
বিডিজেন ডেস্ক

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা AI-কে বলা যায় প্রযুক্তিগত একটি উল্লম্ফন। মধ্যপ্রাচ্যের অনেক দেশই সচরাচর নতুন প্রযুক্তি গ্রহণে একটু ধীরে চলার নীতি গ্রহণ করে থাকে। কারণ তারা বুঝতে চায় এতে কোনো সমস্যা হবে কিনা? কিন্তু ইরান ছিল ব্যতিক্রম। তারা সব সময় এগিয়ে থাকতে চেয়েছে। সেই পারস্যের (ইরানকে ১৯৩৫ সালের আগে বলা হতো) আমল থেকে। টেলিগ্রাফ গ্রহণকারী বিশ্বের প্রথম দেশগুলোর মধ্যে একটি ছিল ইরান। পরবর্তীতে প্রতিবেশীদের আগে তারা রেডিও এবং টেলিভিশন চালু করেছিল। ইরান এখনো তেমনই আছে। ইসরায়েলের পরে মধ্যপ্রাচ্যে দ্বিতীয় দেশ হিসেবে ইন্টারনেটকে গ্রহণ করে ইরান। যদিও এর ব্যবহার, গ্রহণ ও নিয়ন্ত্রণ করে থাকে সে দেশের সরকার।
তবে এবারই ইরান সরকার সে দেশে এআই প্রযুক্তির ঢোকার বিষয়টি নিয়ন্ত্রণ করতে একেবারে ঝাঁপিয়ে পড়েছে। প্রয়াত প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির অধীনে এই প্রক্রিয়া শুরু হয়। তাঁর উত্তরসূরি মোহাম্মদ মোখবার মাসুদ পেজেশকিয়ানের নির্বাচনের ঠিক আগে একটি নতুন জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সংস্থার উদ্বোধন করা হয়।
এ বিষয়ে মিশেল রুবিন মিডিল ইস্ট ফোরামে লিখেছেন, এটি এখনো অস্পষ্ট রয়ে গেছে যে, ইরানের পদাধিকারীরা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সুবিধা ও বিপদের কথা চিন্তা করে একে কতটুকু সুযোগ দেবেন। ইরানে আঠারো মাস আগে একজন শিয়া ধর্মতাত্ত্বিক আমাকে বলেছিলেন, তিনি বিশ্বাস করেন না যে এআই নিয়ে একটি সমস্যা হবে। অন্তত ধর্মীয়ভাবে, কারণ সাধারণ শিয়ারা তাদের জীবনযাপন, প্রশিক্ষিত ধর্মতাত্ত্বিকদের খুব বেশি সম্মান করে। যদিও তিনি সুন্নিদের ওপর এর সম্ভাব্য প্রভাব সম্পর্কে ভিন্ন মত তুলে ধরেছিলেন। তার বিশ্বাস, বেশির ভাগ মূলধারার ধর্ম ও প্রযুক্তির মধ্যে ফায়ারওয়াল বজায় রাখা অসম্ভব।
তবুও ইরানি ধর্মগুরুরা বিশ্বাস করেন যে, তারা এআই নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন এবং তাদের সুবিধার জন্য এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। উদাহরণস্বরূপ তারা ২০২৪ সালের জুনে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোটারদের উপস্থিতি বাড়ানোর জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি ব্যবহার করার আহ্বান জানিয়েছিলেন। ইরানের নিরাপত্তা বাহিনী একইভাবে ক্র্যাকডাউন এবং প্রতিবাদ কমাতে সিসিটিভি ফিড এবং অন্যান্য নানাবিধ তথ্য আরও দ্রুত এবং দক্ষতার সাথে যাচাই-বাছাই করার জন্য এআই ব্যবহার করছে।
তবে ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি কোন বিষয়ে গুরুত্ব দিচ্ছেন তা স্পষ্ট নয়। খামেনি এখনো সুপ্রিম সাইবারস্পেস কাউন্সিলকে নিজের জিম্মায় রেখেছেন। সম্ভবত তিনি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তির বিষয়টি পুরোপুরি বুঝতে পারেননি। বৃদ্ধ আয়াতুল্লাহকে নতুন কৌশল শেখানো কঠিন হতে পারে।
এটাও সম্ভব যে ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ডরা এআই-এর বাজারকে কোণঠাসা করার চেষ্টা করবে এবং যেকোনো ব্যবহারিক ক্ষমতার প্রয়োগ করে এর নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করবে। এখানে বিপ্লবী গার্ডদের আতঙ্কিত হওয়া ঠিক আছে। রাজতন্ত্র এবং ১৯৭৯-পরবর্তী ইসলামিক প্রজাতন্ত্র–উভয়ই পূর্ববর্তী প্রযুক্তিগত উল্লম্ফনের পরে স্বল্প মেয়াদে শক্তিশালী হয়েছিল। বিরোধীরা এটি শিখে যাওয়ার পরে তারা প্রযুক্তির ওপর নিয়ন্ত্রণ হারায়। একই বিষয় ঘটতে পারে এআই প্রযুক্তির ক্ষেত্রে। সেক্ষেত্রে ইরানে সরকার উল্টে দেওয়ার কাজটি করতে পারে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই। পশ্চিমা গবেষকেরা এখন এমনই স্বপ্ন দেখছেন।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা AI-কে বলা যায় প্রযুক্তিগত একটি উল্লম্ফন। মধ্যপ্রাচ্যের অনেক দেশই সচরাচর নতুন প্রযুক্তি গ্রহণে একটু ধীরে চলার নীতি গ্রহণ করে থাকে। কারণ তারা বুঝতে চায় এতে কোনো সমস্যা হবে কিনা? কিন্তু ইরান ছিল ব্যতিক্রম। তারা সব সময় এগিয়ে থাকতে চেয়েছে। সেই পারস্যের (ইরানকে ১৯৩৫ সালের আগে বলা হতো) আমল থেকে। টেলিগ্রাফ গ্রহণকারী বিশ্বের প্রথম দেশগুলোর মধ্যে একটি ছিল ইরান। পরবর্তীতে প্রতিবেশীদের আগে তারা রেডিও এবং টেলিভিশন চালু করেছিল। ইরান এখনো তেমনই আছে। ইসরায়েলের পরে মধ্যপ্রাচ্যে দ্বিতীয় দেশ হিসেবে ইন্টারনেটকে গ্রহণ করে ইরান। যদিও এর ব্যবহার, গ্রহণ ও নিয়ন্ত্রণ করে থাকে সে দেশের সরকার।
তবে এবারই ইরান সরকার সে দেশে এআই প্রযুক্তির ঢোকার বিষয়টি নিয়ন্ত্রণ করতে একেবারে ঝাঁপিয়ে পড়েছে। প্রয়াত প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির অধীনে এই প্রক্রিয়া শুরু হয়। তাঁর উত্তরসূরি মোহাম্মদ মোখবার মাসুদ পেজেশকিয়ানের নির্বাচনের ঠিক আগে একটি নতুন জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সংস্থার উদ্বোধন করা হয়।
এ বিষয়ে মিশেল রুবিন মিডিল ইস্ট ফোরামে লিখেছেন, এটি এখনো অস্পষ্ট রয়ে গেছে যে, ইরানের পদাধিকারীরা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সুবিধা ও বিপদের কথা চিন্তা করে একে কতটুকু সুযোগ দেবেন। ইরানে আঠারো মাস আগে একজন শিয়া ধর্মতাত্ত্বিক আমাকে বলেছিলেন, তিনি বিশ্বাস করেন না যে এআই নিয়ে একটি সমস্যা হবে। অন্তত ধর্মীয়ভাবে, কারণ সাধারণ শিয়ারা তাদের জীবনযাপন, প্রশিক্ষিত ধর্মতাত্ত্বিকদের খুব বেশি সম্মান করে। যদিও তিনি সুন্নিদের ওপর এর সম্ভাব্য প্রভাব সম্পর্কে ভিন্ন মত তুলে ধরেছিলেন। তার বিশ্বাস, বেশির ভাগ মূলধারার ধর্ম ও প্রযুক্তির মধ্যে ফায়ারওয়াল বজায় রাখা অসম্ভব।
তবুও ইরানি ধর্মগুরুরা বিশ্বাস করেন যে, তারা এআই নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন এবং তাদের সুবিধার জন্য এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। উদাহরণস্বরূপ তারা ২০২৪ সালের জুনে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোটারদের উপস্থিতি বাড়ানোর জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি ব্যবহার করার আহ্বান জানিয়েছিলেন। ইরানের নিরাপত্তা বাহিনী একইভাবে ক্র্যাকডাউন এবং প্রতিবাদ কমাতে সিসিটিভি ফিড এবং অন্যান্য নানাবিধ তথ্য আরও দ্রুত এবং দক্ষতার সাথে যাচাই-বাছাই করার জন্য এআই ব্যবহার করছে।
তবে ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি কোন বিষয়ে গুরুত্ব দিচ্ছেন তা স্পষ্ট নয়। খামেনি এখনো সুপ্রিম সাইবারস্পেস কাউন্সিলকে নিজের জিম্মায় রেখেছেন। সম্ভবত তিনি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তির বিষয়টি পুরোপুরি বুঝতে পারেননি। বৃদ্ধ আয়াতুল্লাহকে নতুন কৌশল শেখানো কঠিন হতে পারে।
এটাও সম্ভব যে ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ডরা এআই-এর বাজারকে কোণঠাসা করার চেষ্টা করবে এবং যেকোনো ব্যবহারিক ক্ষমতার প্রয়োগ করে এর নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করবে। এখানে বিপ্লবী গার্ডদের আতঙ্কিত হওয়া ঠিক আছে। রাজতন্ত্র এবং ১৯৭৯-পরবর্তী ইসলামিক প্রজাতন্ত্র–উভয়ই পূর্ববর্তী প্রযুক্তিগত উল্লম্ফনের পরে স্বল্প মেয়াদে শক্তিশালী হয়েছিল। বিরোধীরা এটি শিখে যাওয়ার পরে তারা প্রযুক্তির ওপর নিয়ন্ত্রণ হারায়। একই বিষয় ঘটতে পারে এআই প্রযুক্তির ক্ষেত্রে। সেক্ষেত্রে ইরানে সরকার উল্টে দেওয়ার কাজটি করতে পারে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই। পশ্চিমা গবেষকেরা এখন এমনই স্বপ্ন দেখছেন।
আজ শনিবার সকাল ১০টার দিকে কালা-লক্ষ্মীপুর মাঠে বাতুল বিশ্বাস ও সিরাজ মোল্লার সমর্থকেরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে একে অপরের ওপর হামলা চালায়। এক পর্যায়ে, সিরাজের সমর্থকেরা মাহবুবকে একা পেয়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে গুরুতর আহত করে।
পিকেএসএফকে বাংলাদেশের সকল প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি বাতিঘর হিসেবে অভিহিত করে জাকির আহমেদ খান বলেন, সময়ের প্রয়োজনে সম্প্রতি পিকেএসএফের কৌশলগত পরিকল্পনা ২০২৫-২০৩০ প্রণয়ন করা হয়েছে। এর মূল উদ্দেশ্য হলো শোভন কর্মসংস্থান সৃষ্টি, ঝুঁকি হ্রাস, ও সক্ষমতা বৃদ্ধি।
উল্লেখ্য, ‘সঙ্গীত মনন’-এর যাত্রা শুরু হয় ২০২২ সালে। ওস্তাদ আলী আকবর খানের জন্মশতবর্ষকে প্রচ্ছদ কাহিনি করে প্রকাশিত। দ্বিতীয় সংখ্যার মূল বিষয় ছিল ‘মুক্তিযুদ্ধ ও গান। তৃতীয় সংখ্যাটি একটি বিশেষ সংখ্যা, এর বিষয় ‘সংগীতে নারী, নারীর সংগীত’।
রাষ্ট্রদূত জানান, ২০২৫ সালে ১৭ হাজার বাংলাদেশি অবৈধ পথে লিবিয়া হয়ে ইতালি প্রবেশ করেছেন। প্রতিদিনই অবৈধ পথে বাংলাদেশিরা ইতালি প্রবেশ করছেন। আজকের দিনসহ হিসাব করলে এ বছর অবৈধ পথে ইতালি প্রবেশ করেছেন ১৮ হাজার বাংলাদেশি।