বিডিজেন ডেস্ক
সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজাহে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ৮ উইকেটে হেরেছে বাংলাদেশ।
টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১০৩ রান করে বাংলাদেশ। ওয়েস্ট ইন্ডিজের মেয়েরা এই রান পেরিয়ে যায় ২ উইকেট হারিয়ে, ৪৩ বল হাতে রেখে।
এই হারে সেমিফাইনালে ওঠার সমীকরণটা কঠিন হয়ে গেল বাংলাদেশের।
ছোট লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে পাওয়ার প্লের ৬ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৪৮ রান তোলে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। পরেও রান তোলার গতি খুব একটা কমেনি তাদের। ওপেনার হেইলি ম্যাথুজের ২২ বলে ৬ চারে ৩৪, তিনে নামা শেমাইন ক্যাম্পবেলের ১৬ বলে ২১ ও ডিয়ান্ড্রা ডটিনের ৭ বলে অপরাজিত ১৯ রানের ইনিংসে সহজ জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। বাংলাদেশের নাহিদা আক্তার ও মারুফা আক্তার ১টি করে উইকেট নেন।
এর আগে প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে ৬ ওভারে ৩৩ রানে ২ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। এরপর নিগারের একার লড়াইয়ে ১০০ রান পার করতে পারে বাংলাদেশ।। ২০তম ওভারের তৃতীয় বলে আউট হওয়ার আগে ৪ চারে ৪৪ বলে ৩৯ রান করেছেন নিগার।
বাংলাদেশের ইনিংসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান ওপেনার দিলারা আক্তারের। ১৮ বলে ২ চারে ১৯ রান করেছেন দিলারা। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৬ রান এসেছে তিন নম্বরে ব্যাট করতে নামা সোবহানা মোস্তারির কাছ থেকে। ২২ বলে ২ চারে এই রান করেছেন সোবহানা।
বাংলাদেশের যে ৭টি উইকেট পড়েছে, তার ৬টিই নিয়েছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের তিন স্পিনার। ৪ ওভারে ১৭ রান দিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নিয়েছেন অফ স্পিনার কারিশমা রামহারাক। লেগ স্পিনার আফি ফ্লেচার ৪ ওভারে ২৫ রান দিয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট। ১ উইকেট নিয়েছেন অফ স্পিনার হেইলি ম্যাথুজ।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
বাংলাদেশ: ২০ ওভারে ১০৩/৮ (দিলারা ১৯, সাথী ৯, সোবহানা ১৬, নিগার ৩৯, তাজ নেহার ১, স্বর্ণা ০, রিতু মনি ১০, ফাহিমা ২, রাবেয়া ১*, নাহিদা ২*; রামহারাক ৪/১৭, ফ্লেচার ২/২৫, ম্যাথুজ ১/১৯)।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ১২.৫ ওভারে ১০৪/২ (ম্যাথুজ ৩৪, টেলর ২৭, ক্যাম্পবেল ২১, ডটিন ১৯*, হেনরি ২*; নাহিদা ১/২২, মারুফা ১/২০)।
ফল: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৮ উইকেটে জয়ী।
ম্যাচসেরা: কারিশমা রামহারাক।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজাহে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নিজেদের তৃতীয় ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ৮ উইকেটে হেরেছে বাংলাদেশ।
টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১০৩ রান করে বাংলাদেশ। ওয়েস্ট ইন্ডিজের মেয়েরা এই রান পেরিয়ে যায় ২ উইকেট হারিয়ে, ৪৩ বল হাতে রেখে।
এই হারে সেমিফাইনালে ওঠার সমীকরণটা কঠিন হয়ে গেল বাংলাদেশের।
ছোট লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে পাওয়ার প্লের ৬ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৪৮ রান তোলে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। পরেও রান তোলার গতি খুব একটা কমেনি তাদের। ওপেনার হেইলি ম্যাথুজের ২২ বলে ৬ চারে ৩৪, তিনে নামা শেমাইন ক্যাম্পবেলের ১৬ বলে ২১ ও ডিয়ান্ড্রা ডটিনের ৭ বলে অপরাজিত ১৯ রানের ইনিংসে সহজ জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। বাংলাদেশের নাহিদা আক্তার ও মারুফা আক্তার ১টি করে উইকেট নেন।
এর আগে প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে ৬ ওভারে ৩৩ রানে ২ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। এরপর নিগারের একার লড়াইয়ে ১০০ রান পার করতে পারে বাংলাদেশ।। ২০তম ওভারের তৃতীয় বলে আউট হওয়ার আগে ৪ চারে ৪৪ বলে ৩৯ রান করেছেন নিগার।
বাংলাদেশের ইনিংসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান ওপেনার দিলারা আক্তারের। ১৮ বলে ২ চারে ১৯ রান করেছেন দিলারা। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৬ রান এসেছে তিন নম্বরে ব্যাট করতে নামা সোবহানা মোস্তারির কাছ থেকে। ২২ বলে ২ চারে এই রান করেছেন সোবহানা।
বাংলাদেশের যে ৭টি উইকেট পড়েছে, তার ৬টিই নিয়েছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের তিন স্পিনার। ৪ ওভারে ১৭ রান দিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নিয়েছেন অফ স্পিনার কারিশমা রামহারাক। লেগ স্পিনার আফি ফ্লেচার ৪ ওভারে ২৫ রান দিয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট। ১ উইকেট নিয়েছেন অফ স্পিনার হেইলি ম্যাথুজ।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
বাংলাদেশ: ২০ ওভারে ১০৩/৮ (দিলারা ১৯, সাথী ৯, সোবহানা ১৬, নিগার ৩৯, তাজ নেহার ১, স্বর্ণা ০, রিতু মনি ১০, ফাহিমা ২, রাবেয়া ১*, নাহিদা ২*; রামহারাক ৪/১৭, ফ্লেচার ২/২৫, ম্যাথুজ ১/১৯)।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ১২.৫ ওভারে ১০৪/২ (ম্যাথুজ ৩৪, টেলর ২৭, ক্যাম্পবেল ২১, ডটিন ১৯*, হেনরি ২*; নাহিদা ১/২২, মারুফা ১/২০)।
ফল: ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৮ উইকেটে জয়ী।
ম্যাচসেরা: কারিশমা রামহারাক।
মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠাতে ভারতের কাছে চিঠি পাঠিয়েছে বাংলাদেশ।
দাবি মেনে নেওয়ায় গাজীপুর নগরের কোনাবাড়ী এলাকায় ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক থেকে বিক্ষোভ ও অবরোধ কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নিয়েছে শ্রমিকেরা। এর ফলে প্রায় ৪ ঘণ্টা পর সোমবার বেলা দেড়টার দিকে সড়কটিতে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়।
বন্ধ ঘোষণা করা ২টি কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে গাজীপুর মহানগরের কোনাবাড়ী এলাকায় বিক্ষোভ এবং ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ করেছেন শ্রমিকেরা।
যোগ্যতার চাইতে প্রাপ্তি বেশি হয়ে গেলে তখন সে লাগামহীন হয়ে ওঠে। এ অনেকটা মাটি ও খুঁটির মতো অবস্থা। খুঁটি শক্ত না হলে ঘর নড়বড়ে হবে আবার মাটি উর্বর না হলে খাওয়াপড়া জুটবে না। মানুষের চিন্তার সমৃদ্ধির জন্য পড়াশোনা কিংবা জ্ঞানের কোনো বিকল্প নেই।