প্রতিবেদক, বিডিজেন
সব কিছু ঠিক থাকলে আগামী ৪ অক্টোবর বাংলাদেশ সফরে আসছেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম। এর আগে তিনি পাকিস্তান সফর করবেন, সেখান থেকে বাংলাদেশে আসবেন। অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান নোবেল বিজয়ী ড. মুহম্মদ ইউনূস ও রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন বলে মালয়েশিয়ার বাংলাদেশ হাইকমিশনের একটি সূত্রে জানা গেছে।
তবে আশা করা হচ্ছে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর এ সফরকে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের টানে উন্নয়ন কৌশলের অবস্থা আরও গভীর করবে এবং পারস্পরিক কল্যাণকর সহযোগিতা প্রসারিত করবে। যা মালয়েশিয়ায় অবস্থানরত বাংলাদেশি কর্মীদের স্বার্থ ও একটি অভিন্ন কল্যাণকর রাষ্ট্র নির্মাণে কাজ করতে চাইবে।
বাংলাদেশের পট পরিবর্তনের পর গত ১৪ আগস্ট মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম খুব দ্রুত বাংলাদেশ সফরের ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। সে সময় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী ব্যক্তিগতভাবে অভিনন্দন জানাতে ফোন করে এই ইচ্ছা ব্যক্ত করেছিলেন।
সে সময় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের সঙ্গে টেলিফোনে আলাপের সময় ড. মুহাম্মদ ইউনুস সংখ্যালঘুসহ সব বাংলাদেশির অধিকার রক্ষায় তার দৃঢ় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছিলেন। ড. ইউনূস তাকে দুই দেশের মধ্যে ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও জোরদার করতে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানালে এমন সময় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী শিগগির বাংলাদেশ সফরের ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন।
আনোয়ার ইব্রাহিম ড. মুহম্মদ ইউনূসের সঙ্গে দীর্ঘদিনের সুসম্পর্ক গভীর সন্তুষ্টির সঙ্গে স্মরণ করে বলেছিলেন, মালয়েশিয়া অন্তর্বর্তী সরকারকে সর্বাত্মক সহায়তা দিতে প্রস্তুত। বাংলাদেশকে একটি সমৃদ্ধ ও সত্যিকারের গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার প্রচেষ্টায় মালয়েশিয়া বাংলাদেশের অংশীদার হতে প্রস্তুত। অধ্যাপক ড. ইউনূস মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীকে তার ফোনের জন্য ধন্যবাদ ও আশা করে বলেছিলেন, বাংলাদেশি কর্মীরা মালয়েশিয়ায় আরও কাজের সুযোগ পাবেন।
সব কিছু ঠিক থাকলে আগামী ৪ অক্টোবর বাংলাদেশ সফরে আসছেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম। এর আগে তিনি পাকিস্তান সফর করবেন, সেখান থেকে বাংলাদেশে আসবেন। অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান নোবেল বিজয়ী ড. মুহম্মদ ইউনূস ও রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন বলে মালয়েশিয়ার বাংলাদেশ হাইকমিশনের একটি সূত্রে জানা গেছে।
তবে আশা করা হচ্ছে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর এ সফরকে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের টানে উন্নয়ন কৌশলের অবস্থা আরও গভীর করবে এবং পারস্পরিক কল্যাণকর সহযোগিতা প্রসারিত করবে। যা মালয়েশিয়ায় অবস্থানরত বাংলাদেশি কর্মীদের স্বার্থ ও একটি অভিন্ন কল্যাণকর রাষ্ট্র নির্মাণে কাজ করতে চাইবে।
বাংলাদেশের পট পরিবর্তনের পর গত ১৪ আগস্ট মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম খুব দ্রুত বাংলাদেশ সফরের ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। সে সময় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী ব্যক্তিগতভাবে অভিনন্দন জানাতে ফোন করে এই ইচ্ছা ব্যক্ত করেছিলেন।
সে সময় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের সঙ্গে টেলিফোনে আলাপের সময় ড. মুহাম্মদ ইউনুস সংখ্যালঘুসহ সব বাংলাদেশির অধিকার রক্ষায় তার দৃঢ় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছিলেন। ড. ইউনূস তাকে দুই দেশের মধ্যে ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও জোরদার করতে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানালে এমন সময় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী শিগগির বাংলাদেশ সফরের ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন।
আনোয়ার ইব্রাহিম ড. মুহম্মদ ইউনূসের সঙ্গে দীর্ঘদিনের সুসম্পর্ক গভীর সন্তুষ্টির সঙ্গে স্মরণ করে বলেছিলেন, মালয়েশিয়া অন্তর্বর্তী সরকারকে সর্বাত্মক সহায়তা দিতে প্রস্তুত। বাংলাদেশকে একটি সমৃদ্ধ ও সত্যিকারের গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার প্রচেষ্টায় মালয়েশিয়া বাংলাদেশের অংশীদার হতে প্রস্তুত। অধ্যাপক ড. ইউনূস মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীকে তার ফোনের জন্য ধন্যবাদ ও আশা করে বলেছিলেন, বাংলাদেশি কর্মীরা মালয়েশিয়ায় আরও কাজের সুযোগ পাবেন।
বাম গণতান্ত্রিক জোট ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে জাপান সফররত প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাম্প্রতিক মন্তব্যকে ‘অসত্য, দুরভিসন্ধিমূলক ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বলে আখ্যা দিয়েছে।
জাতি গঠনে প্রবাসী বাংলাদেশিদের অবদানের কথা স্মরণ করে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, বাংলাদেশকে ধ্বংসাবশেষ থেকে ঘুরে দাঁড়াতে প্রবাসীরাই মূল ভূমিকা পালন করেছেন।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী দেশের সমস্যার কথা বারবার বাইরে গিয়ে বলে লাভ নেই মন্তব্য করে বলেছেন, সমাধান বাংলাদেশের মানুষের কাছে। তাই এখানেই কথা বলতে হবে।
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব নিচ্ছেন জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক আমিনুল ইসলাম। শুক্রবার বিকালে বিসিবির এক সভায় আমিনুলকে নতুন সভাপতি নির্বাচিত করা হয়।