নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে এক ইতালি প্রবাসীর বহনকারী গাড়িতে ডাকাতির ঘটনা হয়েছে। ডাকাতির শিকার ওই প্রবাসীর নাম রবিউল ইসলাম। তিনি নোয়াখালীর সেনবাগের বসন্তীপুর গ্রামের সালেহ আহমেদের ছেলে।
বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) ভোরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার পিরোজপুর এলাকায় এ ডাকাতির ঘটনা ঘটে।
এ সময় ১০-১৫ জনের একটি সংঘবদ্ধ ডাকাতদল মুখোশ পড়া অবস্থায় দেশিয় অস্ত্রসহ সড়কে ট্রাক দিয়ে গতিরোধ করে। এরপর ওই প্রবাসীর গ্রিনকার্ড, মার্কিন ডলার, ইউরো, ৮টি মোবাইল সেট, নগদ টাকাসহ মোট ১০ লাখ টাকার মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। এর আগে, গত ১৬ আগস্ট রাতে একই স্থানে মালয়েশিয়া প্রবাসী মামুন মিয়ার গাড়িতে ডাকাতির ঘটনা ঘটে।
ডাকাতির বিষয়ে রবিউল ইসলামের চাচাতো ভাই জুয়েল মিয়া বলেন, রবিউল ইসলাম দীর্ঘ সাত বছর পর ইতালি থেকে দেশে ফেরেন। গত মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) গভীর রাতে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে প্রাইভেটকার করে তাকে নিতে আসেন। পরে বিমানবন্দর থেকে রওনা হয়ে বুধবার ভোর রাত সাড়ে ৩টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পিরোজপুর ইউনিয়ন পরিষদের সামনে ডাকাতদল একটি ট্রাক দিয়ে তাদের গাড়ি গতিরোধ করে মালামাল লুট করে নিয়ে যায়।
ইতালি প্রবাসী রবিউল ইসলাম বলেন, ডাকাতির ঘটনার পর পরই স্থানীয়দের সহযোগিতায় থানায় যাই। পরে উপস্থিত ডিউটি অফিসার সোনারগাঁ থানার এসআই আল ইসলামের মোবাইল নম্বর দিয়ে যোগাযোগ করতে বলেন। ওই সময় তাকে ফোন দেওয়া হলে তিনি তাৎক্ষণিক কোনো ব্যবস্থা না নিয়ে পরে যোগাযোগ করতে বলেন।
এ বিষয়ে সোনারগাঁ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আল ইসলাম বলেন, মহাসড়কে রাতে টহলে ছিলাম। ডাকাতরা দু-তিন মিনিটে ডাকাতি করে চলে যায়। তবে বিষয়টি আমরা গুরুত্বের সঙ্গে দেখছি।
সোনারগাঁ থানার ওসি মোহাম্মদ আব্দুল বারী বলেন, আগের তুলনায় ডাকাতি কমেছে। এখনো সব অফিসার থানায় যোগ দেননি। জনবল কম থাকায় নিয়মিত অভিযান চালানো সম্ভব হচ্ছে না। তবে ডাকাত ধরতে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। আশা করছি, কিছুদিনের মধ্যে সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে।
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে এক ইতালি প্রবাসীর বহনকারী গাড়িতে ডাকাতির ঘটনা হয়েছে। ডাকাতির শিকার ওই প্রবাসীর নাম রবিউল ইসলাম। তিনি নোয়াখালীর সেনবাগের বসন্তীপুর গ্রামের সালেহ আহমেদের ছেলে।
বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) ভোরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার পিরোজপুর এলাকায় এ ডাকাতির ঘটনা ঘটে।
এ সময় ১০-১৫ জনের একটি সংঘবদ্ধ ডাকাতদল মুখোশ পড়া অবস্থায় দেশিয় অস্ত্রসহ সড়কে ট্রাক দিয়ে গতিরোধ করে। এরপর ওই প্রবাসীর গ্রিনকার্ড, মার্কিন ডলার, ইউরো, ৮টি মোবাইল সেট, নগদ টাকাসহ মোট ১০ লাখ টাকার মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। এর আগে, গত ১৬ আগস্ট রাতে একই স্থানে মালয়েশিয়া প্রবাসী মামুন মিয়ার গাড়িতে ডাকাতির ঘটনা ঘটে।
ডাকাতির বিষয়ে রবিউল ইসলামের চাচাতো ভাই জুয়েল মিয়া বলেন, রবিউল ইসলাম দীর্ঘ সাত বছর পর ইতালি থেকে দেশে ফেরেন। গত মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) গভীর রাতে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে প্রাইভেটকার করে তাকে নিতে আসেন। পরে বিমানবন্দর থেকে রওনা হয়ে বুধবার ভোর রাত সাড়ে ৩টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পিরোজপুর ইউনিয়ন পরিষদের সামনে ডাকাতদল একটি ট্রাক দিয়ে তাদের গাড়ি গতিরোধ করে মালামাল লুট করে নিয়ে যায়।
ইতালি প্রবাসী রবিউল ইসলাম বলেন, ডাকাতির ঘটনার পর পরই স্থানীয়দের সহযোগিতায় থানায় যাই। পরে উপস্থিত ডিউটি অফিসার সোনারগাঁ থানার এসআই আল ইসলামের মোবাইল নম্বর দিয়ে যোগাযোগ করতে বলেন। ওই সময় তাকে ফোন দেওয়া হলে তিনি তাৎক্ষণিক কোনো ব্যবস্থা না নিয়ে পরে যোগাযোগ করতে বলেন।
এ বিষয়ে সোনারগাঁ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আল ইসলাম বলেন, মহাসড়কে রাতে টহলে ছিলাম। ডাকাতরা দু-তিন মিনিটে ডাকাতি করে চলে যায়। তবে বিষয়টি আমরা গুরুত্বের সঙ্গে দেখছি।
সোনারগাঁ থানার ওসি মোহাম্মদ আব্দুল বারী বলেন, আগের তুলনায় ডাকাতি কমেছে। এখনো সব অফিসার থানায় যোগ দেননি। জনবল কম থাকায় নিয়মিত অভিযান চালানো সম্ভব হচ্ছে না। তবে ডাকাত ধরতে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। আশা করছি, কিছুদিনের মধ্যে সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।