বিডিজেন ডেস্ক
বাংলাদেশে আগের মাসের তুলনায় সেপ্টেম্বরে সাধারণ পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভিত্তিতে মুদ্রাস্ফীতির হার কমে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৯২ শতাংশে। আগস্টে এ হার ছিল ১০ দশমিক ৪৯ শতাংশ।
এ সময় খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত উভয় ক্ষেত্রেই মূল্যস্ফীতি কমেছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস)।
বিবিএসের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, খাদ্য মূল্যস্ফীতি সেপ্টেম্বরে কমে দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ৪০ শতাংশে। আগস্টে এ হার ছিল ১১ দশমিক ৩৬ শতাংশ। অন্যদিকে সেপ্টেম্বরে খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতির হার আরও কমে ৯ দশমিক ৫০ শতাংশে নেমে এসেছে; যা একই বছরের আগস্টে ছিল ৯ দশমিক ৭৪ শতাংশ।
শহর ও গ্রাম উভয় অঞ্চলেই সাধারণ পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে মূল্যস্ফীতির হার সেপ্টেম্বরে কমেছে।
সেপ্টেম্বরে গ্রামাঞ্চলে পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে মূল্যস্ফীতি ছিল ১০ দশমিক ১৫ শতাংশ; যা আগস্টে ছিল ১০ দশমিক ৯৫ শতাংশ।
অন্যদিকে সেপ্টেম্বরে শহরাঞ্চলে পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৯ দশমিক ৮৩ শতাংশ, যা আগস্টে ছিল ১০ দশমিক শূন্য ১ শতাংশ।
সেপ্টেম্বরে মজুরি হার সূচক ছিল ঊর্ধ্বমুখী। আগস্টে এর হার ৭ দশমিক ৯৬ শতাংশ। সেপ্টেম্বরে সেখান থেকে বেড়ে ৮ দশমিক শূন্য ১ শতাংশে পৌঁছেছে।
বাংলাদেশে আগের মাসের তুলনায় সেপ্টেম্বরে সাধারণ পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভিত্তিতে মুদ্রাস্ফীতির হার কমে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৯২ শতাংশে। আগস্টে এ হার ছিল ১০ দশমিক ৪৯ শতাংশ।
এ সময় খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত উভয় ক্ষেত্রেই মূল্যস্ফীতি কমেছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস)।
বিবিএসের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, খাদ্য মূল্যস্ফীতি সেপ্টেম্বরে কমে দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ৪০ শতাংশে। আগস্টে এ হার ছিল ১১ দশমিক ৩৬ শতাংশ। অন্যদিকে সেপ্টেম্বরে খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতির হার আরও কমে ৯ দশমিক ৫০ শতাংশে নেমে এসেছে; যা একই বছরের আগস্টে ছিল ৯ দশমিক ৭৪ শতাংশ।
শহর ও গ্রাম উভয় অঞ্চলেই সাধারণ পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে মূল্যস্ফীতির হার সেপ্টেম্বরে কমেছে।
সেপ্টেম্বরে গ্রামাঞ্চলে পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে মূল্যস্ফীতি ছিল ১০ দশমিক ১৫ শতাংশ; যা আগস্টে ছিল ১০ দশমিক ৯৫ শতাংশ।
অন্যদিকে সেপ্টেম্বরে শহরাঞ্চলে পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৯ দশমিক ৮৩ শতাংশ, যা আগস্টে ছিল ১০ দশমিক শূন্য ১ শতাংশ।
সেপ্টেম্বরে মজুরি হার সূচক ছিল ঊর্ধ্বমুখী। আগস্টে এর হার ৭ দশমিক ৯৬ শতাংশ। সেপ্টেম্বরে সেখান থেকে বেড়ে ৮ দশমিক শূন্য ১ শতাংশে পৌঁছেছে।
হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্সের পাসপোর্ট সূচকে ১ নম্বর অবস্থানে রয়েছে সিঙ্গাপুর। দেশটির নাগরিকেরা ১৯৩টি দেশে ভিসামুক্ত প্রবেশের সুবিধা পেয়ে থাকেন। এরপরই রয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া (১৯০ দেশ) ও জাপান (১৮৯ দেশ)।
নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী, ভ্রমণকারীরা এখন দুইভাবে ইটিএ বা ডিজিটাল অনুমতি সংগ্রহ করতে পারবেন। আবেদন করতে হবে শ্রীলঙ্কা সরকারের নির্ধারিত ওয়েবসাইটের eta.gov.lk/slvisa মাধ্যমে। অথবা সংশ্লিষ্ট দেশে অবস্থিত শ্রীলঙ্কার হাইকমিশনের মাধ্যমে ভিসা আবেদন জমা দিয়ে অনুমতি নেওয়া যাবে।
দেশভিত্তিক প্রবাসী ভোটারের সংখ্যা অনুযায়ী, সংযুক্ত আরব আমিরাতে ৯ হাজার ৩৪০ জন, সৌদি আরবে ৬৮৯ জন, ইতালিতে ১ হাজার ৫৭ জন, যুক্তরাজ্যে (লন্ডন ও ম্যানচেস্টার) ৩ হাজার ৭৯০ জন, কুয়েতে ২২১ জন, কাতারে ৪৪৪ জন, মালয়েশিয়ায় ৩১৯ জন, অস্ট্রেলিয়ায় ১২ জন এবং জাপানে পাঁচজন ইতিমধ্যেই ভোটার হয়েছেন।
নাবিক ও প্রবাসী শ্রমিককল্যাণ পরিদপ্তরের বিভিন্ন পদের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১১৯ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। পরিদপ্তরের উপপরিচালক মিঠু ভৌমিক স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।