বিডিজেন ডেস্ক
বিভিন্ন আয়োজনের মধ্য দিয়ে বিশ্বের অন্য দেশের মতো বাংলাদেশেও ‘বিশ্ব পর্যটন দিবস-২০২৪’ পালিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন ও বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডসহ বিভিন্ন সংস্থা বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এবার দিবসটির প্রতিপাদ্য ছিল ‘পর্যটন শান্তির সোপান’।
দিনটিতে (২৭ সেপ্টেম্বর শুক্রবার) রাজধানী ঢাকার আগারগাঁওয়ের ‘পর্যটন ভবন’ থেকে সকালে এক বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়। বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রণালয় ও এর অধীন দপ্তর-সংস্থাসমূহ, ট্যুরিস্ট পুলিশের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং অন্য সরকারি-বেসরকারি সংগঠনের সদস্যরা প্ল্যাকার্ড, ফেস্টুন, টি-শার্ট, রঙিন বেলুন, ব্যান্ডপার্টি নিয়ে র্যালিতে অংশ নেন।
বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব নাসরীন জাহান র্যালির উদ্বোধন করেন। র্যালিটি বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে পর্যটন ভবনের সামনে এসে শেষ হয়। এরপর ভবনের ‘শৈল প্রপাত’ হলে বিশ্ব পর্যটন দিবসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য তুলে ধরে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন সচিব নাসরীন জাহান।
মুখ্য আলোচক ছিলেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. মোখলেস উর রহমান।
সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যান এ কে এম আফতাব হোসেন প্রামাণিক।
বক্তব্য দেন সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মঞ্জুরুল কবীর ভুঁইয়া, ট্যুরিস্ট পুলিশের ডিআইজি আবু কালাম সিদ্দিক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. শরিফুল আলম খন্দকার, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু তাহের মুহাম্মদ জাবের, বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ফাতেমা রহীম ভীনা প্রমুখ।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস পৃথক বাণী দিয়েছেন। জাতিসংঘের বিশ্ব পর্যটন সংস্থার (ইউএনডব্লিউটিও) উদ্যোগে ১৯৮০ সাল থেকে ২৭ সেপ্টেম্বর দিবসটি পালন হয়ে আসছে। বিজ্ঞপ্তি
বিভিন্ন আয়োজনের মধ্য দিয়ে বিশ্বের অন্য দেশের মতো বাংলাদেশেও ‘বিশ্ব পর্যটন দিবস-২০২৪’ পালিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন ও বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডসহ বিভিন্ন সংস্থা বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এবার দিবসটির প্রতিপাদ্য ছিল ‘পর্যটন শান্তির সোপান’।
দিনটিতে (২৭ সেপ্টেম্বর শুক্রবার) রাজধানী ঢাকার আগারগাঁওয়ের ‘পর্যটন ভবন’ থেকে সকালে এক বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়। বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রণালয় ও এর অধীন দপ্তর-সংস্থাসমূহ, ট্যুরিস্ট পুলিশের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং অন্য সরকারি-বেসরকারি সংগঠনের সদস্যরা প্ল্যাকার্ড, ফেস্টুন, টি-শার্ট, রঙিন বেলুন, ব্যান্ডপার্টি নিয়ে র্যালিতে অংশ নেন।
বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব নাসরীন জাহান র্যালির উদ্বোধন করেন। র্যালিটি বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে পর্যটন ভবনের সামনে এসে শেষ হয়। এরপর ভবনের ‘শৈল প্রপাত’ হলে বিশ্ব পর্যটন দিবসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য তুলে ধরে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন সচিব নাসরীন জাহান।
মুখ্য আলোচক ছিলেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. মোখলেস উর রহমান।
সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যান এ কে এম আফতাব হোসেন প্রামাণিক।
বক্তব্য দেন সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মঞ্জুরুল কবীর ভুঁইয়া, ট্যুরিস্ট পুলিশের ডিআইজি আবু কালাম সিদ্দিক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. শরিফুল আলম খন্দকার, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু তাহের মুহাম্মদ জাবের, বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ফাতেমা রহীম ভীনা প্রমুখ।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস পৃথক বাণী দিয়েছেন। জাতিসংঘের বিশ্ব পর্যটন সংস্থার (ইউএনডব্লিউটিও) উদ্যোগে ১৯৮০ সাল থেকে ২৭ সেপ্টেম্বর দিবসটি পালন হয়ে আসছে। বিজ্ঞপ্তি
দাবি মেনে নেওয়ায় গাজীপুর নগরের কোনাবাড়ী এলাকায় ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক থেকে বিক্ষোভ ও অবরোধ কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নিয়েছে শ্রমিকেরা। এর ফলে প্রায় ৪ ঘণ্টা পর সোমবার বেলা দেড়টার দিকে সড়কটিতে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়।
বন্ধ ঘোষণা করা ২টি কারখানা খুলে দেওয়ার দাবিতে গাজীপুর মহানগরের কোনাবাড়ী এলাকায় বিক্ষোভ এবং ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ করেছেন শ্রমিকেরা।
যোগ্যতার চাইতে প্রাপ্তি বেশি হয়ে গেলে তখন সে লাগামহীন হয়ে ওঠে। এ অনেকটা মাটি ও খুঁটির মতো অবস্থা। খুঁটি শক্ত না হলে ঘর নড়বড়ে হবে আবার মাটি উর্বর না হলে খাওয়াপড়া জুটবে না। মানুষের চিন্তার সমৃদ্ধির জন্য পড়াশোনা কিংবা জ্ঞানের কোনো বিকল্প নেই।
পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগরে থাকা সুস্পষ্ট লঘুচাপ নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নিম্নচাপটি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৩৩০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছিল।