প্রতিবেদক, বিডিজেন
বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. বাহারুল আলম পুলিশ বাহিনীর কাঠামোগত সংস্কারের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়ে বলেছেন, রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ থেকে মুক্ত রাখতে এবং জবাবদিহি নিশ্চিতে একটি স্বাধীন কমিশন গঠন জরুরি।
আজ বুধবার (২৫ জুন) 'পুলিশ আধুনিকীকরণ ও পেশাদারত্ব' শীর্ষক এক আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে আইজিপি বলেন, সংস্কার উদ্যোগ গ্রহণ করা হলেও মূল গভর্নেন্সের বিষয়গুলো এখনো অবহেলিত।
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ এবং জাতিসংঘের ইউএনওডিসি যৌথভাবে এই আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
আইজিপি বাহারুল আলম বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আন্তরিক অভিপ্রায়ে সংস্কার কমিশন গঠন করেছে। কমিশন একটি প্রস্তাব জমা দিয়েছে। দুর্ভাগ্যবশত, সেখানে গভর্নেন্সের মূল বিষয়টিকে অবহেলা করেছে—যার মাধ্যমে পুলিশকে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ ও অযৌক্তিক প্রক্রিয়ার বাইরে রাখা উচিত।
তিনি আরও বলেন, ব্যক্তিগতভাবে বলতে গেলে, প্রভাবশালী মহল থেকে আমার কাছে প্রায়ই নানা অনুরোধ আসে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে এটা থেকে বোঝা যায় যে, কীভাবে শাসনব্যবস্থার মূলে অবনতি হচ্ছে।
সাম্প্রতিক নাগরিক অস্থিরতার কথা উল্লেখ করে আইজিপি স্বীকার করেন, জবাবদিহিতা ও সংস্কারের জন্য জনসাধারণের দাবি ক্রমাগত বাড়ছে।
আইজিপি বাহারুল আলম বলেন, ছাত্রদের নেতৃত্বাধীন সাম্প্রতিক গণঅভ্যুত্থানের পর দেশজুড়ে নাগরিক সচেতনতার একটি শক্তিশালী ঢেউ উঠেছে।
আইজিপি তার বক্তব্যে পুলিশ নিয়োগ ও প্রশিক্ষণ প্রক্রিয়া সংস্কারের প্রস্তাবও করেন।
পুলিশ প্রশিক্ষণ ও অভিযানে মানবাধিকারকে স্থান দেওয়ার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়ে বাহারুল আলম বলেন, অফিসারদের অবশ্যই বুদ্ধিমান ও সামাজিকভাবে দায়িত্বশীল হতে হবে।
সংস্কারের জন্য পুলিশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হলেও বৃহত্তর সামাজিক সম্পৃক্ততার এখনো অভাব রয়েছে উল্লেখ করে আইজিপি বলেন, অনেক সময় মনে হচ্ছে, সমাজ এখনো একই মনোভাব ও তাগিদ নিয়ে এগিয়ে আসেনি।
বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. বাহারুল আলম পুলিশ বাহিনীর কাঠামোগত সংস্কারের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়ে বলেছেন, রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ থেকে মুক্ত রাখতে এবং জবাবদিহি নিশ্চিতে একটি স্বাধীন কমিশন গঠন জরুরি।
আজ বুধবার (২৫ জুন) 'পুলিশ আধুনিকীকরণ ও পেশাদারত্ব' শীর্ষক এক আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে আইজিপি বলেন, সংস্কার উদ্যোগ গ্রহণ করা হলেও মূল গভর্নেন্সের বিষয়গুলো এখনো অবহেলিত।
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ এবং জাতিসংঘের ইউএনওডিসি যৌথভাবে এই আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
আইজিপি বাহারুল আলম বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আন্তরিক অভিপ্রায়ে সংস্কার কমিশন গঠন করেছে। কমিশন একটি প্রস্তাব জমা দিয়েছে। দুর্ভাগ্যবশত, সেখানে গভর্নেন্সের মূল বিষয়টিকে অবহেলা করেছে—যার মাধ্যমে পুলিশকে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ ও অযৌক্তিক প্রক্রিয়ার বাইরে রাখা উচিত।
তিনি আরও বলেন, ব্যক্তিগতভাবে বলতে গেলে, প্রভাবশালী মহল থেকে আমার কাছে প্রায়ই নানা অনুরোধ আসে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে এটা থেকে বোঝা যায় যে, কীভাবে শাসনব্যবস্থার মূলে অবনতি হচ্ছে।
সাম্প্রতিক নাগরিক অস্থিরতার কথা উল্লেখ করে আইজিপি স্বীকার করেন, জবাবদিহিতা ও সংস্কারের জন্য জনসাধারণের দাবি ক্রমাগত বাড়ছে।
আইজিপি বাহারুল আলম বলেন, ছাত্রদের নেতৃত্বাধীন সাম্প্রতিক গণঅভ্যুত্থানের পর দেশজুড়ে নাগরিক সচেতনতার একটি শক্তিশালী ঢেউ উঠেছে।
আইজিপি তার বক্তব্যে পুলিশ নিয়োগ ও প্রশিক্ষণ প্রক্রিয়া সংস্কারের প্রস্তাবও করেন।
পুলিশ প্রশিক্ষণ ও অভিযানে মানবাধিকারকে স্থান দেওয়ার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়ে বাহারুল আলম বলেন, অফিসারদের অবশ্যই বুদ্ধিমান ও সামাজিকভাবে দায়িত্বশীল হতে হবে।
সংস্কারের জন্য পুলিশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হলেও বৃহত্তর সামাজিক সম্পৃক্ততার এখনো অভাব রয়েছে উল্লেখ করে আইজিপি বলেন, অনেক সময় মনে হচ্ছে, সমাজ এখনো একই মনোভাব ও তাগিদ নিয়ে এগিয়ে আসেনি।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।