বিডিজেন ডেস্ক
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, নওগাঁ, কুষ্টিয়া জেলাএবং রংপুর বিভাগের ৮ জেলায় বইছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। সব মিলিয়ে ১৩ জেলায় বইছে শৈত্যপ্রবাহ। শুধু এই ১৩ জেলাগুলোতেই নয়, রাজধানীসহ দেশের প্রায় সর্বত্রই শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) তীব্র শীতের প্রকোপ ছিল।
তবে বৃহস্পতিবার শুরু হওয়া ঘন কুয়াশা শীতের তীব্রতা বাড়িয়ে দিয়েছে। আবার যেসব এলাকায় রোদ উঠেছে, সেখানে তীব্রতা কমেনি শীতের। এ কারণে জনজীবনে অনেক স্থানেই নেমে এসেছে স্থবিরতা। শুক্রবার ছুটির দিনে রাস্তাঘাটে মানুষের চলাচল কম থাকে। তীব্র শীত তা আরও কমিয়ে দিয়েছে। নিম্ন আয়ের মানুষদের বিপত্তি বেড়েছে; কারণ, তাদের এই শীতেও কাজের সন্ধানে বাইরে বেরোতে হয়েছে। ঘন কুয়াশার কারণে যানবাহন চলাচলে বিপত্তি দেখা দিয়েছে অনেক স্থানে। শীতজনিত নানা অসুখে হাসপাতালসহ চিকিৎসাকেন্দ্রগুলোতে রোগী বেড়েছে।
রাজধানী ঢাকায় বৃহস্পতিবার থেকে সূর্যের দেখা নেই। শনিবারও রাজধানীতে কুয়াশা থাকতে পারে। তবে রোদ ওঠারও সামান্য সম্ভাবনা আছে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশীদ। তিনি বলেন, রাজধানীতে তিন দিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমে গেছে। আর হঠাৎ তাপমাত্রার এই পতনের কারণেই শীতের তীব্রতা বেড়েছে। তাপমাত্রা কমার আরেকটি কারণ ঘন কুয়াশা।
আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্র জানিয়েছে, গত ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বৃহস্পতিবার তা হয় ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর আজ শুক্রবার এ তাপমাত্রা সামান্য বেড়ে হয়েছে, ১৭ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর প্রতিদিন দেশের ৫১টি স্টেশনের আবহাওয়া পরিস্থিতি তুলে ধরে। সেখানে দেখা গেছে, শুধু ২ স্টেশন বাদ দিয়ে আজ সবখানেই সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা এর নিচে। কক্সবাজারে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৭ এবং ওই জেলার কুতুবদিয়া স্টেশনে তাপমাত্রা ১৬ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশীদ বলেছেন, শনিবার তাপমাত্রা কিছুটা বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকলেও কুয়াশা পুরোপুরি কাটতে আগামী আরও ৩ দিন অপেক্ষা করতে হবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, নওগাঁ, কুষ্টিয়া জেলাএবং রংপুর বিভাগের ৮ জেলায় বইছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। সব মিলিয়ে ১৩ জেলায় বইছে শৈত্যপ্রবাহ। শুধু এই ১৩ জেলাগুলোতেই নয়, রাজধানীসহ দেশের প্রায় সর্বত্রই শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) তীব্র শীতের প্রকোপ ছিল।
তবে বৃহস্পতিবার শুরু হওয়া ঘন কুয়াশা শীতের তীব্রতা বাড়িয়ে দিয়েছে। আবার যেসব এলাকায় রোদ উঠেছে, সেখানে তীব্রতা কমেনি শীতের। এ কারণে জনজীবনে অনেক স্থানেই নেমে এসেছে স্থবিরতা। শুক্রবার ছুটির দিনে রাস্তাঘাটে মানুষের চলাচল কম থাকে। তীব্র শীত তা আরও কমিয়ে দিয়েছে। নিম্ন আয়ের মানুষদের বিপত্তি বেড়েছে; কারণ, তাদের এই শীতেও কাজের সন্ধানে বাইরে বেরোতে হয়েছে। ঘন কুয়াশার কারণে যানবাহন চলাচলে বিপত্তি দেখা দিয়েছে অনেক স্থানে। শীতজনিত নানা অসুখে হাসপাতালসহ চিকিৎসাকেন্দ্রগুলোতে রোগী বেড়েছে।
রাজধানী ঢাকায় বৃহস্পতিবার থেকে সূর্যের দেখা নেই। শনিবারও রাজধানীতে কুয়াশা থাকতে পারে। তবে রোদ ওঠারও সামান্য সম্ভাবনা আছে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশীদ। তিনি বলেন, রাজধানীতে তিন দিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমে গেছে। আর হঠাৎ তাপমাত্রার এই পতনের কারণেই শীতের তীব্রতা বেড়েছে। তাপমাত্রা কমার আরেকটি কারণ ঘন কুয়াশা।
আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্র জানিয়েছে, গত ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বৃহস্পতিবার তা হয় ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর আজ শুক্রবার এ তাপমাত্রা সামান্য বেড়ে হয়েছে, ১৭ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর প্রতিদিন দেশের ৫১টি স্টেশনের আবহাওয়া পরিস্থিতি তুলে ধরে। সেখানে দেখা গেছে, শুধু ২ স্টেশন বাদ দিয়ে আজ সবখানেই সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা এর নিচে। কক্সবাজারে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৭ এবং ওই জেলার কুতুবদিয়া স্টেশনে তাপমাত্রা ১৬ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশীদ বলেছেন, শনিবার তাপমাত্রা কিছুটা বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকলেও কুয়াশা পুরোপুরি কাটতে আগামী আরও ৩ দিন অপেক্ষা করতে হবে।
জুলাই সনদ একটি রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল। এই রাজনৈতিক সমঝোতার দলিল কখনোই সংবিধানের ওপরে প্রাধান্য পেতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, ‘এটাই আমাদের সবচেয়ে বড় আপত্তির একটি জায়গা।’
নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার বলেন, তারা কমিশনের পক্ষ থেকে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদের প্রস্তাব করেছেন। এর মধ্যে নিম্নকক্ষ হবে বর্তমান আসনভিত্তিক। আর উচ্চকক্ষ হবে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের (পিআর)। সংবিধান সংস্কার কমিশনও একই রকম প্রস্তাব করেছে।
গুম-খুন ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের জন্য ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচার দাবি করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার নিয়ে গণমাধ্যমকে সতর্ক করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ শুক্রবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রেস উইং এক বিবৃতিতে এই সতর্কবার্তা জানিয়েছে। ওই বিবৃতিতে বলা হয়, শেখ হাসিনার বক্তব্য কেউ ভবিষ্যতে প্রকাশ করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।