বিডিজেন ডেস্ক
সৌদি আরবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে প্রতি সংহতি জানিয়ে বিক্ষোভ করায় দেশটির সরকার বেশ কয়েকজন প্রবাসী বাংলাদেশির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের এবং নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। কয়েকজনকে দেশেও ফেরত পাঠিয়েছে।
দেশে ফিরে আসা এই প্রবাসীরা ‘সৌদি আরব-রিয়াদ ফেরত প্রবাসীবৃন্দ’ ব্যানারে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারসহ ৫ দফা দাবি জানিয়ে মানববন্ধন করেছেন।
তাদের অন্য দাবিগুলো হলো—সৌদি ফেরত প্রবাসীদের সরকারি খরচে সে দেশে আবার পাঠানো অথবা অন্য দেশে পাঠানোর পদক্ষেপ গ্রহণ, ফেরত আসা প্রবাসীদের এককালীন নগদ সহায়তা প্রদান, বিদেশে না পাঠানো পর্যন্ত দেশে কর্মসংস্থানের পদক্ষেপ গ্রহণ এবং সৌদি আরবসহ বিভিন্ন দেশের দূতাবাস গুলোতে প্রবাসীবান্ধব কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ।
১৭ সেপ্টেম্বর ঢাকার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধনে তাঁরা এই দাবি জানান।
মানববন্ধনে আনোয়ার হোসেন নামে সৌদি আরব ফেরত এক প্রবাসী অভিযোগ করে বলেন, ‘১৯ জুলাই সৌতি আরবের রিয়াদে বাংলাদেশ দূতাবাসের সামনে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে বিক্ষোভ করায় ২২৮ জন বাংলাদেশি প্রবাসীকে সৌদি আরব কর্তৃপক্ষ কারাগারে প্রেরণ করে। সেখানে আমাদের ওপর বিভিন্ন ধরনের নির্যাতন ও জুলুমও চালানো হয়। ৪১ দিন জেল খাটার পর আমাদের দেশে ফেরত পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপে আরব আমিরাতের প্রবাসীদের সমস্যা কিছুটা লাঘব হলেও সৌদি ফেরত ক্ষতিগ্রস্ত প্রবাসীদের উদ্ধার বা তাদের সহযোগিতায় কোনো পদক্ষেপ এখনো দৃশ্যমান নয়। তাই আমরা অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে পুনর্বাসনসহ ৫ দফা দাবি জানাচ্ছি।’
মানববন্ধনে অন্য বক্তারা বলেন, প্রবাসী রেমিট্যান্স যোদ্ধারা দেশের প্রতি ভিন্ন রকম আবেগ-অনুভূতি নিয়ে সেখানে বাস করেন। দেশের যেকোনো সংকটে প্রবাসীদের উদ্বেগ থাকে বেশি। বিগত জুলাই মাসে সাধারণ ছাত্র-জনতার ওপর স্বৈরাচারের চরম দমন-নিপীড়ন ও হত্যাযজ্ঞ দেখে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের প্রবাসীরা রেমিট্যান্স শাটডাউন কর্মসূচির পাশাপাশি বিক্ষোভ কর্মসূচিতেও স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ করেন। এতে সৌদি আরব ও আরব আমিরাতের প্রবাসীরা সেসব দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর রোষাণলে পড়েন।
তারা আরও বলেন, দূতাবাসের তরফ থেকেও তাদের প্রতি বিরূপ মনোভাব পোষণ করা হয়। ফলে বিপুলসংখ্যক প্রবাসী বাংলাদেশি সে দেশে মামলা ও নিষেধাজ্ঞার মুখোমুখি হন। পাইকারি হারে প্রবাসীদের ধরে ধরে দেশে ফেরত পাঠানো হচ্ছে। এসব প্রবাসীদের অনেককেই সেখানে জেল খাটতে হয়েছে। অনেককে জেল থেকে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
সৌদি আরবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে প্রতি সংহতি জানিয়ে বিক্ষোভ করায় দেশটির সরকার বেশ কয়েকজন প্রবাসী বাংলাদেশির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের এবং নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। কয়েকজনকে দেশেও ফেরত পাঠিয়েছে।
দেশে ফিরে আসা এই প্রবাসীরা ‘সৌদি আরব-রিয়াদ ফেরত প্রবাসীবৃন্দ’ ব্যানারে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারসহ ৫ দফা দাবি জানিয়ে মানববন্ধন করেছেন।
তাদের অন্য দাবিগুলো হলো—সৌদি ফেরত প্রবাসীদের সরকারি খরচে সে দেশে আবার পাঠানো অথবা অন্য দেশে পাঠানোর পদক্ষেপ গ্রহণ, ফেরত আসা প্রবাসীদের এককালীন নগদ সহায়তা প্রদান, বিদেশে না পাঠানো পর্যন্ত দেশে কর্মসংস্থানের পদক্ষেপ গ্রহণ এবং সৌদি আরবসহ বিভিন্ন দেশের দূতাবাস গুলোতে প্রবাসীবান্ধব কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ।
১৭ সেপ্টেম্বর ঢাকার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধনে তাঁরা এই দাবি জানান।
মানববন্ধনে আনোয়ার হোসেন নামে সৌদি আরব ফেরত এক প্রবাসী অভিযোগ করে বলেন, ‘১৯ জুলাই সৌতি আরবের রিয়াদে বাংলাদেশ দূতাবাসের সামনে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে বিক্ষোভ করায় ২২৮ জন বাংলাদেশি প্রবাসীকে সৌদি আরব কর্তৃপক্ষ কারাগারে প্রেরণ করে। সেখানে আমাদের ওপর বিভিন্ন ধরনের নির্যাতন ও জুলুমও চালানো হয়। ৪১ দিন জেল খাটার পর আমাদের দেশে ফেরত পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপে আরব আমিরাতের প্রবাসীদের সমস্যা কিছুটা লাঘব হলেও সৌদি ফেরত ক্ষতিগ্রস্ত প্রবাসীদের উদ্ধার বা তাদের সহযোগিতায় কোনো পদক্ষেপ এখনো দৃশ্যমান নয়। তাই আমরা অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে পুনর্বাসনসহ ৫ দফা দাবি জানাচ্ছি।’
মানববন্ধনে অন্য বক্তারা বলেন, প্রবাসী রেমিট্যান্স যোদ্ধারা দেশের প্রতি ভিন্ন রকম আবেগ-অনুভূতি নিয়ে সেখানে বাস করেন। দেশের যেকোনো সংকটে প্রবাসীদের উদ্বেগ থাকে বেশি। বিগত জুলাই মাসে সাধারণ ছাত্র-জনতার ওপর স্বৈরাচারের চরম দমন-নিপীড়ন ও হত্যাযজ্ঞ দেখে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের প্রবাসীরা রেমিট্যান্স শাটডাউন কর্মসূচির পাশাপাশি বিক্ষোভ কর্মসূচিতেও স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ করেন। এতে সৌদি আরব ও আরব আমিরাতের প্রবাসীরা সেসব দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর রোষাণলে পড়েন।
তারা আরও বলেন, দূতাবাসের তরফ থেকেও তাদের প্রতি বিরূপ মনোভাব পোষণ করা হয়। ফলে বিপুলসংখ্যক প্রবাসী বাংলাদেশি সে দেশে মামলা ও নিষেধাজ্ঞার মুখোমুখি হন। পাইকারি হারে প্রবাসীদের ধরে ধরে দেশে ফেরত পাঠানো হচ্ছে। এসব প্রবাসীদের অনেককেই সেখানে জেল খাটতে হয়েছে। অনেককে জেল থেকে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠাতে ভারতের কাছে চিঠি পাঠিয়েছে বাংলাদেশ।
দাবি মেনে নেওয়ায় গাজীপুর নগরের কোনাবাড়ী এলাকায় ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক থেকে বিক্ষোভ ও অবরোধ কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নিয়েছে শ্রমিকেরা। এর ফলে প্রায় ৪ ঘণ্টা পর সোমবার বেলা দেড়টার দিকে সড়কটিতে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়।
বন্ধ ঘোষণা করা ২টি কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে গাজীপুর মহানগরের কোনাবাড়ী এলাকায় বিক্ষোভ এবং ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ করেছেন শ্রমিকেরা।
যোগ্যতার চাইতে প্রাপ্তি বেশি হয়ে গেলে তখন সে লাগামহীন হয়ে ওঠে। এ অনেকটা মাটি ও খুঁটির মতো অবস্থা। খুঁটি শক্ত না হলে ঘর নড়বড়ে হবে আবার মাটি উর্বর না হলে খাওয়াপড়া জুটবে না। মানুষের চিন্তার সমৃদ্ধির জন্য পড়াশোনা কিংবা জ্ঞানের কোনো বিকল্প নেই।