বিডিজেন ডেস্ক
এ বছর শীতকালে বিভিন্ন দেশ থেকে আসা আন্তর্জাতিক ফ্লাইট ঘন কুয়াশার কারণে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে না নামতে পারলে চট্টগ্রাম ও সিলেটে নামবে।
চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সপ্তাহে ৪ দিন ২৪ ঘণ্টা খোলা রাখার নির্দেশ দিয়েছেন বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়া।
রোববার (১৭ নভেম্বর) বিমানবন্দর পরিদর্শনকালে তিনি এ নির্দেশনা দেন। এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ।
বেবিচকের চেয়ারম্যান বলেন, অতীতে শীতকালে ঘন কুয়াশার কারণে উড়োজাহাজ ঢাকায় অবতরণ করতে না পারলে উড়োজাহাজ অন্য দেশের বিমানবন্দরে নিয়ে যেতে হতো। তবে এবার বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সপ্তাহে ৪ দিন ২৪ ঘণ্টা চালু থাকবে। বাকি ৩ দিন সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর একইভাবে চালু থাকবে। ফলে বিকল্প হিসেবে এই দুটি বিমানবন্দরে উড়োজাহাজ অবতরণ করানো যাবে।
আন্তর্জাতিক ফ্লাইট নিরাপদে অবতরণ করার জন্য এ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
সাধারণত চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সকাল থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত খোলা থাকে। নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী শীতকালে সপ্তাহের বুধ, বৃহস্পতি, শুক্র ও শনিবার ২৪ ঘণ্টা রানওয়ে, কাস্টমস, ইমিগ্রেশনসহ বিমানবন্দরের সব সুবিধা চালু থাকবে।
বেবিচক চেয়ারম্যান শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের যাত্রী প্রান্তিক ভবন, যাত্রী লাউঞ্জ, রানওয়ে, অ্যাপ্রন, নতুন বোর্ডিং ব্রিজ, শিশুপার্ক, ড্রাইভওয়েসহ চলমান প্রকল্পগুলো পরিদর্শন করেন। এসব প্রকল্পের কাজ দ্রুত শেষ হলে যাত্রীদের সেবার মান বাড়বে বলে তিনি মনে করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বেবিচকের সদস্য (পরিচালনা ও পরিকল্পনা) এয়ার কমডোর আবু সাঈদ মেহ্বুব খান, শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন শেখ আবদুল্লাহ আলমগীর প্রমুখ।
এ বছর শীতকালে বিভিন্ন দেশ থেকে আসা আন্তর্জাতিক ফ্লাইট ঘন কুয়াশার কারণে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে না নামতে পারলে চট্টগ্রাম ও সিলেটে নামবে।
চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সপ্তাহে ৪ দিন ২৪ ঘণ্টা খোলা রাখার নির্দেশ দিয়েছেন বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়া।
রোববার (১৭ নভেম্বর) বিমানবন্দর পরিদর্শনকালে তিনি এ নির্দেশনা দেন। এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ।
বেবিচকের চেয়ারম্যান বলেন, অতীতে শীতকালে ঘন কুয়াশার কারণে উড়োজাহাজ ঢাকায় অবতরণ করতে না পারলে উড়োজাহাজ অন্য দেশের বিমানবন্দরে নিয়ে যেতে হতো। তবে এবার বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সপ্তাহে ৪ দিন ২৪ ঘণ্টা চালু থাকবে। বাকি ৩ দিন সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর একইভাবে চালু থাকবে। ফলে বিকল্প হিসেবে এই দুটি বিমানবন্দরে উড়োজাহাজ অবতরণ করানো যাবে।
আন্তর্জাতিক ফ্লাইট নিরাপদে অবতরণ করার জন্য এ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
সাধারণত চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সকাল থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত খোলা থাকে। নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী শীতকালে সপ্তাহের বুধ, বৃহস্পতি, শুক্র ও শনিবার ২৪ ঘণ্টা রানওয়ে, কাস্টমস, ইমিগ্রেশনসহ বিমানবন্দরের সব সুবিধা চালু থাকবে।
বেবিচক চেয়ারম্যান শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের যাত্রী প্রান্তিক ভবন, যাত্রী লাউঞ্জ, রানওয়ে, অ্যাপ্রন, নতুন বোর্ডিং ব্রিজ, শিশুপার্ক, ড্রাইভওয়েসহ চলমান প্রকল্পগুলো পরিদর্শন করেন। এসব প্রকল্পের কাজ দ্রুত শেষ হলে যাত্রীদের সেবার মান বাড়বে বলে তিনি মনে করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বেবিচকের সদস্য (পরিচালনা ও পরিকল্পনা) এয়ার কমডোর আবু সাঈদ মেহ্বুব খান, শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন শেখ আবদুল্লাহ আলমগীর প্রমুখ।
সবুজ গাছগাছালিতে ভরা টরন্টো শহরের টেইলর ক্রিক পার্ক। গত রোববার (১৭ আগস্ট) সেই পার্কে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ২০০ প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের জমায়েত হয়েছিল। দূর প্রবাসের এই মধুর মিলনমেলা বা বাৎসরিক বনভোজনে এসেছেন নানা সময়ে অধ্যয়ন করা শিক্ষার্থীরা।
গুম-খুন ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের জন্য ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচার দাবি করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার নিয়ে গণমাধ্যমকে সতর্ক করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ শুক্রবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রেস উইং এক বিবৃতিতে এই সতর্কবার্তা জানিয়েছে। ওই বিবৃতিতে বলা হয়, শেখ হাসিনার বক্তব্য কেউ ভবিষ্যতে প্রকাশ করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সতর্ক করে বলেছেন, বাংলাদেশে নতুন করে উগ্রবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। এটা রুখে দেওয়া না গেলে বাংলাদেশের অস্তিত্ব বিপন্ন হবে।