বিডিজেন ডেস্ক
সৌদি আরব হজ পালনের সময় কোনো ধরনের ‘রাজনৈতিক বা সাম্প্রদায়িক’ উদ্দেশ্য সাধনের চেষ্টার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। সৌদি কর্তৃপক্ষ কোনোভাবেই হজকে অপব্যবহার করতে দিতে রাজি নয়। সেজন্য দেশটি বলেছে, ‘জনসাধারণের নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলাকে বিঘ্নিত করে এমন কাজের জন্য’ কাউকে সে দেশে ঢোকার অনুমতি দেওয়া হবে না। সৌদি গেজেট অনুসারে সৌদি হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়ের প্রকাশিত খসড়া প্রবিধান অনুযায়ী, হজযাত্রীদের ছবি, বই, পতাকা, স্লোগান, রাজনৈতিক প্রকাশনা বা কোনো নিষিদ্ধ জিনিসপত্র সৌদি আরবে আনতে নিষেধ করা হয়েছে।
শান্তিপূর্ণ হজ পালন নিশ্চিত করার জন্য সৌদি আরবের চেষ্টার অংশ হিসেবে হজযাত্রীদের এমন কার্যকলাপে বা কোনো ধরনের সভা-সমাবেশে জড়িয়ে না পড়তে কঠোরভাবে নিষেধ করা হয়েছে। এতে জনশৃঙ্খলা, নিরাপত্তা, শান্তি বা স্বাস্থ্যকে ব্যাহত হতে পারে বলে সৌদি কর্তৃপক্ষ আশঙ্কা করছে। ইরান দীর্ঘদিন ধরে ‘মুশরিকদের অস্বীকৃতি’ নাম একটি অনুষ্ঠান করে থাকে, যা রাজনৈতিকভাবে অভিযুক্ত আচার হিসেবে চিহ্নিত। ১৯৭৯ সালে ইসলামী বিপ্লবের পর থেকে মক্কায় ইরানি হজযাত্রীরা এই অনুষ্ঠানটি পালন করেন। এই অনুষ্ঠানে ‘আমেরিকার মৃত্যু হোক’ স্লোগান থাকে। ১৯৮৭ সালে এই আনুষ্ঠানটি নিয়ে শিয়া বিক্ষোভকারী ও সৌদি নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষে চার শর বেশি মানুষ মারা যায়।
১৯৮৭ সালের ওই ঘটনার পর থেকে ইরান বেশ কয়েক বছর এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা থেকে বিরত ছিল। ২০০১ সালে তারা এটা আবার ছোট আকারে শুরু করে। প্রায় প্রতিটি হজের সময় রাজনৈতিক মত প্রকাশ নিয়ে ইরান এবং সৌদি কর্তৃপক্ষের মধ্যে ঠোকাঠুকি লেগেছে। অভিযোগ আছে, ইরান সরকার হজের সময় নিজ সমর্থকদের পাঠায় ধর্মীয় সহানুভূতি আদায়ের জন্য।
সৌদি আরব হজ পালনের সময় কোনো ধরনের ‘রাজনৈতিক বা সাম্প্রদায়িক’ উদ্দেশ্য সাধনের চেষ্টার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। সৌদি কর্তৃপক্ষ কোনোভাবেই হজকে অপব্যবহার করতে দিতে রাজি নয়। সেজন্য দেশটি বলেছে, ‘জনসাধারণের নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলাকে বিঘ্নিত করে এমন কাজের জন্য’ কাউকে সে দেশে ঢোকার অনুমতি দেওয়া হবে না। সৌদি গেজেট অনুসারে সৌদি হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়ের প্রকাশিত খসড়া প্রবিধান অনুযায়ী, হজযাত্রীদের ছবি, বই, পতাকা, স্লোগান, রাজনৈতিক প্রকাশনা বা কোনো নিষিদ্ধ জিনিসপত্র সৌদি আরবে আনতে নিষেধ করা হয়েছে।
শান্তিপূর্ণ হজ পালন নিশ্চিত করার জন্য সৌদি আরবের চেষ্টার অংশ হিসেবে হজযাত্রীদের এমন কার্যকলাপে বা কোনো ধরনের সভা-সমাবেশে জড়িয়ে না পড়তে কঠোরভাবে নিষেধ করা হয়েছে। এতে জনশৃঙ্খলা, নিরাপত্তা, শান্তি বা স্বাস্থ্যকে ব্যাহত হতে পারে বলে সৌদি কর্তৃপক্ষ আশঙ্কা করছে। ইরান দীর্ঘদিন ধরে ‘মুশরিকদের অস্বীকৃতি’ নাম একটি অনুষ্ঠান করে থাকে, যা রাজনৈতিকভাবে অভিযুক্ত আচার হিসেবে চিহ্নিত। ১৯৭৯ সালে ইসলামী বিপ্লবের পর থেকে মক্কায় ইরানি হজযাত্রীরা এই অনুষ্ঠানটি পালন করেন। এই অনুষ্ঠানে ‘আমেরিকার মৃত্যু হোক’ স্লোগান থাকে। ১৯৮৭ সালে এই আনুষ্ঠানটি নিয়ে শিয়া বিক্ষোভকারী ও সৌদি নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষে চার শর বেশি মানুষ মারা যায়।
১৯৮৭ সালের ওই ঘটনার পর থেকে ইরান বেশ কয়েক বছর এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা থেকে বিরত ছিল। ২০০১ সালে তারা এটা আবার ছোট আকারে শুরু করে। প্রায় প্রতিটি হজের সময় রাজনৈতিক মত প্রকাশ নিয়ে ইরান এবং সৌদি কর্তৃপক্ষের মধ্যে ঠোকাঠুকি লেগেছে। অভিযোগ আছে, ইরান সরকার হজের সময় নিজ সমর্থকদের পাঠায় ধর্মীয় সহানুভূতি আদায়ের জন্য।
আগামীকাল মঙ্গলবার (২ আগস্ট) আরও ৭টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। মঙ্গলবার বিকেল ৫টায় এ বৈঠক হবে। রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ ১ সেপ্টেম্বর। এ উপলক্ষে আলোচনা সভা, শোভাযাত্রাসহ বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়েছে দলটি। সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রয়াত জিয়াউর রহমান ১৯৭৮ সালের এই দিনে বিএনপি গঠন করেন। তিনি ছিলেন দলের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান।
বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি মো. আখতারুজ্জামান পদত্যাগ করছেন। আজ রোববার (৩১ আগস্ট) প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের কাছে নিজ স্বাক্ষরযুক্ত পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন তিনি।
দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি হঠাৎ উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। এ পরিস্থিতিতে আজ রোববার (৩১ আগস্ট) বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি), জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সঙ্গে বিশেষ বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।