বিডিজেন ডেস্ক
জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল আয়োজিত অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি সৈয়দ ইশতিয়াক আজিজ উলফাত এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, ২১ ডিসেম্বর (শনিবার) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে মুক্তিযোদ্ধাদের সমাবেশের আয়োজন করা হবে। এই অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন খালেদা জিয়া। এর মাধ্যমে দীর্ঘ সাত বছর পর এই প্রথম রাজনৈতিক কর্মসূচিতে যোগ দিতে যাচ্ছেন তিনি।
উলফাত বলেন, শনিবার রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য হাফিজ উদ্দিন আহমেদকে সঙ্গে নিয়ে তিনি বিএনপি চেয়ারপারসনের সঙ্গে দেখা করে আনুষ্ঠানিকভাবে তাকে অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানান। “তিনি রাজি হয়েছেন... তিনি বলেছেন, সুস্থ থাকলে মুক্তিযোদ্ধাদের সমাবেশে যোগ দেবেন। আমরা আশা করছি ম্যাডাম এই অনুষ্ঠানে অংশ নিতে পারবেন’ বলেন তিনি।
উলফাত বলেন, ২১ ডিসেম্বর বিজয় দিবস উদযাপনের সমাবেশে সারা দেশ থেকে মুক্তিযোদ্ধারা অংশ নেবেন।
বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া সর্বশেষ ২০১৭ সালের ১২ নভেম্বর ঢাকায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে দলের এক সমাবেশে ভাষণ দিয়েছিলেন। তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি।
দুর্নীতির দুই মামলায় খালেদা জিয়াকে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে। দুই বছরের বেশি সময় তিনি কারাবন্দী ছিলেন। ২০২০ সালের ২৫ মার্চ সরকার নির্বাহী আদেশে তাঁর সাজা স্থগিত করে শর্ত সাপেক্ষে মুক্তি দেয়। সেই থেকে ছয় মাস পরপর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তাঁর সাজা স্থগিত করে মুক্তির মেয়াদ বাড়াচ্ছিল সরকার।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগের টানা সাড়ে ১৫ বছরের শাসনের পতন হয় গত ৫ আগস্ট। এর পরদিনই ৬ আগস্ট খালেদা জিয়াকে নির্বাহী আদেশে মুক্তি দেওয়া হয়। সেদিন তাঁর মুক্তির ব্যাপারে বঙ্গভবন থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানেরা, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের বৈঠকের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে খালেদা জিয়াকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।
খালেদা জিয়া এক যুগ পর গত ২১ নভেম্বর সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে সেনাকুঞ্জে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন। এখন সাত বছর পর ২১ ডিসেম্বর তিনি রাজনৈতিক কর্মসূচিতে, অর্থাৎ মুক্তিযোদ্ধা দলের সমাবেশে যোগ দিতে যাচ্ছেন।
বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইংয়ের কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদার বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশের মাধ্যমে দীর্ঘ সাত বছর পর খালেদা জিয়া মুক্ত পরিবেশে জনসমক্ষে বা রাজনৈতিক কর্মসূচিতে আসছেন।’
খালেদা জিয়া লিভার সিরোসিস, হার্ট, ফুসফুস, কিডনি ও চোখের সমস্যাসহ বেশ কয়েকটি গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগছেন। শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বাধীন মেডিকেল বোর্ডের তত্ত্বাবধানে শর্তসাপেক্ষে মুক্তি পাওয়ার পর থেকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে একাধিকবার চিকিৎসা নিয়েছেন তিনি।
জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল আয়োজিত অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি সৈয়দ ইশতিয়াক আজিজ উলফাত এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, ২১ ডিসেম্বর (শনিবার) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে মুক্তিযোদ্ধাদের সমাবেশের আয়োজন করা হবে। এই অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন খালেদা জিয়া। এর মাধ্যমে দীর্ঘ সাত বছর পর এই প্রথম রাজনৈতিক কর্মসূচিতে যোগ দিতে যাচ্ছেন তিনি।
উলফাত বলেন, শনিবার রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য হাফিজ উদ্দিন আহমেদকে সঙ্গে নিয়ে তিনি বিএনপি চেয়ারপারসনের সঙ্গে দেখা করে আনুষ্ঠানিকভাবে তাকে অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানান। “তিনি রাজি হয়েছেন... তিনি বলেছেন, সুস্থ থাকলে মুক্তিযোদ্ধাদের সমাবেশে যোগ দেবেন। আমরা আশা করছি ম্যাডাম এই অনুষ্ঠানে অংশ নিতে পারবেন’ বলেন তিনি।
উলফাত বলেন, ২১ ডিসেম্বর বিজয় দিবস উদযাপনের সমাবেশে সারা দেশ থেকে মুক্তিযোদ্ধারা অংশ নেবেন।
বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া সর্বশেষ ২০১৭ সালের ১২ নভেম্বর ঢাকায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে দলের এক সমাবেশে ভাষণ দিয়েছিলেন। তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি।
দুর্নীতির দুই মামলায় খালেদা জিয়াকে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে। দুই বছরের বেশি সময় তিনি কারাবন্দী ছিলেন। ২০২০ সালের ২৫ মার্চ সরকার নির্বাহী আদেশে তাঁর সাজা স্থগিত করে শর্ত সাপেক্ষে মুক্তি দেয়। সেই থেকে ছয় মাস পরপর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তাঁর সাজা স্থগিত করে মুক্তির মেয়াদ বাড়াচ্ছিল সরকার।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগের টানা সাড়ে ১৫ বছরের শাসনের পতন হয় গত ৫ আগস্ট। এর পরদিনই ৬ আগস্ট খালেদা জিয়াকে নির্বাহী আদেশে মুক্তি দেওয়া হয়। সেদিন তাঁর মুক্তির ব্যাপারে বঙ্গভবন থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানেরা, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের বৈঠকের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে খালেদা জিয়াকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।
খালেদা জিয়া এক যুগ পর গত ২১ নভেম্বর সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে সেনাকুঞ্জে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন। এখন সাত বছর পর ২১ ডিসেম্বর তিনি রাজনৈতিক কর্মসূচিতে, অর্থাৎ মুক্তিযোদ্ধা দলের সমাবেশে যোগ দিতে যাচ্ছেন।
বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইংয়ের কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদার বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশের মাধ্যমে দীর্ঘ সাত বছর পর খালেদা জিয়া মুক্ত পরিবেশে জনসমক্ষে বা রাজনৈতিক কর্মসূচিতে আসছেন।’
খালেদা জিয়া লিভার সিরোসিস, হার্ট, ফুসফুস, কিডনি ও চোখের সমস্যাসহ বেশ কয়েকটি গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগছেন। শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বাধীন মেডিকেল বোর্ডের তত্ত্বাবধানে শর্তসাপেক্ষে মুক্তি পাওয়ার পর থেকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে একাধিকবার চিকিৎসা নিয়েছেন তিনি।
জুলাই সনদ একটি রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল। এই রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল কখনোই সংবিধানের ওপরে প্রাধান্য পেতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, ‘এটাই আমাদের সবচেয়ে বড় আপত্তির একটি জায়গা।’
নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার বলেন, তারা কমিশনের পক্ষ থেকে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদের প্রস্তাব করেছেন। এর মধ্যে নিম্নকক্ষ হবে বর্তমান আসনভিত্তিক। আর উচ্চকক্ষ হবে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের (পিআর)। সংবিধান সংস্কার কমিশনও একই রকম প্রস্তাব করেছে।
গুম-খুন ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের জন্য ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচার দাবি করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার নিয়ে গণমাধ্যমকে সতর্ক করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ শুক্রবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রেস উইং এক বিবৃতিতে এই সতর্কবার্তা জানিয়েছে। ওই বিবৃতিতে বলা হয়, শেখ হাসিনার বক্তব্য কেউ ভবিষ্যতে প্রকাশ করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।