
বিডিজেন ডেস্ক

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজ ২৭ সেপ্টেম্বর শুক্রবার জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের (ইউএনজিএ) ৭৯তম অধিবেশনে ভাষণ দেবেন। তিনি এই ভাষণ দেবেন বাংলায়।
জাতিসংঘ সদর দপ্তরের জেনারেল অ্যাসেম্বলি হলে সাধারণ আলোচনায় প্রধান উপদেষ্টা তাঁর ভাষণে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রেক্ষাপট এবং এর মাধ্যমে বাংলাদেশে সংঘটিত যুগান্তকারী পরিবর্তনের কথা তুলে ধরবেন। কি পরিস্থিতিতে তিনি সরকার পরিচালনার দায়িত্বভার গ্রহণ করেছেন এবং পরবর্তি সময়ে রাষ্ট্রকাঠামো পুনর্গঠনের জন্য অন্তর্বর্তী সরকার গৃহীত সংস্কার কার্যক্রম, রোহিঙ্গা সঙ্কট, জলবায়ু পরিবর্তন, সরকারের অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং অন্যান্য বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক বিষয় তাঁর ভাষণে স্থান পাবে বলে ধারনা করা হচ্ছে।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বাসসকে বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস আজ জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যে ভাষণ দিতে যাচ্ছেন সেটি একটি যুগান্তকারী ভাষণ হবে এবং বিশ্ববাসীর মনোযোগ আকর্ষণ করতে সক্ষম হবে বলে আশা করছি। তিনি জানান, ড. ইউনূস বাংলায় ভাষণ দেবেন।
এ বছরের ইউএনজিএর মূল প্রতিপাদ্য হচ্ছে-কাউকে পিছিয়ে রাখা নয়: বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য শান্তি, টেকসই উন্নয়ন এবং মানব মর্যাদার অগ্রগতিতে একসঙ্গে কাজ করা।
প্রধান উপদেষ্টা জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৯তম অধিবেশন ও অন্যান্য উচ্চ পর্যায়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গত ২৩ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে পৌঁছান। তিনি জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে যোগদানের ফাঁকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো, জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেসসহ বিশ্ব নেতৃবৃন্দ এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রধানদের সাথে বৈঠক করেন।
নিউইয়র্কের স্থানীয় সময় আজ রাত সাড়ে ৯টায় প্রধান উপদেষ্টার ঢাকার উদ্দেশে যুক্তরাষ্ট্র ত্যাগ করার কথা রয়েছে।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজ ২৭ সেপ্টেম্বর শুক্রবার জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের (ইউএনজিএ) ৭৯তম অধিবেশনে ভাষণ দেবেন। তিনি এই ভাষণ দেবেন বাংলায়।
জাতিসংঘ সদর দপ্তরের জেনারেল অ্যাসেম্বলি হলে সাধারণ আলোচনায় প্রধান উপদেষ্টা তাঁর ভাষণে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রেক্ষাপট এবং এর মাধ্যমে বাংলাদেশে সংঘটিত যুগান্তকারী পরিবর্তনের কথা তুলে ধরবেন। কি পরিস্থিতিতে তিনি সরকার পরিচালনার দায়িত্বভার গ্রহণ করেছেন এবং পরবর্তি সময়ে রাষ্ট্রকাঠামো পুনর্গঠনের জন্য অন্তর্বর্তী সরকার গৃহীত সংস্কার কার্যক্রম, রোহিঙ্গা সঙ্কট, জলবায়ু পরিবর্তন, সরকারের অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং অন্যান্য বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক বিষয় তাঁর ভাষণে স্থান পাবে বলে ধারনা করা হচ্ছে।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বাসসকে বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস আজ জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যে ভাষণ দিতে যাচ্ছেন সেটি একটি যুগান্তকারী ভাষণ হবে এবং বিশ্ববাসীর মনোযোগ আকর্ষণ করতে সক্ষম হবে বলে আশা করছি। তিনি জানান, ড. ইউনূস বাংলায় ভাষণ দেবেন।
এ বছরের ইউএনজিএর মূল প্রতিপাদ্য হচ্ছে-কাউকে পিছিয়ে রাখা নয়: বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য শান্তি, টেকসই উন্নয়ন এবং মানব মর্যাদার অগ্রগতিতে একসঙ্গে কাজ করা।
প্রধান উপদেষ্টা জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৯তম অধিবেশন ও অন্যান্য উচ্চ পর্যায়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গত ২৩ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে পৌঁছান। তিনি জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে যোগদানের ফাঁকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো, জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেসসহ বিশ্ব নেতৃবৃন্দ এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রধানদের সাথে বৈঠক করেন।
নিউইয়র্কের স্থানীয় সময় আজ রাত সাড়ে ৯টায় প্রধান উপদেষ্টার ঢাকার উদ্দেশে যুক্তরাষ্ট্র ত্যাগ করার কথা রয়েছে।
আজ শনিবার সকাল ১০টার দিকে কালা-লক্ষ্মীপুর মাঠে বাতুল বিশ্বাস ও সিরাজ মোল্লার সমর্থকেরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে একে অপরের ওপর হামলা চালায়। এক পর্যায়ে, সিরাজের সমর্থকেরা মাহবুবকে একা পেয়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে গুরুতর আহত করে।
পিকেএসএফকে বাংলাদেশের সকল প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি বাতিঘর হিসেবে অভিহিত করে জাকির আহমেদ খান বলেন, সময়ের প্রয়োজনে সম্প্রতি পিকেএসএফের কৌশলগত পরিকল্পনা ২০২৫-২০৩০ প্রণয়ন করা হয়েছে। এর মূল উদ্দেশ্য হলো শোভন কর্মসংস্থান সৃষ্টি, ঝুঁকি হ্রাস, ও সক্ষমতা বৃদ্ধি।
উল্লেখ্য, ‘সঙ্গীত মনন’-এর যাত্রা শুরু হয় ২০২২ সালে। ওস্তাদ আলী আকবর খানের জন্মশতবর্ষকে প্রচ্ছদ কাহিনি করে প্রকাশিত। দ্বিতীয় সংখ্যার মূল বিষয় ছিল ‘মুক্তিযুদ্ধ ও গান। তৃতীয় সংখ্যাটি একটি বিশেষ সংখ্যা, এর বিষয় ‘সংগীতে নারী, নারীর সংগীত’।
রাষ্ট্রদূত জানান, ২০২৫ সালে ১৭ হাজার বাংলাদেশি অবৈধ পথে লিবিয়া হয়ে ইতালি প্রবেশ করেছেন। প্রতিদিনই অবৈধ পথে বাংলাদেশিরা ইতালি প্রবেশ করছেন। আজকের দিনসহ হিসাব করলে এ বছর অবৈধ পথে ইতালি প্রবেশ করেছেন ১৮ হাজার বাংলাদেশি।