বিডিজেন ডেস্ক
সবসময় তাজা খাবার খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। বাসি খাবার ফ্রিজে রাখলে বা পুনরায় গরম করলে এর পুষ্টিগুণ কমে যায় এবং এর স্বাদও নষ্ট হয়ে যায়। তবে কিছু খাবার আছে যা বাসি হয়ে যাওয়ার পরও সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর হয়ে থাকে। চলুন জেনে নিই, এমন কিছু খাবার সম্পর্কে যেগুলো বাসি খাওয়া শরীরের জন্য খুবই উপকারী।
বাসি রুটি
বাড়ির বয়স্করা প্রায়ই পরের দিন সকালে চায়ের সাথে অবশিষ্ট রুটি খেতে পছন্দ করেন। যদি আপনার রুটি রাতে অবশিষ্ট থাকে, তাহলে সেগুলো গরম করে খাওয়া খুবই উপকারী হতে পারে। আসলে বাসি রুটিতে গাঁজন প্রক্রিয়া শুরু হয়, যা অন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এটি সামগ্রিক হজমশক্তি উন্নত করে এবং ডায়াবেটিস ব্যবস্থাপনার জন্য একটি স্বাস্থ্যকর বিকল্প।
বাসি পানি ভাত
গত রাতের অবশিষ্ট বাসি ভাত পরের দিন সকালে আরও পুষ্টিকর হয়ে ওঠে। রান্না করা ভাত সারারাত পানিতে ভিজিয়ে রাখা হয়। এই পান্তা ভাত পেটের জন্য খুবই উপকারী। এতে আয়রন, সোডিয়াম, পটাশিয়াম এবং ক্যালসিয়ামের মতো অনেক পুষ্টি উপাদানও প্রচুর পরিমাণে থাকে।
বাসি ক্ষীর
আমাদের দেশে খাবার শেষে মিষ্টি কিছু খাওয়ার একটা ঐতিহ্য আছে। আগের রাতের অবশিষ্ট বাসি ক্ষীর স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। অবশিষ্ট ক্ষীর ঠান্ডা করার জন্য ফ্রিজে রাখুন, তারপর পরের দিন এটি উপভোগ করুন। ঠান্ডা ক্ষীর আপনার অন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্যও খুবই উপকারী।
দই
এক বা দুই দিন হিমায়িত দই যখন বাসি হয়ে যায় তখন আরও উপকারী হয়ে ওঠে। এতে গাঁজন প্রক্রিয়া দ্রুত হয় এবং ভালো ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। এ ধরনের দই অন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। হজমশক্তি উন্নত করার পাশাপাশি, এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও সাহায্য করে। বাসি হওয়ার কারণে দইয়ে প্রচুর ভিটামিনের পরিমাণ উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পায়, যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। যারা দুধ বা দই হজম করতে পারেন না, তাদের জন্য বাসি দই একটি ভালো বিকল্প হতে পারে।
তথ্যসূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস
সবসময় তাজা খাবার খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। বাসি খাবার ফ্রিজে রাখলে বা পুনরায় গরম করলে এর পুষ্টিগুণ কমে যায় এবং এর স্বাদও নষ্ট হয়ে যায়। তবে কিছু খাবার আছে যা বাসি হয়ে যাওয়ার পরও সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর হয়ে থাকে। চলুন জেনে নিই, এমন কিছু খাবার সম্পর্কে যেগুলো বাসি খাওয়া শরীরের জন্য খুবই উপকারী।
বাসি রুটি
বাড়ির বয়স্করা প্রায়ই পরের দিন সকালে চায়ের সাথে অবশিষ্ট রুটি খেতে পছন্দ করেন। যদি আপনার রুটি রাতে অবশিষ্ট থাকে, তাহলে সেগুলো গরম করে খাওয়া খুবই উপকারী হতে পারে। আসলে বাসি রুটিতে গাঁজন প্রক্রিয়া শুরু হয়, যা অন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এটি সামগ্রিক হজমশক্তি উন্নত করে এবং ডায়াবেটিস ব্যবস্থাপনার জন্য একটি স্বাস্থ্যকর বিকল্প।
বাসি পানি ভাত
গত রাতের অবশিষ্ট বাসি ভাত পরের দিন সকালে আরও পুষ্টিকর হয়ে ওঠে। রান্না করা ভাত সারারাত পানিতে ভিজিয়ে রাখা হয়। এই পান্তা ভাত পেটের জন্য খুবই উপকারী। এতে আয়রন, সোডিয়াম, পটাশিয়াম এবং ক্যালসিয়ামের মতো অনেক পুষ্টি উপাদানও প্রচুর পরিমাণে থাকে।
বাসি ক্ষীর
আমাদের দেশে খাবার শেষে মিষ্টি কিছু খাওয়ার একটা ঐতিহ্য আছে। আগের রাতের অবশিষ্ট বাসি ক্ষীর স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। অবশিষ্ট ক্ষীর ঠান্ডা করার জন্য ফ্রিজে রাখুন, তারপর পরের দিন এটি উপভোগ করুন। ঠান্ডা ক্ষীর আপনার অন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্যও খুবই উপকারী।
দই
এক বা দুই দিন হিমায়িত দই যখন বাসি হয়ে যায় তখন আরও উপকারী হয়ে ওঠে। এতে গাঁজন প্রক্রিয়া দ্রুত হয় এবং ভালো ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। এ ধরনের দই অন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। হজমশক্তি উন্নত করার পাশাপাশি, এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও সাহায্য করে। বাসি হওয়ার কারণে দইয়ে প্রচুর ভিটামিনের পরিমাণ উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পায়, যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। যারা দুধ বা দই হজম করতে পারেন না, তাদের জন্য বাসি দই একটি ভালো বিকল্প হতে পারে।
তথ্যসূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস
সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি বাস্তবায়নে আরও ১২টি ব্যাংকের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই করেছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। এ নিয়ে সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি বাস্তবায়নকারী সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকের সংখ্যা দাঁড়াল ২৪।
সৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে।
পেনশন কর্মসূচি বা স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হলে ৬০ বছর বয়সের পর থেকে আজীবন পেনশন সুবিধা পাবেন একজন চাঁদাদাতা। যদিও প্রবাসী বাংলাদেশি ও পোশাক খাতের কর্মীদের জন্য ৪০ বছর বয়স পার হলেই পেনশন দেওয়া নিয়ে আলোচনা চলছে।