প্রতিবেদক, বিডিজেন
লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার ও প্রকৃত অপরাধীদের আইনের আওতায় আনতে গত ৪ সেপ্টেম্বর থেকে চলছে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর যৌথ অভিযান। এ অভিযানে এ পর্যন্ত ৫৩টি অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। এসব অস্ত্রের বেশির ভাগই পিস্তল। রয়েছে একে ৪৭ অস্ত্রও।
আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর যৌথ অভিযানের বিষয়ে শনিবার এ তথ্য জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এ সময় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হয় ২৫ জন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়, এ পর্যন্ত মোট ৫৩টি অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। এর মধ্যে রিভলবার ২টি, পিস্তল ১৮টি, রাইফেল ২টি, শটগান ১১টি, পাইপগান ১টি, শুটারগান ৬টি, এলজি ৩টি, বন্দুক ৩টি, একে ৪৭ একটি, গ্যাসগান ১টি, চাইনিজ রাইফেল ১টি, এয়ারগান ১টি ও এসবিবিএল ৩টি।
গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দেশের বিভিন্ন থানায় চলে হামলা-ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ। লুট করা হয় পুলিশের অস্ত্র-গোলাবারুদ। পরে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানে কিছু উদ্ধার হলেও পাওয়া যায়নি বেশির ভাগ অস্ত্র। সেসব অস্ত্র এবং আগে থেকে অনেকের কাছে থাকা অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে এ যৌথ অভিযান শুরু করেে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
পুলিশ সদর দপ্তর জানায়, গত ৬ আগস্ট থেকে ২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত উদ্ধার হয়েছে ৪ হাজার অস্ত্র ও ৩ লাখ গোলাবারুদ। এ ছাড়া ২৩ হাজার রাউন্ড টিয়ার শেল এবং ২ হাজার ১৩৯টি সাউন্ড গ্রেনেডও উদ্ধার হয়।
লুট হওয়া অস্ত্রসহ সব অবৈধ অস্ত্রের খোঁজে এবার মাঠে নেমেছে প্রশাসন। ২০০৯ সাল থেকে লাইসেন্স পাওয়া সব বৈধ অস্ত্রও জমা দিতে হবে থানায়।
পুলিশের বিশেষ শাখার তথ্যমতে, চলতি বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত সারা দেশে বৈধ অস্ত্রের সংখ্যা ৫০ হাজারের বেশি।
তবে নিরাপরাধ কেউ যেন হয়রানির মুখে না পড়ে, সেদিকে লক্ষ্য রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন সাবেক পুলিশ কর্মকর্তারা। আর অভিযানের স্বচ্ছতা নিশ্চিতের তাগিদ দিয়েছেন অপরাধ বিশ্লেষকেরা।
লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার ও প্রকৃত অপরাধীদের আইনের আওতায় আনতে গত ৪ সেপ্টেম্বর থেকে চলছে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর যৌথ অভিযান। এ অভিযানে এ পর্যন্ত ৫৩টি অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। এসব অস্ত্রের বেশির ভাগই পিস্তল। রয়েছে একে ৪৭ অস্ত্রও।
আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর যৌথ অভিযানের বিষয়ে শনিবার এ তথ্য জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এ সময় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হয় ২৫ জন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়, এ পর্যন্ত মোট ৫৩টি অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। এর মধ্যে রিভলবার ২টি, পিস্তল ১৮টি, রাইফেল ২টি, শটগান ১১টি, পাইপগান ১টি, শুটারগান ৬টি, এলজি ৩টি, বন্দুক ৩টি, একে ৪৭ একটি, গ্যাসগান ১টি, চাইনিজ রাইফেল ১টি, এয়ারগান ১টি ও এসবিবিএল ৩টি।
গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দেশের বিভিন্ন থানায় চলে হামলা-ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ। লুট করা হয় পুলিশের অস্ত্র-গোলাবারুদ। পরে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানে কিছু উদ্ধার হলেও পাওয়া যায়নি বেশির ভাগ অস্ত্র। সেসব অস্ত্র এবং আগে থেকে অনেকের কাছে থাকা অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে এ যৌথ অভিযান শুরু করেে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
পুলিশ সদর দপ্তর জানায়, গত ৬ আগস্ট থেকে ২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত উদ্ধার হয়েছে ৪ হাজার অস্ত্র ও ৩ লাখ গোলাবারুদ। এ ছাড়া ২৩ হাজার রাউন্ড টিয়ার শেল এবং ২ হাজার ১৩৯টি সাউন্ড গ্রেনেডও উদ্ধার হয়।
লুট হওয়া অস্ত্রসহ সব অবৈধ অস্ত্রের খোঁজে এবার মাঠে নেমেছে প্রশাসন। ২০০৯ সাল থেকে লাইসেন্স পাওয়া সব বৈধ অস্ত্রও জমা দিতে হবে থানায়।
পুলিশের বিশেষ শাখার তথ্যমতে, চলতি বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত সারা দেশে বৈধ অস্ত্রের সংখ্যা ৫০ হাজারের বেশি।
তবে নিরাপরাধ কেউ যেন হয়রানির মুখে না পড়ে, সেদিকে লক্ষ্য রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন সাবেক পুলিশ কর্মকর্তারা। আর অভিযানের স্বচ্ছতা নিশ্চিতের তাগিদ দিয়েছেন অপরাধ বিশ্লেষকেরা।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।