বিডিজেন ডেস্ক
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া মোট রোগীর ৫০ শতাংশই ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের। এরপর বেশি রোগী রয়েছে চট্টগ্রাম ও বরিশালে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, এ বছরের জুলাই মাস থেকে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হতে থাকে মানুষ। জুলাই মাসে ২ হাজার ৬৬৯ জন আক্রান্ত হয় এবং ১২ জন মারা গেছে।
আগস্টে পরিস্থিতি জুলাইয়ের চেয়ে আরও বেশি খারাপ হয়। আগস্টে ৬ হাজার ৫২১ জন আক্রান্ত হয় এবং ২৭ জন মারা গেছে।
সেপ্টেম্বর মাসের ২৫ তারিখ পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা ২৬ হাজার ৫৫৫ জনে পৌঁছেছে এবং মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩৮ জনে।
১ জানুয়ারি থেকে ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত ১৩৮ জনের মধ্যে ৫২ দশমিক ২ শতাংশ নারী এবং ৪৭ দশমিক ৮ শতাংশ পুরুষ।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, দেশে ডেঙ্গু রোগের প্রাদুর্ভাব ব্যাপকভাবে শুরু হয় ২০০০ সালে। ২০০০ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত ২ লাখ ৪৪ হাজার ২৪৬ জন এ রোগে আক্রান্ত হন। এ সময় মারা যান ৮৫৩ জন। দেশের ইতিহাসে গত বছর ডেঙ্গুর সবচেয়ে ভয়াবহ সময় দেখেছে বাংলাদেশ। সোয়া ৩ লাখ মানুষ হাসপাতালে ভর্তির পাশাপাশি ১ হাজার ৭০৫ মানুষের প্রাণহানি ঘটে ২০২৩ সালে।
মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রোগীর চাপ বেশি
ডেঙ্গু চিকিৎসা সামাল দিতে গিয়ে প্রতি বছরই বেগ পেতে হয় মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, চলতি বছরে এখন পর্যন্ত প্রায় ২ হাজার জন রোগী ভর্তি করা হয়েছে এই হাসপাতালটিতে। বর্তমানে চিকিৎসাধীন প্রায় ১০০ জনের ওপরে। যাদের অধিকাংশই রাজধানী ঢাকার মানিকনগর, বাসাবো, গোলাপবাগ, দক্ষিণ মুগদা ও মান্ডা এলাকার বাসিন্দা।
অন্যদিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, কুর্মিটোলা জেনারেল হসপিটাল, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতাল, ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতাল এবং সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালসহ একই চিত্র পাওয়া গেছে। এসব হাসপাতালে প্রতিদিন ডেঙ্গু রোগী চাপ বাড়ছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া মোট রোগীর ৫০ শতাংশই ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের। এরপর বেশি রোগী রয়েছে চট্টগ্রাম ও বরিশালে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, এ বছরের জুলাই মাস থেকে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হতে থাকে মানুষ। জুলাই মাসে ২ হাজার ৬৬৯ জন আক্রান্ত হয় এবং ১২ জন মারা গেছে।
আগস্টে পরিস্থিতি জুলাইয়ের চেয়ে আরও বেশি খারাপ হয়। আগস্টে ৬ হাজার ৫২১ জন আক্রান্ত হয় এবং ২৭ জন মারা গেছে।
সেপ্টেম্বর মাসের ২৫ তারিখ পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা ২৬ হাজার ৫৫৫ জনে পৌঁছেছে এবং মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩৮ জনে।
১ জানুয়ারি থেকে ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত ১৩৮ জনের মধ্যে ৫২ দশমিক ২ শতাংশ নারী এবং ৪৭ দশমিক ৮ শতাংশ পুরুষ।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, দেশে ডেঙ্গু রোগের প্রাদুর্ভাব ব্যাপকভাবে শুরু হয় ২০০০ সালে। ২০০০ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত ২ লাখ ৪৪ হাজার ২৪৬ জন এ রোগে আক্রান্ত হন। এ সময় মারা যান ৮৫৩ জন। দেশের ইতিহাসে গত বছর ডেঙ্গুর সবচেয়ে ভয়াবহ সময় দেখেছে বাংলাদেশ। সোয়া ৩ লাখ মানুষ হাসপাতালে ভর্তির পাশাপাশি ১ হাজার ৭০৫ মানুষের প্রাণহানি ঘটে ২০২৩ সালে।
মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রোগীর চাপ বেশি
ডেঙ্গু চিকিৎসা সামাল দিতে গিয়ে প্রতি বছরই বেগ পেতে হয় মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, চলতি বছরে এখন পর্যন্ত প্রায় ২ হাজার জন রোগী ভর্তি করা হয়েছে এই হাসপাতালটিতে। বর্তমানে চিকিৎসাধীন প্রায় ১০০ জনের ওপরে। যাদের অধিকাংশই রাজধানী ঢাকার মানিকনগর, বাসাবো, গোলাপবাগ, দক্ষিণ মুগদা ও মান্ডা এলাকার বাসিন্দা।
অন্যদিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, কুর্মিটোলা জেনারেল হসপিটাল, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতাল, ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতাল এবং সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালসহ একই চিত্র পাওয়া গেছে। এসব হাসপাতালে প্রতিদিন ডেঙ্গু রোগী চাপ বাড়ছে।
অ্যাডাপটেশন ফান্ডের অর্থায়নে নিরাপদ পানি প্রকল্পের আওতায় আগামী তিন বছরের মধ্যে প্রকল্প এলাকায় পানীয় জলের প্রাপ্যতার হার ৩০ দশমিক ৩ শতাংশ থেকে ৯৫ শতাংশে উন্নীত করা হবে। এ ছাড়া, প্রকল্পের আওতায় লবণাক্ত পানির মান পরীক্ষা করা হবে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভূমিকার প্রশংসা করে বলেছেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স দেশের অর্থনীতিকে বাঁচিয়ে রেখেছে।
বাংলাদেশ পুনর্গঠনে প্রবাসী বাংলাদেশিদের (এনআরবি) ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘আপনাদের কাছে আমার একটি অনুরোধ, চলুন আমরা আজ এক বিষয়ে ঐক্যবদ্ধ হই, আর তা হলো বাংলাদেশ।’
অনুষ্ঠানে ব্র্যাক ব্যাংকের এমডি ও সিইও তারেক রেফাত উল্লাহ খান বলেন, ‘ব্র্যাক ব্যাংক দেশে রেমিট্যান্স–প্রবাহ বাড়াতে অঙ্গীকারবদ্ধ। বিস্তৃত শাখা ও উপশাখা কার্যক্রম ও এজেন্ট ব্যাংকিং নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ক্যাশ পিকআপ সহজ করছি।