বিডিজেন ডেস্ক
স্টাডি ইউকে অ্যালামনাই অ্যাওয়ার্ডের ১১তম সংস্করণের ঘোষণা দিয়েছে ব্রিটিশ কাউন্সিল।
সাংস্কৃতিক সম্পর্ক ও শিক্ষাবিষয়ক কর্মসূচি নিয়ে কাজ করার ক্ষেত্রে যুক্তরাজ্যের আন্তর্জাতিক এ সংস্থাটি এই পুরস্কারের মাধ্যমে যুক্তরাজ্যের অ্যালামনাইদের অর্জনের স্বীকৃতি দেবে।
বাংলাদেশে অবস্থানরত সব যুক্তরাজ্য অ্যালামনাইদের এ পুরস্কারের জন্য আবেদনের আহ্বান জানিয়েছে ব্রিটিশ কাউন্সিল। অ্যাওয়ার্ডের জন্য আবেদন জমা দেওয়া যাবে আগামী ২১ অক্টোবর পর্যন্ত।
সম্প্রতি ব্রিটিশ কাউন্সিল এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।
ব্রিটিশ কাউন্সিলর জানায়, যারা যুক্তরাজ্যে উচ্চশিক্ষা অর্জন করে, নিজেদের শিক্ষা ও অর্জিত জ্ঞানকে কাজে লাগানোর মাধ্যমে দেশ-সমাজ ও শিল্পখাতে অবদান রেখেছেন, যুক্তরাজ্যের এমন অ্যালামনাইদের স্টাডি ইউকে অ্যালামনাই অ্যাওয়ার্ডসের মাধ্যমে সম্মানিত করা হয়।
যেসব অ্যালামনাই বিভিন্ন ক্ষেত্রে ইতিবাচক অবদান রেখেছেন এবং তাদের অর্জনের মাধ্যমে অন্যদের অনুপ্রাণিত করেছেন এমন অ্যালামনাইদের চার ক্যাটাগরিতে ইউকে অ্যালামনাই অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হবে। ক্যাটাগরিগুলো হলো— বিজনেস অ্যান্ড ইনোভেশন, কালচার অ্যান্ড ক্রিয়েটিভিটি, সায়েন্স অ্যান্ড সাসটেইনিবিলিটি এবং সোশ্যাল অ্যাকশন।
উপযুক্ত আবেদনকারীরা বৈশ্বিক ও জাতীয় উভয় পর্যায়েই প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবেন।
বাংলাদেশে অবস্থানরত এবং গত ১৫ বছরের মধ্যে যুক্তরাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন এমন অ্যালামনাইরা আবেদন করতে পারবেন।
বাংলাদেশে ব্রিটিশ কাউন্সিলের কান্ট্রি ডিরেক্টর স্টিফেন ফোর্বস বলেন, ‘আমরা স্টাডি ইউকে অ্যালামনাইদের মর্যাদাপূর্ণ এ পুরস্কারের জন্য আবেদনের আহ্বান জানাই, যারা তাদের নিজ নিজ ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন। যুক্তরাজ্যের এই সম্মান তাদের কাজের প্রতি আমাদের সমর্থন এবং তাদের কঠোর পরিশ্রমের স্বীকৃতিস্বরূপ। এ অ্যাওয়ার্ডের মাধ্যমে তাদের কাজ সম্পর্কে সবাই জানতে পারবেন, তাদের নেটওয়ার্ক বাড়বে এবং তারা অন্যদের অনুপ্রাণিত করতে পারবেন।’
বৈশ্বিক পর্যায়ে অ্যালামনাই অ্যাওয়ার্ডের চূড়ান্ত প্রতিযোগী এবং বিজয়ীদের নাম আগামী বছর ২০২৫ সালে ঘোষণা করা হবে এবং তাদের অসাধারণ গল্প ও সাফল্যযাত্রা ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে উদযাপন করা হবে। বিজয়ীরা যুক্তরাজ্যে ভ্রমণের আমন্ত্রণ পাবেন, যেখানে তারা তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে যাবেন, বর্তমান জিআরইএটি স্কলারদের সঙ্গে সাক্ষাৎ এবং বৈশ্বিক পর্যায়ে অন্যান্য বিজয়ীদের সঙ্গে আলোচনার সুযোগ পাবেন।
এ ছাড়া, অন্য দেশের মতো বাংলাদেশেও জাতীয়ভাবে এ পুরস্কার আয়োজন করা হবে। জাতীয় পুরস্কারের চূড়ান্ত প্রতিযোগীদের নাম আগামী ডিসেম্বর থেকে মার্চের মধ্যে ঘোষণা করা হবে।
২০২৩ সালে প্রায় ৯৭টি দেশে অবস্থানরত যুক্তরাজ্য অ্যালামনাই কাছ থেকে ১ হাজার ১৮৮টি আবেদন জমা পড়েছিল। আবেদনকারীরা যুক্তরাজ্যের ১৪১ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। বিচারকমণ্ডলীর সঙ্গে সাক্ষাৎকার ও তাদের কঠোর মূল্যায়নের পর বাংলাদেশের জাতীয় পুরস্কারের জন্য বিজয়ী মনোনীত করা হয়।
বিজয়ীরা ছিলেন বিজনেস ও ইনোভেশন ক্যাটাগরিতে অধ্যাপক খন্দকার এ মামুন, সায়েন্স ও সাসটেনিবিলিটি ক্যাটাগরিতে ড. কামরুন কোলি এবং সোশ্যাল অ্যাকশন ক্যাটাগরিতে মোহাম্মদ তাকি ইয়াসির।
আবেদন প্রক্রিয়া, ক্যাটাগরি ও অ্যাওয়ার্ডে নির্বাচিত হওয়ার প্রক্রিয়া নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য ভিজিট করুন: https://study-uk.britishcouncil.org/alumni-awards।
স্টাডি ইউকে অ্যালামনাই অ্যাওয়ার্ডের ১১তম সংস্করণের ঘোষণা দিয়েছে ব্রিটিশ কাউন্সিল।
সাংস্কৃতিক সম্পর্ক ও শিক্ষাবিষয়ক কর্মসূচি নিয়ে কাজ করার ক্ষেত্রে যুক্তরাজ্যের আন্তর্জাতিক এ সংস্থাটি এই পুরস্কারের মাধ্যমে যুক্তরাজ্যের অ্যালামনাইদের অর্জনের স্বীকৃতি দেবে।
বাংলাদেশে অবস্থানরত সব যুক্তরাজ্য অ্যালামনাইদের এ পুরস্কারের জন্য আবেদনের আহ্বান জানিয়েছে ব্রিটিশ কাউন্সিল। অ্যাওয়ার্ডের জন্য আবেদন জমা দেওয়া যাবে আগামী ২১ অক্টোবর পর্যন্ত।
সম্প্রতি ব্রিটিশ কাউন্সিল এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।
ব্রিটিশ কাউন্সিলর জানায়, যারা যুক্তরাজ্যে উচ্চশিক্ষা অর্জন করে, নিজেদের শিক্ষা ও অর্জিত জ্ঞানকে কাজে লাগানোর মাধ্যমে দেশ-সমাজ ও শিল্পখাতে অবদান রেখেছেন, যুক্তরাজ্যের এমন অ্যালামনাইদের স্টাডি ইউকে অ্যালামনাই অ্যাওয়ার্ডসের মাধ্যমে সম্মানিত করা হয়।
যেসব অ্যালামনাই বিভিন্ন ক্ষেত্রে ইতিবাচক অবদান রেখেছেন এবং তাদের অর্জনের মাধ্যমে অন্যদের অনুপ্রাণিত করেছেন এমন অ্যালামনাইদের চার ক্যাটাগরিতে ইউকে অ্যালামনাই অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হবে। ক্যাটাগরিগুলো হলো— বিজনেস অ্যান্ড ইনোভেশন, কালচার অ্যান্ড ক্রিয়েটিভিটি, সায়েন্স অ্যান্ড সাসটেইনিবিলিটি এবং সোশ্যাল অ্যাকশন।
উপযুক্ত আবেদনকারীরা বৈশ্বিক ও জাতীয় উভয় পর্যায়েই প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবেন।
বাংলাদেশে অবস্থানরত এবং গত ১৫ বছরের মধ্যে যুক্তরাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন এমন অ্যালামনাইরা আবেদন করতে পারবেন।
বাংলাদেশে ব্রিটিশ কাউন্সিলের কান্ট্রি ডিরেক্টর স্টিফেন ফোর্বস বলেন, ‘আমরা স্টাডি ইউকে অ্যালামনাইদের মর্যাদাপূর্ণ এ পুরস্কারের জন্য আবেদনের আহ্বান জানাই, যারা তাদের নিজ নিজ ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন। যুক্তরাজ্যের এই সম্মান তাদের কাজের প্রতি আমাদের সমর্থন এবং তাদের কঠোর পরিশ্রমের স্বীকৃতিস্বরূপ। এ অ্যাওয়ার্ডের মাধ্যমে তাদের কাজ সম্পর্কে সবাই জানতে পারবেন, তাদের নেটওয়ার্ক বাড়বে এবং তারা অন্যদের অনুপ্রাণিত করতে পারবেন।’
বৈশ্বিক পর্যায়ে অ্যালামনাই অ্যাওয়ার্ডের চূড়ান্ত প্রতিযোগী এবং বিজয়ীদের নাম আগামী বছর ২০২৫ সালে ঘোষণা করা হবে এবং তাদের অসাধারণ গল্প ও সাফল্যযাত্রা ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে উদযাপন করা হবে। বিজয়ীরা যুক্তরাজ্যে ভ্রমণের আমন্ত্রণ পাবেন, যেখানে তারা তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে যাবেন, বর্তমান জিআরইএটি স্কলারদের সঙ্গে সাক্ষাৎ এবং বৈশ্বিক পর্যায়ে অন্যান্য বিজয়ীদের সঙ্গে আলোচনার সুযোগ পাবেন।
এ ছাড়া, অন্য দেশের মতো বাংলাদেশেও জাতীয়ভাবে এ পুরস্কার আয়োজন করা হবে। জাতীয় পুরস্কারের চূড়ান্ত প্রতিযোগীদের নাম আগামী ডিসেম্বর থেকে মার্চের মধ্যে ঘোষণা করা হবে।
২০২৩ সালে প্রায় ৯৭টি দেশে অবস্থানরত যুক্তরাজ্য অ্যালামনাই কাছ থেকে ১ হাজার ১৮৮টি আবেদন জমা পড়েছিল। আবেদনকারীরা যুক্তরাজ্যের ১৪১ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। বিচারকমণ্ডলীর সঙ্গে সাক্ষাৎকার ও তাদের কঠোর মূল্যায়নের পর বাংলাদেশের জাতীয় পুরস্কারের জন্য বিজয়ী মনোনীত করা হয়।
বিজয়ীরা ছিলেন বিজনেস ও ইনোভেশন ক্যাটাগরিতে অধ্যাপক খন্দকার এ মামুন, সায়েন্স ও সাসটেনিবিলিটি ক্যাটাগরিতে ড. কামরুন কোলি এবং সোশ্যাল অ্যাকশন ক্যাটাগরিতে মোহাম্মদ তাকি ইয়াসির।
আবেদন প্রক্রিয়া, ক্যাটাগরি ও অ্যাওয়ার্ডে নির্বাচিত হওয়ার প্রক্রিয়া নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য ভিজিট করুন: https://study-uk.britishcouncil.org/alumni-awards।
অ্যাডাপটেশন ফান্ডের অর্থায়নে নিরাপদ পানি প্রকল্পের আওতায় আগামী তিন বছরের মধ্যে প্রকল্প এলাকায় পানীয় জলের প্রাপ্যতার হার ৩০ দশমিক ৩ শতাংশ থেকে ৯৫ শতাংশে উন্নীত করা হবে। এ ছাড়া, প্রকল্পের আওতায় লবণাক্ত পানির মান পরীক্ষা করা হবে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভূমিকার প্রশংসা করে বলেছেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স দেশের অর্থনীতিকে বাঁচিয়ে রেখেছে।
বাংলাদেশ পুনর্গঠনে প্রবাসী বাংলাদেশিদের (এনআরবি) ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘আপনাদের কাছে আমার একটি অনুরোধ, চলুন আমরা আজ এক বিষয়ে ঐক্যবদ্ধ হই, আর তা হলো বাংলাদেশ।’
অনুষ্ঠানে ব্র্যাক ব্যাংকের এমডি ও সিইও তারেক রেফাত উল্লাহ খান বলেন, ‘ব্র্যাক ব্যাংক দেশে রেমিট্যান্স–প্রবাহ বাড়াতে অঙ্গীকারবদ্ধ। বিস্তৃত শাখা ও উপশাখা কার্যক্রম ও এজেন্ট ব্যাংকিং নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ক্যাশ পিকআপ সহজ করছি।