বিডিজেন ডেস্ক
ব্যাংক-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে এখন থেকে জামানত ছাড়াই ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ নিতে পারবেন প্রবাসীরা।
বুধবার (৩ অক্টোবর) কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক এ ব্যাপারে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে সব ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের (এমডি) কাছে পাঠিয়েছে। ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে প্রবাসী আয়ের প্রবাহ বাড়াতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক প্রজ্ঞাপনে বলেছে, আর্থিক সুবিধা সম্প্রসারণের জন্য সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে, ব্যাংকগুলো গ্রাহক-ব্যাংক সম্পর্কের ভিত্তিতে সঠিক উদ্দেশ্যে প্রবাসীদের ঋণ দিতে পারবে। তবে এসব প্রবাসী ঋণগ্রহীতাকে আনুষ্ঠানিক চ্যানেলে নিয়মিত রেমিট্যান্স প্রেরক হতে হবে। ঋণের পরিমাণ সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা বা তার কম হবে। যারা ঋণ নেবেন, তাদের পাঠানো রেমিট্যান্স থেকে ঋণের কিস্তি পরিশোধ হবে। এ ক্ষেত্রে ঋণের প্রচলিত নিয়ম ও বিধিবিধান অনুসরণ করবে ব্যাংকগুলো।
ব্যাংক-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে এখন থেকে জামানত ছাড়াই ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ নিতে পারবেন প্রবাসীরা।
বুধবার (৩ অক্টোবর) কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক এ ব্যাপারে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে সব ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের (এমডি) কাছে পাঠিয়েছে। ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে প্রবাসী আয়ের প্রবাহ বাড়াতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক প্রজ্ঞাপনে বলেছে, আর্থিক সুবিধা সম্প্রসারণের জন্য সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে, ব্যাংকগুলো গ্রাহক-ব্যাংক সম্পর্কের ভিত্তিতে সঠিক উদ্দেশ্যে প্রবাসীদের ঋণ দিতে পারবে। তবে এসব প্রবাসী ঋণগ্রহীতাকে আনুষ্ঠানিক চ্যানেলে নিয়মিত রেমিট্যান্স প্রেরক হতে হবে। ঋণের পরিমাণ সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা বা তার কম হবে। যারা ঋণ নেবেন, তাদের পাঠানো রেমিট্যান্স থেকে ঋণের কিস্তি পরিশোধ হবে। এ ক্ষেত্রে ঋণের প্রচলিত নিয়ম ও বিধিবিধান অনুসরণ করবে ব্যাংকগুলো।
শেখ হাসিনার আমলের নির্বাচনগুলো প্রশ্নবিদ্ধ এবং বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো তখন এসব নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেছিল উল্লেখ করে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘সেই নির্বাচনগুলোকে আবার আদালতে নিয়ে গিয়ে একধরনের পরিস্থিতি তৈরি করা হচ্ছে। সেই বিশৃঙ্খলা এড়াতে সেই আগের নির্বাচনগুলোকে আইনগতভাবে যাতে অবৈধ ঘোষণা করা হয়।’
জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান মনে করেন নির্বাচন কবে হবে, সেটা স্পষ্ট করা দরকার । তিনি বলেন, ঘোষিত সময়সীমার মধ্যে জনগণের বড় ধরনের ভোগান্তি ছাড়া একটি স্বস্তিজনক সময়ে নির্বাচন হতে পারে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘যেকোনো অসিলায় নির্বাচন যত বিলম্ব করা হবে, আমরা মনে করি, জাতির কাছে আবার স্বৈরাচার পুনরায় ফিরে আসার ক্ষেত্র প্রস্তুত হবে। এর দায়দায়িত্ব বর্তমান সরকার এবং তাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের ওপরে বর্তাবে।’
বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, দেশকে স্থিতিশীল রাখতে, নির্বাচন, বিচার ও সংস্কার কাজ এগিয়ে নিতে এবং চিরতরে এদেশে স্বৈরাচারের আগমন প্রতিহত করতে বৃহত্তর ঐক্য প্রয়োজন বলে মনে করে উপদেষ্টা পরিষদ।
শেখ হাসিনার আমলের নির্বাচনগুলো প্রশ্নবিদ্ধ এবং বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো তখন এসব নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেছিল উল্লেখ করে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘সেই নির্বাচনগুলোকে আবার আদালতে নিয়ে গিয়ে একধরনের পরিস্থিতি তৈরি করা হচ্ছে। সেই বিশৃঙ্খলা এড়াতে সেই আগের নির্বাচনগুলোকে আইনগতভাবে যাতে অবৈধ ঘোষণা করা হয়।’
৯ ঘণ্টা আগে