নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টেলিভিশন নাটকের জনপ্রিয় অভিনেতা আলাউদ্দিন লাল মারা গেছেন। গত বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাতে উত্তরার একটি হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। তার বয়স হয়েছিল ৮২ বছর। পরদিন বৃহস্পতিবার সকালে জানাজা শেষে উত্তরার ৪ নম্বর সেক্টরের কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়। তিনি স্ত্রী ও দুই ছেলেকে রেখে গেছেন।
অভিনেতা-অভিনেত্রীদের কাছে তিনি ‘লালা নানা’ হিসেবে পরিচিত ছিলেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘লাল নানা’র মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেন অভিনেত্রী সামিরা খান মাহিসহ আরও অনেকে।
আলাউদ্দিন লালের ছোট পর্দায় অভিষেক ঘটে ২০০৮ সালে । এ পর্যন্ত প্রায় তিন শ নাটকে অভিনয় করেছেন। অভিনেতার ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো জানায়, বেশ কিছুদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন তিনি। শ্বাসকষ্ট, ডায়াবেটিকের কাণে নানাবিধ শারীরিক জটিলতা দেখা দেয় তাঁর। সম্প্রতি হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। এরপর তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়৷
লালের মৃত্যুর আগেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে তার মৃত্যুর গুজবও ছড়িয়ে পড়ে। তখন তাঁর সহকর্মীরা জানিয়েছিলেন অভিনেতা লাল ভালো আছেন। এর দুই দিনের মাথায় না ফেরার দেশে পাড়ি জমালেন তিনি।
সম্প্রতি ফেসবুকে আলাউদ্দিন লালের অসুস্থতার খবর জানিয়েছিলেন নির্মাতা প্রীতি দত্ত। তাঁর স্ট্যাটাস পড়ে কয়েকজন অভিনেতার অসুস্থ আলাউদ্দিন লালের পাশে দাঁড়ান। তবে ব্যয়বহুল চিকিৎসার সম্পূর্ণ খরচ মেটানো সম্ভব হচ্ছিল না। এ খবর পেয়ে তাঁর চিকিৎসা পুরো দায়িত্ব একাই বহন করেন অভিনেতা মুশফিক আর ফারহান। এরপর সুস্থ হয়ে কাজেও ফিরেছিলেন আলাউদ্দিন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আর তাঁকে বাঁচানো গেল না।
মুশফিক আর ফারহান বলেন, ‘লাল নানা আর নেই, এটা ভাইতেই পারছি না। বিশ্বাসই হচ্ছিল না। শুনে স্তব্ধ হয়ে গেছি।’ অভিনেত্রী জান্নাতুল হিমি বলেন, ‘নানা ছিলেন খুবই সাদামাটা ও শিশুদের মতো। অনেক মজার মানুষ। সারাক্ষণ আমাদের আমোদে রাখতেন। বয়স হয়েছিল। কিন্তু তিনি যে এত তাড়াতাড়ি চলে যাবেন, বুঝতেই পারিনি।’
লাল নানাকে হারিয়ে শোকাভিভূত অভিনেতা নিলয় আলমগীর নিজের ফেসবুক পোস্টে লেখেন, ‘লাল নানা আপনাকে অনেক মিস করব। আল্লাহ আপনাকে বেহেশত নসিব করুন, আমিন।’
টেলিভিশন নাটকের জনপ্রিয় অভিনেতা আলাউদ্দিন লাল মারা গেছেন। গত বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাতে উত্তরার একটি হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। তার বয়স হয়েছিল ৮২ বছর। পরদিন বৃহস্পতিবার সকালে জানাজা শেষে উত্তরার ৪ নম্বর সেক্টরের কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়। তিনি স্ত্রী ও দুই ছেলেকে রেখে গেছেন।
অভিনেতা-অভিনেত্রীদের কাছে তিনি ‘লালা নানা’ হিসেবে পরিচিত ছিলেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘লাল নানা’র মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেন অভিনেত্রী সামিরা খান মাহিসহ আরও অনেকে।
আলাউদ্দিন লালের ছোট পর্দায় অভিষেক ঘটে ২০০৮ সালে । এ পর্যন্ত প্রায় তিন শ নাটকে অভিনয় করেছেন। অভিনেতার ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো জানায়, বেশ কিছুদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন তিনি। শ্বাসকষ্ট, ডায়াবেটিকের কাণে নানাবিধ শারীরিক জটিলতা দেখা দেয় তাঁর। সম্প্রতি হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। এরপর তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়৷
লালের মৃত্যুর আগেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে তার মৃত্যুর গুজবও ছড়িয়ে পড়ে। তখন তাঁর সহকর্মীরা জানিয়েছিলেন অভিনেতা লাল ভালো আছেন। এর দুই দিনের মাথায় না ফেরার দেশে পাড়ি জমালেন তিনি।
সম্প্রতি ফেসবুকে আলাউদ্দিন লালের অসুস্থতার খবর জানিয়েছিলেন নির্মাতা প্রীতি দত্ত। তাঁর স্ট্যাটাস পড়ে কয়েকজন অভিনেতার অসুস্থ আলাউদ্দিন লালের পাশে দাঁড়ান। তবে ব্যয়বহুল চিকিৎসার সম্পূর্ণ খরচ মেটানো সম্ভব হচ্ছিল না। এ খবর পেয়ে তাঁর চিকিৎসা পুরো দায়িত্ব একাই বহন করেন অভিনেতা মুশফিক আর ফারহান। এরপর সুস্থ হয়ে কাজেও ফিরেছিলেন আলাউদ্দিন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আর তাঁকে বাঁচানো গেল না।
মুশফিক আর ফারহান বলেন, ‘লাল নানা আর নেই, এটা ভাইতেই পারছি না। বিশ্বাসই হচ্ছিল না। শুনে স্তব্ধ হয়ে গেছি।’ অভিনেত্রী জান্নাতুল হিমি বলেন, ‘নানা ছিলেন খুবই সাদামাটা ও শিশুদের মতো। অনেক মজার মানুষ। সারাক্ষণ আমাদের আমোদে রাখতেন। বয়স হয়েছিল। কিন্তু তিনি যে এত তাড়াতাড়ি চলে যাবেন, বুঝতেই পারিনি।’
লাল নানাকে হারিয়ে শোকাভিভূত অভিনেতা নিলয় আলমগীর নিজের ফেসবুক পোস্টে লেখেন, ‘লাল নানা আপনাকে অনেক মিস করব। আল্লাহ আপনাকে বেহেশত নসিব করুন, আমিন।’
ইউরোপের দেশ ইতালিতে পরিবারের সঙ্গে পিকনিকে গিয়ে লেকের পানিতে ডুবে আব্দুস সামাদ রাউফ (১২) নামে এক বাংলাদেশি শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে উদ্দেশ করে কাদের সিদ্দিকী বলেন, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না দিলে এবং নির্বাচন করতে না পারলে শেখ হাসিনার চাইতে আপনার পরিণতি ১০ গুণ খারাপ হবে।’
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, দেশে সবার ধর্ম থাকবে, সংস্কৃতি থাকবে। সবাই তাদের নিজ নিজ ধর্মীয় উৎসব পালন করবে। এটার সঙ্গে গণতন্ত্রের কোনো সংঘর্ষ থাকতে পারে না, সংবিধানের সঙ্গে সংঘর্ষ থাকতে পারে না। জাতি হিসেবে, রাজনীতিবিদ হিসেবে আমাদের সহনশীল হতে হবে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, এই দেশে শত শত বছর ধরে হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, পাহাড়ি, বাঙালি ও উপজাতি সবাই মিলে অত্যন্ত শান্তিতে সম্প্রীতির সঙ্গে বসবাস করে যাচ্ছি।