুল ইসলাম জানান, ছুরিকাহত মনজুরকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান। এ বিষয়ে মামলার প্রস্তুতি চলছে।
সূত্র: আজকের পত্রিকা
কথা ছিল, সাড়ে তিন লাখ টাকায় ওমানে নিয়ে চাকরি দেওয়া হবে। কিন্তু ভিসার ব্যবস্থা করলেও বিদেশে নেওয়ার পর সটকে পড়েন দালাল। অনেক কষ্ট, ভোগান্তির পর দেশে ফেরেন ওই প্রবাসী। দালালের কাছে ভিসার টাকা ফেরত চাইলে এবার প্রাণই কেড়ে নিল দালাল।
শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) বেলা ১১টার দিকে চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার ছনুয়া ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের আজিজুর রহমান পাড়া এলাকায় এই খুনের ঘটনা ঘটে। খুন হওয়া মনজুর আলম ওরফে বাবুল (৪৪) একসময় ওমানে থাকতেন।
এ ঘটনায় অভিযুক্ত দালাল মো. সোহেলকে আটক করে বাঁশখালী থানা-পুলিশে সোপর্দ করেছেন সেনাবাহিনীর টহল সদস্যরা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাঁশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম।
নিহত মনজুর আলম ওরফে বাবুল উপজেলার ছনুয়া ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের মৃত দলিলুর রহমানের ছেলে। তাঁর স্বজনেরা জানান, স্থানীয় দালাল মো. সোহেলের কাছ থেকে তিন বছর আগে সাড়ে তিন লাখ টাকায় একটি ভিসা নিয়ে ওমানে যান মনজুর আলম। সেখানে চাকরি দেওয়ার কথা থাকলেও তা দেওয়া হয়নি; এ ছাড়া, ঠিকমতো খেতেও দেওয়া হতো না। এমনকি পরিবারের সঙ্গে যাতে যোগাযোগ করতে না পারেন, সে জন্য বাসার ওয়াই-ফাই সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়। অবশেষে চট্টগ্রাম জেলার রাউজান এলাকার কিছু প্রবাসীর সহযোগিতায় দেশে চলে আসেন মনজুর।
নিহতের ছোট ভাই হাফেজ মাওলানা মোহাম্মদ মনছুর আলম বলেন, ‘আমার ভাই দেশে এসে ভিসার টাকার জন্য আদালতে মামলা করেন। মামলা চলাকালে স্থানীয় চেয়ারম্যান বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা করলেও সোহেলের পরিবার এতে রাজি হয়নি। আজ (শুক্রবার) সকালে ভিসার টাকা ফেরত দেওয়ার কথা বলে তাঁদের এলাকায় ডেকে নেওয়া হয়। এরপর কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে আমার ভাইকে ছুরিকাঘাত করেন সোহেল। এ সময় আমার ভাইয়ের চিৎকারে এলাকার লোকজন গিয়ে তাঁকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। এরপর চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।’
এ বিষয়ে বাঁশখালী থানার ওসি সাইফুল ইসলাম জানান, ছুরিকাহত মনজুরকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান। এ বিষয়ে মামলার প্রস্তুতি চলছে।
সূত্র: আজকের পত্রিকা
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।