উজান থেকে নেমে আসা ঢল ও টানা ভারী বর্ষণে দেশের ২৩টি জেলায় স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যা হয়েছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকের সংখ্যা ১৪ লাখ ১৪ হাজার ৮৯ জন। এ ছাড়া মোট ক্ষতিগ্রস্ত ফসলি জমির পরিমাণ...
বিডিজেন ডেস্ক
উজান থেকে নেমে আসা ঢল ও টানা ভারী বর্ষণে দেশের ২৩টি জেলায় স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যা হয়েছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকের সংখ্যা ১৪ লাখ ১৪ হাজার ৮৯ জন। এ ছাড়া মোট ক্ষতিগ্রস্ত ফসলি জমির পরিমাণ ২ লাখ ৮ হাজার ৫৭৩ হেক্টর। কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, গত ১৬ আগস্ট থেকে ৩০ আগস্ট পর্যন্ত স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়েছে দেশের ২৩টি জেলা। এগুলো হলো-নারায়ণগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, নরসিংদী, কিশোরগঞ্জ, কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, চাঁদপুর, সিলেট, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, নোয়াখালী, ফেনী, লক্ষ্মীপুর, রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, নাটোর, খুলনা, নড়াইল, বাগেরহাট ও যশোর।
সারা দেশে বন্যার পানি কৃষি জমিগুলোকে তলিয়ে দিয়েছে, যা কৃষকদের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকের সংখ্যা ১৪ লাখ ১৪ হাজার ৮৯ জন। এ ছাড়া মোট ক্ষতিগ্রস্ত ফসলি জমির পরিমাণ ২ লাখ ৮ হাজার ৫৭৩ হেক্টর জমি। আক্রান্ত ফসলি জমির পরিমাণ ৩৭ লাখ ২ হাজার ৭৩৩ হেক্টর।
কৃষি মন্ত্রণালয় কর্তৃক বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় ফসলের ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার জন্য কৃষি পুনর্বাসন কর্মসূচি গ্রহণ করে জিও করা হয়েছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। উক্ত পুনর্বাসনের আওতায় ৯টি জেলার ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক আশি হাজার কৃষককে বিনামূল্যে রোপা আমনের উফশী জাতের বীজ, সার সহায়তা এবং খরচ বাবদ মোট ১৩ কোটি ৬৬ লাখ টাকা দেওয়া হবে, যা জনপ্রতি কৃষক পাবে ১ হাজার ৭০৭ টাকা।
এ ছাড়া বসতবাড়িতে আগাম শীতকালীন সবজি চাষের জন্য ২২টি জেলায় ১ লাখ ৫০ হাজার কৃষককে ৫ শতাংশ জমিতে চাষের জন্য জনপ্রতি ১,৫২৩ টাকা দেওয়া হবে, যার মোট অর্থ হবে ২২ কোটি ৮৪ লাখ টাকা।
উজান থেকে নেমে আসা ঢল ও টানা ভারী বর্ষণে দেশের ২৩টি জেলায় স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যা হয়েছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকের সংখ্যা ১৪ লাখ ১৪ হাজার ৮৯ জন। এ ছাড়া মোট ক্ষতিগ্রস্ত ফসলি জমির পরিমাণ ২ লাখ ৮ হাজার ৫৭৩ হেক্টর। কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, গত ১৬ আগস্ট থেকে ৩০ আগস্ট পর্যন্ত স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়েছে দেশের ২৩টি জেলা। এগুলো হলো-নারায়ণগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, নরসিংদী, কিশোরগঞ্জ, কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, চাঁদপুর, সিলেট, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, নোয়াখালী, ফেনী, লক্ষ্মীপুর, রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, নাটোর, খুলনা, নড়াইল, বাগেরহাট ও যশোর।
সারা দেশে বন্যার পানি কৃষি জমিগুলোকে তলিয়ে দিয়েছে, যা কৃষকদের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকের সংখ্যা ১৪ লাখ ১৪ হাজার ৮৯ জন। এ ছাড়া মোট ক্ষতিগ্রস্ত ফসলি জমির পরিমাণ ২ লাখ ৮ হাজার ৫৭৩ হেক্টর জমি। আক্রান্ত ফসলি জমির পরিমাণ ৩৭ লাখ ২ হাজার ৭৩৩ হেক্টর।
কৃষি মন্ত্রণালয় কর্তৃক বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় ফসলের ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার জন্য কৃষি পুনর্বাসন কর্মসূচি গ্রহণ করে জিও করা হয়েছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। উক্ত পুনর্বাসনের আওতায় ৯টি জেলার ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক আশি হাজার কৃষককে বিনামূল্যে রোপা আমনের উফশী জাতের বীজ, সার সহায়তা এবং খরচ বাবদ মোট ১৩ কোটি ৬৬ লাখ টাকা দেওয়া হবে, যা জনপ্রতি কৃষক পাবে ১ হাজার ৭০৭ টাকা।
এ ছাড়া বসতবাড়িতে আগাম শীতকালীন সবজি চাষের জন্য ২২টি জেলায় ১ লাখ ৫০ হাজার কৃষককে ৫ শতাংশ জমিতে চাষের জন্য জনপ্রতি ১,৫২৩ টাকা দেওয়া হবে, যার মোট অর্থ হবে ২২ কোটি ৮৪ লাখ টাকা।
নুরুল হক নুর বলেন, ‘আমি মনে করি যে, এই সরকারের ন্যূনতম ২ বছর থাকা দরকার। এখন যদি এক বছর ছয় মাসের মধ্যে একটা নির্বাচন হয়, তাহলে আপনাদের কি মনে হয়, বিদ্যমান ব্যবস্থার খুব বেশি পরিবর্তন হবে?
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, মানুষ ভোট দিয়ে তাদের জনপ্রতিনিধি নির্বাচন করতে চায়। এজন্য দ্রুত সংস্কার সম্পন্ন করে অন্তর্বর্তী সরকারকে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করতে হবে।
সমাবেশে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন, ‘সরকারের শীর্ষ পর্যায়ে প্রতিটি সিদ্ধান্ত, প্রতিটি বক্তব্য এমনকি প্রতিটি প্রতিক্রিয়ায় সতর্ক থাকা দরকার।’ তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি অর্পিত দায়িত্ব যথার্থভাবে প্রতিপালনের রোড ম্যাপ তাদেরকেই নির্দিষ্ট করতে হবে।
জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ১ হাজার ৫৮১ জন নিহতের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। আজ শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে এ তালিকা প্রকাশ করা হয়।
নুরুল হক নুর বলেন, ‘আমি মনে করি যে, এই সরকারের ন্যূনতম ২ বছর থাকা দরকার। এখন যদি এক বছর ছয় মাসের মধ্যে একটা নির্বাচন হয়, তাহলে আপনাদের কি মনে হয়, বিদ্যমান ব্যবস্থার খুব বেশি পরিবর্তন হবে?
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, মানুষ ভোট দিয়ে তাদের জনপ্রতিনিধি নির্বাচন করতে চায়। এজন্য দ্রুত সংস্কার সম্পন্ন করে অন্তর্বর্তী সরকারকে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করতে হবে।
সমাবেশে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন, ‘সরকারের শীর্ষ পর্যায়ে প্রতিটি সিদ্ধান্ত, প্রতিটি বক্তব্য এমনকি প্রতিটি প্রতিক্রিয়ায় সতর্ক থাকা দরকার।’ তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি অর্পিত দায়িত্ব যথার্থভাবে প্রতিপালনের রোড ম্যাপ তাদেরকেই নির্দিষ্ট করতে হবে।
জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ১ হাজার ৫৮১ জন নিহতের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। আজ শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে এ তালিকা প্রকাশ করা হয়।