বিডিজেন ডেস্ক
সুনামগঞ্জের ধর্মপাশায় আশ্রয়ণ প্রকল্পের একটি ঘরে আগুন লেগে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানসহ একই পরিবারের ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে।
সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত ১২টার পরে উপজেলার জয়শ্রী ইউনিয়নের আদর্শগ্রাম শিমেরখাল আশ্রয়ণ প্রকল্পে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
মৃতরা হলেন- শিমেরখাল গ্রামের দিনমজুর এমারুল মিয়া (৫৫), তাঁর স্ত্রী পলি আক্তার (৪৫), শিশু সন্তান পলাশ (৯), ফরহাদ (৭), ফাতেমা বেগম (৫) ও ওমর ফারুক (৩)।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, শিমেরখাল আশ্রয়ণ প্রকল্পের একটি ঘরে ঘুমন্ত অবস্থায় ছিলেন এমারুল, তাঁর স্ত্রী ও চার সন্তান। হঠাৎ করে দিবাগত রতে ধোঁয়া ও আগুন দেখে চিৎকার করতে থাকে আশেপাশের লোকজন। কিন্তু ভেতর থেকে এমারুল ও তাঁর পরিবারের কারও সাড়া মেলেনি। পরে পুলিশ ও স্থানীয়রা ঘরের দরজা ভেঙে প্রবেশ করে ভেতরে ৬ জনের দগ্ধ লাশ পড়ে থাকতে দেখেন। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে।
ধর্মপাশা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এনামুল হক আগুনে ৬ জনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সুনামগঞ্জের ধর্মপাশায় আশ্রয়ণ প্রকল্পের একটি ঘরে আগুন লেগে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানসহ একই পরিবারের ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে।
সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত ১২টার পরে উপজেলার জয়শ্রী ইউনিয়নের আদর্শগ্রাম শিমেরখাল আশ্রয়ণ প্রকল্পে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
মৃতরা হলেন- শিমেরখাল গ্রামের দিনমজুর এমারুল মিয়া (৫৫), তাঁর স্ত্রী পলি আক্তার (৪৫), শিশু সন্তান পলাশ (৯), ফরহাদ (৭), ফাতেমা বেগম (৫) ও ওমর ফারুক (৩)।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, শিমেরখাল আশ্রয়ণ প্রকল্পের একটি ঘরে ঘুমন্ত অবস্থায় ছিলেন এমারুল, তাঁর স্ত্রী ও চার সন্তান। হঠাৎ করে দিবাগত রতে ধোঁয়া ও আগুন দেখে চিৎকার করতে থাকে আশেপাশের লোকজন। কিন্তু ভেতর থেকে এমারুল ও তাঁর পরিবারের কারও সাড়া মেলেনি। পরে পুলিশ ও স্থানীয়রা ঘরের দরজা ভেঙে প্রবেশ করে ভেতরে ৬ জনের দগ্ধ লাশ পড়ে থাকতে দেখেন। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে।
ধর্মপাশা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এনামুল হক আগুনে ৬ জনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠাতে ভারতের কাছে চিঠি পাঠিয়েছে বাংলাদেশ।
দাবি মেনে নেওয়ায় গাজীপুর নগরের কোনাবাড়ী এলাকায় ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক থেকে বিক্ষোভ ও অবরোধ কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নিয়েছে শ্রমিকেরা। এর ফলে প্রায় ৪ ঘণ্টা পর সোমবার বেলা দেড়টার দিকে সড়কটিতে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়।
বন্ধ ঘোষণা করা ২টি কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে গাজীপুর মহানগরের কোনাবাড়ী এলাকায় বিক্ষোভ এবং ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ করেছেন শ্রমিকেরা।
যোগ্যতার চাইতে প্রাপ্তি বেশি হয়ে গেলে তখন সে লাগামহীন হয়ে ওঠে। এ অনেকটা মাটি ও খুঁটির মতো অবস্থা। খুঁটি শক্ত না হলে ঘর নড়বড়ে হবে আবার মাটি উর্বর না হলে খাওয়াপড়া জুটবে না। মানুষের চিন্তার সমৃদ্ধির জন্য পড়াশোনা কিংবা জ্ঞানের কোনো বিকল্প নেই।